×
ব্রেকিং নিউজ :
ভাষা সংগ্রামী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আবুল মাল আবদুল মুহিত বাংলাদেশের ইতিহাসের উজ্জ্বলতম অংশ : প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের সাথে দ্বি-পাক্ষিক বাণিজ্য বাড়াতে চায় তুরস্ক ঝালকাঠিতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ২৬৫ জন নারীকে ল্যাপটপ প্রদান গোপালগঞ্জে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট দিবস উদযাপন মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাতময় পরিস্থিতি দেশের অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলতে পারে : প্রধানমন্ত্রী বিএনপির নির্বাচন বর্জনের রাজনীতি আত্মহননমূলক : পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাঙ্গালির আত্মপরিচয় বিকাশের মূলেই রয়েছে রবীন্দ্রনাথ ও বঙ্গবন্ধুর নিবিড় সম্পর্ক : স্পিকার রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যুক্তরাজ্যের সহায়তা চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী স্মার্ট বাংলাদেশের ভিত্তি মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা : রুমানা আলী এমপি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জীবনাদর্শ শোষণ-বঞ্চনামুক্ত ও অসাম্প্রদায়িক সমাজ বিনির্মাণে অনুপ্রেরণা যোগায় : ভূমিমন্ত্রী
  • প্রকাশিত : ২০২৩-০৩-২২
  • ৬৪৫ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

কথাসাহিত্যিক শামসুন নাহার রচিত ‘রক্তাক্ত মাগুরা: প্রেক্ষিত-মুক্তিযুদ্ধ’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করা হয়েছে।
বুধবার (২২ মার্চ) বিকেলে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির নাট্যশালা স্টুডিও হলরুমে এই মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠিত হয়।

এসময় স্বাগত বক্তব্য রাখেন বইয়ের লেখিকা কথাসাহিত্যিক শামসুন নাহার। ‘অর্জন প্রকাশনের’ প্রকাশক আবু হাশেম সরকারের সভাপতিত্বে এবং বাংলাদেশ জাতীয় মানবাধিকার সমিতির চেয়ারম্যান মো. মঞ্জুর হোসেন ঈসার পরিচালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, যশোরের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মো. আহসান হাবিব।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির গবেষণা ও প্রকাশনা বিভাগের উপ-পরিচালক এস এম শামীম আখতার, যশোর কলেজের ইংরেজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. শামীমা সুলতানা, সাংবাদিক কলামিস্ট ও গীতিকার মীর আব্দুল আলীম, লেখক-কলামিস্ট, সাংবাদিক এইচ এম মেহেদী হাসান, মানবাধিকার কর্মী মনিরুল ইসলাম মনির।

বাংলা সাহিত্যে মুক্তিযুদ্ধ-নির্ভর রচনার সংখ্যা খুব বেশি নয়। পাঠকপ্রিয়তার বিচারে এ সংখ্যা আরও কম। কথাসাহিত্যিক শামসুন নাহার এই দুরূহ ক্ষেত্রে বিচরণ করছেন স্বচ্ছন্দে। ইতিহাস ও মুক্তিযুদ্ধ রচনার ধারায় তিনি লিখেছেন ‘রক্তাক্ত মাগুরা: প্রেক্ষিত মুক্তিযুদ্ধ’। গ্রন্থটি প্রকাশ করেছে অর্জন প্রকাশন। বইটির মূল্য ৫০০ টাকা। এছাড়া ঘরে বসে রকমারি.কম থেকেও সংগ্রহ করতে পারবেন।

২০১৯ সালে লেখক সরেজমিনে তথ্য সংগ্রহ করে বইটি লিখেছেন। তথ্য সংগ্রহ করতে যেয়ে তিনি গ্রামে-গঞ্জে, হাটে-মাঠে যেখানেই গণহত্যা, গণকবর বা বধ্যভূমির সন্ধান পেয়েছেন সেখানেই ছুটেছেন। স্থানীয় মানুষের সাথে কথা বলেছেন। স্বজন হারানো পরিবারের সদস্যদের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন, ছবি তুলেছেন। তথ্যের সত্যতা যাচাই করার জন্য বিভিন্ন প্রেক্ষিত তুলে ধরে সঠিক উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat