×
ব্রেকিং নিউজ :
উল্লাপাড়ায় ঝুলন্ত অবস্থায় গৃহবধুর মরদেহ উদ্ধার নোয়াখালীতে নতুন গ্যাস কূপের খনন কার্যক্রম শুরু জয়পুরহাটে চাঞ্চল্যকর আব্দুর রহমান হত্যা মামলায় ১৯ জনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড গোপালগঞ্জ সদর উপজেলায় ২১২ প্রাণির ভ্যাক্সিনেশন প্রয়োগ ভোলায় ৭ হাজার ৭২৫ কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদকারী ‘প্রতিরোধ যোদ্ধাদের’ স্বীকৃতি দিতে উচ্চপর্যায়ের কমিটি হাইকোর্টের পরিবেশ সংরক্ষণ সংক্রান্ত বিষয়সমুহ পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে : পরিবেশমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানালেন গণপূর্ত মন্ত্রী বরেণ্য ব্যক্তিদের জন্মভিটা সংস্কার করে পর্যটকদের জন্য আকর্ষনীয় করা হবে : সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী বাংলাদেশে গ্রিন এনার্জিতে বিনিয়োগ ও দক্ষকর্মী নেওয়ার প্রস্তাব অস্ট্রিয়ার
  • প্রকাশিত : ২০২৪-০১-২৩
  • ৪৫৬৬০ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের বিভিন্ন পদে বিভাগীয় প্রার্থী হিসেবে আবেদনের সুযোগ কেন দেয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
বিভিন্ন জেলার ২০ জন শিক্ষকের দায়ের করা রিটের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি নাইমা হায়দার এবং বিচারপতি কাজী জিনাত হকের সমন্বয়ে গঠিত একটি হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ আজ এ আদেশ দেয়।
একই সঙ্গে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (কর্মচারী) নিয়োগ বিধিমালা, ২০২৩-এ প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের বিভিন্ন পদে বিভাগীয় প্রার্থী হিসেবে আবেদন করতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক হিসেবে ১০ বছরের চাকরির অভিজ্ঞতার শর্ত নির্ধারণ কেন অবৈধ হবে না এবং দুই বছরের অভিজ্ঞতা ও প্রয়োজনীয় যোগ্যতা থাকা সাপেক্ষে বয়সসীমা শিথিল করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের অধীনে বিভিন্ন পদে পিটিশনার এবং অন্যান্য শিক্ষকদের বিভাগীয় প্রার্থী হিসেবে আবেদন করার সুযোগ কেন দেয়া হবে না, তাও জানতে চেয়েছেন উচ্চ আদালত।
পাশাপাশি প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকে ৬০ (ষাট) দিনের মধ্যে পিটিশনারদের দাখিল করা আবেদন নিষ্পত্তি করার নির্দেশনা দিয়েছেন।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সচিব, চেয়ারম্যান, বিপিএসসি ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকসহ মোট ছয়জনকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আদালতে রিটকারীদের পক্ষে শুনানি করেন এডভোকেট মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি এটর্নি জেনারেল অমিত দাশগুপ্ত।
আইনজীবী মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া বলেন, রিটকারীরা দেশের বিভিন্ন জেলার বিভিন্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক। সম্প্রতি সরকার প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (কর্মচারী) নিয়োগ বিধিমালা, ২০২৩ প্রণয়ন করেন, যেখানে প্রয়োজনীয় সকল যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের জন্য প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের বিভিন্ন পদে বিভাগীয় প্রার্থী হিসেবে আবেদনের সুযোগ রাখা হয়নি এবং সহকারী উপজেলা/থানা শিক্ষা অফিসার পদের জন্য আবেদনের সুযোগ রাখা হলেও সেখানে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক হিসেবে ১০ (দশ) বছরের চাকরির অভিজ্ঞতার শর্ত দেওয়া হয়েছে। যেখান পূর্বে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের যেকোনো শিক্ষক ২ (দুই) বছর চাকরির অভিজ্ঞতা নিয়ে সহকারী উপজেলা/থানা শিক্ষা অফিসার পদের জন্য আবেদন করতে পারতেন এবং সরকারের অন্যান্য মন্ত্রণালয়/বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরও রাজস্ব খাতে সৃষ্ট পদে কমপক্ষে ২ (দুই) বৎসর স্থায়ী বা অস্থায়ীভাবে চাকরিরত থাকার পর বিভাগীয় প্রার্থী হিসেবে আবেদনের সুযোগ দেয়া হয়েছে। রিটকারী শিক্ষকরা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে বিষয়টি নিস্পত্তির জন্য আবেদন দাখিল করলেও বিবাদীরা কোন পদক্ষেপ গ্রহণ না করায় রিটকারীরা এ রিট পিটিশন দায়ের করেন। প্রাথমিক শুনানি শেষে আদালত এ আদেশ দেয়।  
রিটকারীরা হলেন মো. রেদওয়ান হাসান, মো. আবু তাহের, শাহজালাল, মোজাম্মেল হোসেন এবং দীনেশ চন্দ্র মন্ডলসহ বিভিন্ন জেলার বিভিন্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২০ জন সহকারী শিক্ষক।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat