×
ব্রেকিং নিউজ :
ভৌগোলিক কারণে সিঙ্গাপুরের জন্য চট্টগ্রাম খুবই গুরুত্বপূর্ণ : হাই কমিশনার কৃষকবান্ধব রাজনৈতিক শক্তি গড়ে তুলতে হবে: গণপূর্তমন্ত্রী জাতির পিতার সমাধিতে বিজিএমইএ’র নবনির্বাচিত কমিটির শ্রদ্ধা আগামী দুই মাসের মধ্যে ভাঙ্গা-খুলনা-যশোর পর্যন্ত ট্রেন চালু হবে :রেলপথ মন্ত্রী আগামীকাল থেকে দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলছে গণতান্ত্রিক বিষয়কে বিএনপি ফাঁদ মনে করে : ওবায়দুল কাদের বিডিইউতে জিএসটি গুচ্ছভুক্ত ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত পরিবেশ সাংবাদিকতা সুরক্ষায় প্রাতিষ্ঠানিক উদ্যোগ নেয়া হবে : তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী টেনিস খেলাকে জনপ্রিয় করতে কাজ করা হচ্ছে : নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী কাপ্তাই লেকের হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
  • প্রকাশিত : ২০২২-০২-১৯
  • ৯০৪ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

শেরপুর জেলার নালিতাবাড়ী উপজেলায় আজ মহান মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত সোহাগপুরের বিধবাপল্লীতে নির্মিত ‘সৌরজায়া স্মৃতিসৌধ’ উদ্বোধন করা হয়েছে।
আজ শনিবার দুপুরে উপজেলার কাকরকান্দি ইউনিয়নের সোহাগপুর গ্রামে ওই স্মৃতিসৌধের ফলক উন্মোচন করেন শেরপুরের জেলা প্রশাসক মো. মোমিনুর রশীদ।
উদ্বোধনকালে শেরপুর জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সাইয়েদ এ জেড মোরশেদ আলী, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট তোফায়েল আহমদ, নালিতাবাড়ী উপজেলার নির্বাহী অফিসার হেলেনা পারভীন ও উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
জানা গেছে, শেরপুর জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয়ের তত্ত্বাবধানে প্রায় দশলাখ টাকা ব্যয়ে এ স্মৃতিসৌধ নির্মান করা হয়েছে। এ স্মৃতিসৌধে স্থান পেয়েছে ৮৮ জন শহীদের নাম। এছাড়া পাশের ফলকে লেখা হয়েছে বিধবা পল্লীর সংক্ষিপ্ত ইতিহাস।
উল্লেখ্য, মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের ২৫ জুলাই নালিতাবাড়ী উপজেলার সীমান্তবর্তী সোহাগপুর গ্রামে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী তাদের এদেশীয় দোসরদের সহায়তায় ছয়ঘন্টা তান্ডব চালায়। পাকিস্তানী বাহিনী ও তাদের এদেশীয় দোসররা গুলি করে ও বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে ১৮৭ জন পুরুষকে হত্যা করে।ওইসময় ৬২ নারী বিধবা হন এবং তাদের মধ্যে ১৪ জন নির্যাতনের শিকার হন।এরপর থেকেই সোহাগপুর গ্রামটি বিধবাপল্লী নামে পরিচিতি লাভ করে।
সাবেক মন্ত্রী ও স্থানীয় সংসদ সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরীর প্রচেষ্টায় শহীদ জায়া ও তাদের পরিবারের জীবনমানের পরিবর্তনে শুরু হয় নানা পদক্ষেপ। পরবর্তিতে ওই বিধবারা বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি পান এবং সরকারি অর্থায়নে তাঁদের জন্য পাকা ঘর নির্মিত হয়। এরই ধারাবাধিকায় নির্মিত হয়েছে এই ‘সৌরজায়া স্মৃতিসৌধ’।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat