×
ব্রেকিং নিউজ :
হবিগঞ্জে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব সংস্কার, গণহত্যার বিচার ও সুষ্ঠু নির্বাচনে তরুণ নেতৃত্ব অপরিহার্য : রাশেদ খাঁন ইলিশ সংরক্ষণে চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম বগুড়ায় প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব পটুয়াখালীতে এনসিপির কার্যালয় উদ্বোধন দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন উৎসবে কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের
  • প্রকাশিত : ২০২২-১২-০১
  • ৬৫৪ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

কম্পিউটারে বাংলা পত্রিকা প্রকাশের  অভিযাত্রা স্মরণীয় করে রাখতে ডাক অধিদপ্তর স্মারক ডাকটিকিট, উদ্বোধনী খাম, ডাটাকার্ড এবং একটি বিশেষ সীলমোহর প্রকাশ করেছে। 
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সচিবালয়ে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে দশ টাকা মূল্যমানের স্মারক ডাকটিকিট ও  দশ টাকা মূল্যমানের উদ্বোধনী খাম অবমুক্ত করেন। এ উপলক্ষ্যে পাঁচ টাকা মূল্যমানের ডাটাকার্ড এবং একটি বিশেষ সীলমোহরও প্রকাশ করা হয়। 
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো: মাহবুব-উল আলম, ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো: হারূন উর রশীদ এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের কর্মকর্তারা এসময় উপস্থিত ছিলেন।
আজ থেকে ৩৫ বছর আগে ১৯৮৭ সালে কম্পিউটারে কম্পোজ করে বাংলা পত্রিকা প্রকাশের মাধ্যমে বাংলা মুদ্রণ ও প্রকাশনা শিল্পে বৈপ্লবিক পরিবর্তন সূচিত হয়। উন্মোচিত হয় বিজয় বাংলা সফটওয়্যারের মাধ্যমে নব্বইয়ের দশকের শুরু থেকে বাংলা পত্রিকা প্রকাশের স্বর্ণালী এক অধ্যায়ের।
ডাক টিকেট অবমুক্তকরন উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে মন্ত্রী বলেন, ডাকটিকিট একটি জাতির ইতিহাস ও ঐতিহ্য সংস্কৃতি, বরেণ্য ব্যক্তি ও ঘটনার ঐতিহাসিক স্মারক হিসেবে কাজ করে। 
তিনি বলেন, চিঠি লেখার দিন থাকুক বা না থাকুক ডাকটিকেটের প্রয়োজনীয়তা আছে, থাকবেও। নতুন প্রজন্মকে তাই ডাকটিকেট সংগ্রহে উৎসাহিত করতে হবে। একইভাবে এটি একটি সৃজনশীল কাজ হওয়ায় অঙ্কন-ডিজাইনে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় শিক্ষিত সৃজনশীল মানুষদেরকে স্মারক ডাকটিকেটের ডিজাইন কাজে লাগাতে হবে।  
মোস্তাফা জব্বার মুদ্রণ যন্ত্রে বাংলা হরফের ক্রমবিকাশ তুলে ধরে বলেন, ১৪৫৪ সালে  জার্মানে মূদ্রণ যন্ত্রের আবিস্কার হলেও পঞ্চানন কর্মকারের হাত ধরে ৩২৪ বছর পর তা হুগলিতে আসে। শীশার হরফে বাংলা প্রকাশনার সেই কঠিন যুগ পেরিয়ে সাপ্তাহিক আনন্দপত্রের প্রকাশনা ছিলো বাঙালির ইতিহাসের একটি অভাবনীয় অধ্যায়। এই অধ্যায়টি’র  উদ্ভাবক কে সেটা বড় বিষয় নয় কিন্তু ইতিহাসের পথ-রেখায় সেটি যাতে মুছে না যায় সেজন্য স্মারক ডাকটিকিট প্রকাশ করে ডাক অধিদপ্তর সঠিক দায়িত্ব পালন করেছে। 

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat