×
ব্রেকিং নিউজ :
চাঁদপুরের কচুয়া ও ফরিদগঞ্জ উপজেলায় ২৮ জনের মনোনয়নপত্র জমা কক্সবাজার সৈকতে সার্ফিং প্রশিক্ষণ শুরু তাসকিন-সাইফুদ্দিনের বোলিং নৈপুণ্যে ১২৪ রানে অলআউট জিম্বাবুয়ে সরকারকে চাপে ফেলতে গিয়ে বিএনপি নিজেরাই চাপে আছে:ওবায়দুল কাদের খাড়িয়া ভাষা সংরক্ষণে উদ্যোগ গ্রহণের আহবান জানিয়েছেন প্রধান বিচারপতি দেশের ২৫ জেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আগামীকাল বন্ধ জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ জাতির পিতার সমাধিতে পানি সম্পাদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবের শ্রদ্ধা সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলায় বাংলাদেশের সাফল্যের প্রশংসায় যুক্তরাষ্ট্রের ‘নেসা সেন্টার’ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বোর্ডের সভা আগামীকাল
  • প্রকাশিত : ২০২৩-০৯-০৭
  • ৮৭৮৭৫ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক জানিয়েছেন, এ পর্যন্ত দরিদ্র সীমার নিচে বসবাসকারী ২ লাখ ৭২ হাজার ৩৯১টি পরিবারের নিবন্ধন করা হয়েছে এবং ১ লাখ ৫১ হাজার ৪২৭টি পরিবারকে এসএসকে স্বাস্থ্য কার্ড দেওয়া হয়েছে। 
তিনি আজ জাতীয় সংসদে সরকারি দলের সদস্য দিদারুল আলমের টেবিলে উত্থাপিত এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান। 
জাহিদ মালেক বলেন, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ হেলথ কেয়ার ফাইনান্সিং স্ট্র্যাটেজি ২০৩২ প্রণয়ন করা হয়েছে। প্রণীত স্ট্র্যাটেজির অধীনে সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে প্রাথমিকভাবে দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা দেয়ার লক্ষ্যে ২০১৬ সালের মার্চ  থেকে স্বাস্থ্য সুরক্ষা কর্মসূচি (এসএসকে) শীর্ষক পাইলট কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এসএসকে-এর অধীনে টাঙ্গাইল জেলার সব উপজেলার দারিদ্র্য সীমার নিচে বসবাসকারী পরিবারের সদস্যদের বিনামূল্যে রোগী সেবা কার্যক্রম চলমান রয়েছে। ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনসহ আরও ৬টি জেলায় (বরগুনা, লক্ষ্মীপুর, লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম, মানিকগঞ্জ ও বারিশাল) এসএসকে সম্প্রসারণের কাজ শুরু হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে এই কর্মসূচি সারা দেশে সম্প্রসারণ করা হবে।
তিনি বলেন, ২০২৩ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত দারিদ্র্য সীমার নিচে বসবাসকারী ২ লাখ ৭২ হাজার ৩৯১টি পরিবারের নিবন্ধন সম্পন্ন করা হয়েছে এবং সর্বমোট ১ লাখ ৫১ হাজার ৪২৭টি পরিবারকে এসএসকে স্বাস্থ্য কার্ড বিতরণ করা হয়েছে। এসএসকে কার্যক্রমের আওতায় এ যাবত ৪৫ হাজার ৬৯৬ জন রোগীকে আইপিডি চিকিৎসা সেবা দেয়া হয়েছে। বর্তমানে এসএসকে কার্যক্রমের বেনিফিট প্যাকেজের আওতায় রোগের সংখ্যা ৭৮টি থেকে ১১০টিতে উন্নীত করা হয়েছে। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সহায়তায় ১১০টি রোগের ক্লিনিক্যাল প্রোটোকল অনুসরণ করে মাঠ পর্যায়ে চিকিৎসকরা স্বাস্থ্য সেবাদান করবেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat