×
ব্রেকিং নিউজ :
হবিগঞ্জে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব সংস্কার, গণহত্যার বিচার ও সুষ্ঠু নির্বাচনে তরুণ নেতৃত্ব অপরিহার্য : রাশেদ খাঁন ইলিশ সংরক্ষণে চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম বগুড়ায় প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব পটুয়াখালীতে এনসিপির কার্যালয় উদ্বোধন দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন উৎসবে কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের
  • প্রকাশিত : ২০১৮-০৪-১০
  • ১০৭৫ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিনিধি:- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. আখরুজ্জামানের বাসভবনে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা সরেজমিন পরিদর্শনে গেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। মঙ্গলবার সকাল ১০টার পর উপাচার্যের বাসভবনে যান কাদের। তিনি ক্ষতিগ্রস্ত বাসভবন ঘুরে দেখেন। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন ঢাবি উপাচার্য, ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া এবং সমাজকল্যাণমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন। উপাচার্যের বাসভবনে হামলাকে পরিকল্পিত মন্তব্য করে ওবায়দুল কাদের বলেন, হামলার সঙ্গে যারা জড়িত তারা কোনো অবস্থাতেই ছাড় পাবে না। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, এই হামলা একাত্তরের বর্বরতাকেও হার মানায়। একাত্তরের ২৫ মার্চ কালো রাতেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এরকম হামলা হয়েছিল। কিন্তু উপাচার্যের বাসভবন কখনও আক্রান্ত হয়নি। এমনকি স্বাধীনতার ৪৭ বছরেও এরকম ঘটনা ঘটেনি। বেডরুমসহ সবকিছু তছনছ করা হয়েছে। বাথরুমের কমোড, আসবাবপত্র ও ভিসির পরিবারের স্বর্ণালঙ্কার পর্যন্ত লুট করা হয়েছে। সেতুমন্ত্রী বলেন, এটি যে পরিকল্পিত হামলা তা প্রমাণিত। কারণ ক্লোজড সার্কিট ক্যামেরা বিকল করে দেওয়া হয়েছে। এই নারকীয় বর্বরতার সঙ্গে জড়িতদের কাউকে কোনো অবস্থাতেই ছাড় দেওয়া হবে না। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, যারা সত্যিকার কোটা সংস্কার আন্দোলন করতে চায় এই সমঝোতার পর তারা আন্দোলনে থাকবে না। উল্লেখ্য, চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থী ও চাকরিপ্রার্থীদের আন্দোলনের মধ্যেই রবিবার গভীর রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বাসভবনে ব্যাপক ভাঙচুর চালানোর ঘটনা ঘটে। মুখোশধারীরা বাসভবনের প্রধান ফটক ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে আসবাবপত্র ভাঙচুর করে। পরে সেগুলোতে আগুন ধরিয়ে দেয়। এছাড়া বাসার সামনে রাখা দুটি প্রাইভেটকারও পুড়িয়ে দেয়া হয়। কে বা কারা এই হামলা করেছে বিষয়টি এখনো পরিষ্কার হয়নি। তবে সোমবার সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে উপাচার্য আখতারুজ্জামান বলেছিলেন, এই হামলার পেছনে প্রশিক্ষিত সন্ত্রাসী একটি গোষ্ঠী জড়িত। লাশের রাজনীতির জন্য তারা এই তাণ্ডব চালিয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat