×
ব্রেকিং নিউজ :
হবিগঞ্জে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব সংস্কার, গণহত্যার বিচার ও সুষ্ঠু নির্বাচনে তরুণ নেতৃত্ব অপরিহার্য : রাশেদ খাঁন ইলিশ সংরক্ষণে চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম বগুড়ায় প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব পটুয়াখালীতে এনসিপির কার্যালয় উদ্বোধন দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন উৎসবে কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের
  • প্রকাশিত : ২০২১-১১-০১
  • ৮১৩ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

আগামী মার্চ মাস থেকে সিলেট মহানগর এলাকায় গ্যাসের প্রি-পেইড মিটার স্থাপন করার উদ্যোগ নিয়েছে জালালাবাদ গ্যাস।
জালালাবাদ গ্যাস টি অ্যান্ড ডি সিস্টেম লিমিটেডের প্রকল্প পরিচালক (প্রি-পেইড গ্যাস মিটার স্থাপন প্রকল্প) প্রকৌশলী লিটন নন্দী জানান, প্রাথমিকভাবে সিটি করপোরেশন ও আশাপাশের এলাকায় ৫০ হাজার মিটার স্থাপন করা হবে। গ্যাসের অপচয়রোধ, সাশ্রয়ী ও টেকসই ব্যবহার নিশ্চিত করতে এ উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।
জালালাবাদ গ্যাস আরও জানায়, এ লক্ষ্যে মাঠ পর্যায়ে প্রয়োজনীয় জরিপ কাজ শুরু হবে শিগগির। মার্চ মাস থেকে পর্যায়ক্রমে প্রি-পেইড মিটার স্থাপন শুরু হবে।
জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন জালালাবাদ গ্যাসের আওতাভুক্ত আবাসিক গ্রাহকদের প্রি-পেইড মিটার সার্ভিস চালু করতে একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। এ জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ১১৮ কোটি ৫৫ লাখ টাকা। প্রকল্পটি জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি-একনেকে অনুমোদিত।
আগামী বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে এ প্রকল্পের কাজ শেষ হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। প্রাথমিক প্রকল্প সফল হলে পরবর্তীতে আরও ৫০ হাজার গ্রাহককে গ্যাস মিটার দেওয়া হবে। প্রকল্পের আওতায় তথ্য কেন্দ্র, হারানো তথ্য পুনরুদ্ধার কেন্দ্র ও অনলাইন সিস্টেমের প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি এবং সফটওয়ার স্থাপন করা হবে।
প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে গ্যাসের অপচয় রোধ হবে এবং সাশ্রয়কৃত গ্যাস নতুন শিল্প কারখানায় ব্যবহার করা যাবে। এতে কর্মসংস্থান সৃষ্টির পাশাপাশি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিও বাড়বে।
বর্তমানে জালালাবাদ গ্যাসের প্রায় দুই লাখ আবাসিক গ্রাহক রয়েছেন। বর্তমানে একজন আবাসিক গ্রাহক মাসে গড়ে ৬৬ ঘনমিটার গ্যাস ব্যবহার করেন। প্রি-পেইড মিটার স্থাপন হলে একজন গ্রাহক সর্বোচ্চ ৪০ ঘন মিটার গ্যাস ব্যবহার করবেন। এর ফলে অনায়াসেই ২৬ ঘনমিটার গ্যাস সাশ্রয় হবে।
বর্তমানে একজন গ্রাহক দ্বৈত চুলার জন্য মাসে ৯৭৫ টাকা পরিশোধ করেন। প্রিপেইড মিটার স্থাপন করলে একজন গ্রাহক মাসে মাত্র ৩০০ টাকায় গ্যাস ব্যবহার করতে পারবেন। এর ফলে একজন গ্রাহকের মাসে প্রায় ৬০০ টাকা সাশ্রয় হবে।
প্রকৌশলী লিটন নন্দী আরও বলেন, ‘গ্রাহকদের বাসায় যত চুলা রয়েছে প্রতিটির জন্য একটি মিটার স্থাপন করা হবে। এতে করে গ্রাহকদের ব্যয় অনেকটাই সাশ্রয় হবে। মিটার স্থাপনে গ্রাহকদের কোনো ফি দিতে হবে না।’

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat