×
ব্রেকিং নিউজ :
বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠা ও গাজা,ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাজ্যকে পাশে চায় বাংলাদেশ : পররাষ্ট্রমন্ত্রী টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে অ্যাকশন প্ল্যান প্রস্তুত করতে হবে : স্পিকার নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গড়ে তুলতে হবে : মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণের পূর্ণ বিবরণ অর্থ আত্মসাতের মামলায় ড. ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন ২ জুন ব্যবসা-বাণিজ্য সহজীকরণে লজিস্টিক্স নীতি জাতীয় দলিল হয়ে থাকবে : শিল্পমন্ত্রী উচ্চশিক্ষা খাত এগিয়ে নিতে ডিজিটাইজেশন গুরুত্বপূর্ণ : ইউজিসি চেয়ারম্যান উদ্বৃত্ত উৎপাদন সত্ত্বেও সংরক্ষণাগারের অভাবে পেঁয়াজ আমদানি করতে হয় : কৃষিমন্ত্রী ভূমধ্যসাগরের তিউনিসিয়া উপকূলে মৃত ৮ বাংলাদেশির মরদেহ দেশে পৌঁছেছে মেহনতি মানুষের ভাগ্যোন্নয়নই আওয়ামী লীগের মূল লক্ষ্য: ওবায়দুল কাদের
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৭-২৫
  • ৭২৬ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

রাজধানীতে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নফাঁসের অভিযোগে আরও একজনকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা তেজগাঁও বিভাগের তেজগাঁও জোনাল টিম।
সোমবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে রাজধানীর রমনা থানার সেগুনবাগিচা এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃতের নাম, মো. চন্দ্র শেখর হালদার মিল্টন। গ্রেফতারকৃত মিল্টন মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের শিক্ষা কর্মকর্তা-১ হিসেবে কর্মরত। এনিয়ে এ প্রশ্নফাঁসের মামলায় ৬ জনকে গ্রেফতার করা হলো।
গোয়েন্দা তেজগাঁও বিভাগের তেজগাঁও জোনাল টিমের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার মো. শাহাদত হোসেন সুমা জানান, চলতি বছরের ১৩ মে বিকেলে (৩ টা থেকে ৪ টা) ইডেন মহিলা কলেজ কেন্দ্রে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের ‘অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক’ পদের নিয়োগ পরীক্ষার এমসিকিউ পরীক্ষা চলছিল। এ সময় একজন পরীক্ষার্থী প্রবেশপত্রের পিছনে লেখা উত্তর দেখে উত্তরপত্র পূরণ করছিল। তখন ডিউটিরত পরীক্ষকের বিষয়টি সন্দেহ হলে পরীক্ষার্থীর নিকট থাকা ২টি প্রবেশপত্র তিনি যাচাই করেন। এ সময় তিনি দেখেন প্রবেশপত্রের পিছনে ছোট ছোট করে উত্তর লেখা আছে। তখন ডিউটিরত শিক্ষিকা বিষয়টি পরীক্ষা কেন্দ্রের কর্তৃপক্ষকে অবহিত করলে পরীক্ষা কেন্দ্রের কর্তৃপক্ষ এবং পুলিশের উপস্থিতিতে পরীক্ষার্থী মো. সুমন জমাদ্দারকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত সুমনের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে গত ১৬ মে রাতে ওয়ারী থানার অভয়দাস লেন এলাকা থেকে প্রশ্ন ও উত্তরপত্র ফাঁসের ঘটনায় জড়িত মো. সাইফুল ইসলামকে গ্রেফতার করা হয়। 
গ্রেফতারকৃত সুমন ও সাইফুলদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে ও তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় প্রশ্ন ও উত্তরপত্র ফাঁসের ঘটনায় জড়িতদের শনাক্ত করা হয়। পরে ১৭ মে রাতে ওয়ারী থানার কে এম দাস লেন এলাকা থেকে নওসাদুল ও আহসানুল এবং ১৮ মে রাতে রমনা থানার বড় মগবাজার এলাকা থেকে রাশেদুলকে গ্রেফতার করা হয়। এসময় তাদের নিকট থেকে ৫টি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়।
গ্রেফতারকৃত মিল্টনকে লালবাগ থানার মামলায় ৭ দিনের রিমান্ডের আবেদনসহ আদালতে পাঠানো হয়েছে। 

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat