×
ব্রেকিং নিউজ :
হবিগঞ্জে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব সংস্কার, গণহত্যার বিচার ও সুষ্ঠু নির্বাচনে তরুণ নেতৃত্ব অপরিহার্য : রাশেদ খাঁন ইলিশ সংরক্ষণে চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম বগুড়ায় প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব পটুয়াখালীতে এনসিপির কার্যালয় উদ্বোধন দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন উৎসবে কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের
  • প্রকাশিত : ২০২১-০১-২৭
  • ৮৩৩ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের (ইসি) সিনিয়র সচিব মো. আলমগীর বলেছেন, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) শান্তিপূর্ণ ও ভাল হয়েছে।
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে চসিক নির্বাচনের বিষয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘৭৩৫টা কেন্দ্রের মধ্যে দুইটা কেন্দ্রে সহিংসতা হয়েছে। এটাকে কী বলবেন? পারসেন্টেজ করেন। কত শতাংশ হয়। শান্তিপূর্ণ কত, আর অশান্তিপূর্ণ কত?’
তিনি বলেন, ‘গণমাধ্যম থেকে যেটুকু দেখেছি এবং আমাদের নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে যে প্রতিবেদন পেয়েছি, আমরা বলবো ভালো নির্বাচন হয়েছে।’
মো. আলমগীর বলেন, ‘চট্টগ্রাম সিটিতে ভোটার উপস্থিতি একটু কম ছিল। আর শুধু চট্টগ্রামের ক্ষেত্রে না, যেকোনও বড় শহরে নির্বাচনকালে বিশেষ করে ভাসমান লোকজন বেশি থাকে। বাইরের লোকজন বেশি থাকে, সেখানে উপস্থিতিটা একটু কম হয়। চট্টগ্রামে আমরা আরেকটু বেশি আশা করেছিলাম। কিন্তু ভোটার উপস্থিতি আশার চেয়ে একটু কমই হয়েছে।’
বিএনপির অভিযোগের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি কোথায় হলো? ৭৩৫ টি কেন্দ্র, তার মধ্যে মাত্র দু’টি কেন্দ্রে ইভিএম ভাঙচুর করা হয়েছে। ইভিএম না ভাঙলে সেখানে নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে হতো। ইভিএম ভাঙায় সেখানে নির্বাচন স্থগিত রাখা হয়েছে।’
সচিব বলেন, ‘তবে দুটি কেন্দ্রে কিছু উশৃঙ্খল লোকজন, যারা ইভিএমে ভোট হোক চান না, তারা ওখানে আক্রমণ চালিয়েছিল। ইভিএম ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় আমরা ওই দুটি কেন্দ্রের ভোট স্থগিত করে দিয়েছি। এছাড়া অন্য কেন্দ্রগুলোতে অত্যন্ত স্বাভাবিকভাবে নির্বাচন হয়েছে। যারা ভোট দিতে এসেছিলেন, তারা ভোট দিয়ে গেছেন।’
সহিংসতার বিষয়ে মো. আলমগীর বলেন, ‘আমাদের মতো তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে এ ধরনের নির্বাচনগুলোতে কিছু ঘটনা ঘটে। তার হিসাবে যদি বলেন, তাহলে বলবো যে, বরং বিশৃঙ্খলা কমই হয়েছে। মাত্র দুটি কেন্দ্রে সহিংসতা হয়েছে। যারা দুষ্কৃতিকারী, তারা এগুলো করার চেষ্টা করেন। বিশেষ করে ইভিএমে ভোট হলে অনেকেই মনে করেন যে, জাল ভোট দেওয়া যাবে না। তারাই সাধারণত এগুলো করে থাকে। কিছু লোক তো থাকেই এরকম। তারপরও চট্টগ্রামের ভোট সুষ্ঠু করার জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রায় ২০ হাজার সদস্য কর্মরত ছিল। কমিশনের পক্ষ থেকে যে ব্যবস্থা নেওয়ার দরকার,তা নেওয়া হয়েছিল।’

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat