×
ব্রেকিং নিউজ :
স্মার্ট চট্টগ্রাম সিটি গড়তে আমেরিকান প্রতিষ্ঠানের সাথে চসিকের সমঝোতা ঝিনাইদহে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু জাতির পিতার সমাধিতে লালমনিরহাট জেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যানের শ্রদ্ধা শরীয়তপুরে প্রত্যাগত অভিবাসীদের পুনঃ একত্রিকরণ শীর্ষক সেমিনার টাঙ্গাইলে এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেলো জমজ দুইবোন বাংলাদেশের এমএসএমই, নারী উদ্যোক্তাদের জন্য ৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ ঘোষণা যুক্তরাজ্যের স্পিকারের নেতৃত্বে আজ জেনেভা যাচ্ছে সংসদীয় প্রতিনিধিদল ডোনাল্ড ল্যু নিজ দেশের এজেন্ডা বাস্তবায়নে আলোচনা করতে এসেছেন: ওবায়দুল কাদের আন্তর্জাতিক ইসরায়েলি লবির সাথে যুক্ত হয়ে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে বিএনপি : পররাষ্ট্রমন্ত্রী হজযাত্রীদের নিকট হতে কুরবানির টাকা নেয়ায় মন্ত্রণালয়ের সতর্কতা
  • প্রকাশিত : ২০২৩-০৮-৩০
  • ৪৫৬৭৮ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নতুন অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।
সফররত ইউএস বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিলের এক্সিকিউটিভ বিজনেস ডেলিগেটদের সাথে বুধবার রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে গোলটেবিল বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের একথা বলেন।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, আমেরিকার ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশে বিনিযোগ করার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। নতুন কিছু কোম্পানি দেশে বিনিযোগ করতে চায়। তারা বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সুবিধা ও অসুবিধার কথা বলেছেন। আমরা তাদের বলেছি তারা যদি বাংলাদেশে বিনিযোগ করে তাহলে তাদের সকল সমস্যার সমাধান করতে সরকার সব ধরনের সহযোগিতা করবে।
এর আগে অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে মন্ত্রী বলেন, কোভিড মহামারি ও ইউক্রেন যুদ্ধের পটভূমিতে বৈশ্বিক যে সংকট দেখা দিয়েছে তা সরকার এবং বেসরকারি খাতের মধ্যে শক্তিশালী অংশীদারিত্বের মাধ্যমে সমাধান করা সম্ভব। বর্তমান পরিস্থিতিতে যে চ্যালেঞ্জগুলো দেখা দিয়েছে তা মোকাবিলায় সরকার ও বেসরকারী খাত উভয়কে যৌথভাবে কাজ করতে হবে। এক্ষেত্রে তিনি মার্কিন অংশীদারিত্ব বিশেষ করে মার্কিন বেসরকারী খাতকে পাশে থাকার আহবান জানান।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদূরপ্রসারী ও যোগ্য নেতৃত্বের কারণে দেশে অভূতপূর্ব উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। ব্যবসা-বাণিজ্যে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা প্রদান করায় বিদেশী বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে সক্ষম হয়েছে। এক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের আগামীর সিংহভাগ বিনিয়োগ বাংলাদেশে আসবে বলে আশা প্রকাশ করেন মন্ত্রী।
টিপু মুনশি বলেন, ২০২৬ সালে বাংলাদেশ এলডিসি থেকে উত্তরণ লাভ করবে, যার ফলে কিছু উন্নত অর্থনীতির দেশে আমাদের শুল্কমুক্ত বাজার প্রবেশাধিকার ব্যাহত হবে। কিন্তু জাতি হিসেবে এটি আমাদের জন্য অত্যন্ত গর্বের। বাংলাদেশ এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। আমি বিশ্বাস করি এই যাত্রায় মার্কিন সরকার ও মার্কিন বেসরকারী সংস্থাগুলো আমাদের পাশে থাকবে। এছাড়া বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্প্রসারণে তারা আমাদের প্রতি আস্থাশীল হবে।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, বিচক্ষণ সরকারী নীতি এবং উন্মুক্ত বাজার ব্যবস্থাপনা বিশেষ করে বেসরকারী খাত ও রপ্তানিমুখী উৎপাদন, উচ্চ উৎপাদনশীল কৃষি এবং ক্রমবর্ধমান পরিষেবা খাত আমাদের অর্থনীতির মূল চালিকা শক্তিতে রূপান্তরিত হয়েছে। বাংলাদেশ ইতোমধ্যে পৃথিবীর অনেক দেশের জন্য উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত হয়েছে এবং স্বীকৃতি পেয়েছে।
তিনি বলেন, বিগত কয়েক দশক ধরে প্রায় ৭ শতাংশ হারে জিডিপি প্রবৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশ এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলে দ্রুততম বর্ধনশীল অর্থনীতি হিসাবে বিবেচিত হচ্ছে।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে ইউএস বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিসের সভাপতি অতুল কেসাব, এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম, আমেরিকান চেম্বার অব কমার্স বাংলাদেশের সভাপতি সৈয়দ এরশাদ আহমদ প্রমূখ বক্তব্য রাখেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat