×
ব্রেকিং নিউজ :
হবিগঞ্জে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব সংস্কার, গণহত্যার বিচার ও সুষ্ঠু নির্বাচনে তরুণ নেতৃত্ব অপরিহার্য : রাশেদ খাঁন ইলিশ সংরক্ষণে চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম বগুড়ায় প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব পটুয়াখালীতে এনসিপির কার্যালয় উদ্বোধন দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন উৎসবে কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৮-১৫
  • ৬৬৬ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

৫ থেকে ১১ বছরের শিশুদের (প্রাথমিকের শিক্ষার্থী) শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই করোনা টিকা  দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
তিনি বলেন, শিশুদের এই টিকা কর্মসূচি পরিচালিত হবে সিটি কর্পোরেশন এলাকাগুলোতে। সেখানকার স্কুলগুলোতে আমরা টিকা দেবো। ইতোমধ্যেই কর্তৃপক্ষকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, শিশুরা যেন সঠিক সময়ে কেন্দ্রে এসে টিকা নেয়। টিকা কেন্দ্রে এসে যেন শিশুরা বসতে পারে সে ব্যবস্থা করতে হবে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী আজ সোমবার রাজধানীর মহাখালীতে জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইন্সটিটিউট ও হাসপাতালে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আয়োজিত সভা ও দোয়া মাহফিল শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে  এসব কথা বলেন।
দেশে ৫ থেকে ১১ বছর বয়সী ২ কোটি ২০ লাখ শিশু রয়েছে জানিয়ে জাহিদ মালেক বলেন, এই শিশুরা দেশের যে প্রান্তেই থাকুক তাদের হিসেবে নেওয়া হয়েছে। ভাসমান হোক আর স্কুলে না পড়া শিশু হোক, সব শিশুই টিকা পাবে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, আমাদের টিকা কার্যক্রম চলমান রয়েছে। টিকার প্রথম  ডোজ, দ্বিতীয় ডোজ ও বুস্টার ডোজ কার্যক্রমও চলমান রয়েছে। শিশুদের টিকা কার্যক্রম ১১ আগস্ট উদ্বোধন করা হয়েছে। আগামী ২৫ তারিখ থেকে পুরোদমে টিকা কার্যক্রম পরিচালনা হবে। এজন্য যা যা করা প্রয়োজন, সব ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, টিকা তারাই নিতে পারবে, যারা নিবন্ধন করেছেন। নিবন্ধন কার্যক্রম চলমান রয়েছে, তবে তা দ্রুত শেষ করতে বলা হয়েছে। এই বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
সাম্প্রতিক সময়ে জ্বালানিসহ কিছু দ্রব্যমূল্যের মুল্য বৃদ্ধি প্রসঙ্গে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু দেশের স্বাস্থ্যখাতে অনেক কিছু করে গেছেন। বিএমডিসি, নিপসম, বিএমআরসিসহ অসংখ্য প্রতিষ্ঠান করেছেন। আর এখন প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে স্বাস্থ্যখাত এগিয়ে যাচ্ছে। স্বাস্থ্যখাত নিয়ে বঙ্গবন্ধুর পরিকল্পনা তিনি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছেন। তিনি প্রমাণ করেছেন আমরা সবকিছুই করতে পারি। যেমনটা করোনা মোকাবিলা করেছি, টিকায় সফলতা অর্জন করেছি।
স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব ড. মু. আনোয়ার হোসেন হাওলাদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব সাইফুল হাসান বাদল, কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য সহায়তা ট্রাস্টের সভাপতি অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এবিএম খুরশীদ আলম, অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবির, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিপ) সভাপতি অধ্যাপক ডা. ইকবাল আর্সলান। 

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat