×
ব্রেকিং নিউজ :
হবিগঞ্জে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব সংস্কার, গণহত্যার বিচার ও সুষ্ঠু নির্বাচনে তরুণ নেতৃত্ব অপরিহার্য : রাশেদ খাঁন ইলিশ সংরক্ষণে চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম বগুড়ায় প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব পটুয়াখালীতে এনসিপির কার্যালয় উদ্বোধন দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন উৎসবে কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৬-২৫
  • ৫৬০ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

হ্যানয়স্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগেও আজ শনিবার (২৫ জুন-’২২) যথাযথ মর্যদা ও আনন্দ-উচ্ছ্বাসের মধ্যদিয়ে ‘স্বপ্নের পদ্মা সেতুর’ শুভ উদ্বোধন উদযাপন করা হয়।
‘পদ্মা সেতুর’ শুভ উদ্বোধন উদযাপন অনুষ্ঠানের শুরুতে, এ উপলক্ষ্যে প্রদত্ত্ব বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রীর পৃথক বাণী পাঠ করে শোনানো ছাড়াও উদ্বোধন অনুষ্ঠানটি সরাসরি সম্প্রচার করা হয়। শনিবার দুপুরে ঢাকায় প্রাপ্ত এক সংবাদ বিজ্ঞপিতে এ খবর জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘পদ্মা সেতুর’ উদ্বোধন উদযাপন অনুষ্ঠানের আলোচনা সভায় ভিয়েতনামে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত সামিনা নাজ তাঁর বক্তৃতার শুরুতেই ‘শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। যার নেতৃত্ব ও দিক নির্দেশনায় অর্জিত হয় আমাদের মহান স্বাধীনতা।’
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী চিন্তা-চেতনা ও বলিষ্ঠ পদক্ষেপ এবং যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত গ্রহনের ফলে বাংলাদেশ সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মান সম্ভব হয়েছে। পদ্মা সেতু উদ্বোধনের মধ্যদিয়ে একদিকে যেমন রাজধানীর সাথে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১টি জেলার নিরবচ্ছিন্ন, সাশ্রয়ী ও দ্রুত যোগাযোগ প্রতিষ্ঠি হলো, তেমনি এই সেতুর কারণে সার্বিকভাবে দেশের উৎপাদন ১ দশমিক ২৩ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে।
রাষ্ট্রদূত বলেন, প্রতি বছর শূন্য দশমিক ৮৪ শতাংশ হারে দারিদ্র্য নিরসনের মাধ্যমে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নেও  ‘পদ্মা সেতু’ অনন্য অবদান  রাখবে।
তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আজীবন লালিত স্বপ্নের ‘সোনার বাংলাদেশ’ বিশেষভাবে ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত ও উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণে সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্ঠার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। সামিনা নাজ সকল প্রবাসী বাংলাদেশীকে এ ব্যাপারে আন্তরিকভাবে এগিয়ে আসার আহবান জানান।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, ‘স্বপ্নের পদ্মা সেতুর’ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে স্মরণীয় করে রাখতে দূতাবাসের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের পাশপাশি প্রবাসী বাংলাদেশীরাও স্বতস্ফূর্তভাবে উদযাপন অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
আলোচনা অনুষ্ঠানের মধ্যদিয়ে ‘উদ্যাপন অনুষ্ঠান’ শেষ হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat