×
ব্রেকিং নিউজ :
আইপিএল: চেন্নাইয়ের বড় জয়ের ম্যাচে উইকেট শিকার তালিকার শীর্ষে ফিরলেন মুস্তাফিজ গানে সরকারের সমালোচনা করায় ইরানি র‌্যাপারের মৃত্যুদণ্ড সিরাজগঞ্জের উল্লাপড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ভ্যান চালক নিহত রাজস্ব আয় বাড়াতে সংস্কার কর্মসূচি বাস্তবায়ন জরুরি শেরপুরে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস পালিত বিদেশে দেশবিরোধী অপপ্রচারকারীদের বিরুদ্ধে স্থানীয় আইনে ব্যবস্থা নিন : পররাষ্ট্রমন্ত্রী গোপালগঞ্জের জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেফটি দিবস উদযাপিত কুড়িগ্রামে আইনগত সহায়তা দিবস ও লিগ্যাল এইড মেলা অনুষ্ঠিত জমজ শিশুর অপারেশনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখায় সেনাবাহিনীর ভূয়সী প্রশংসা স্বাস্থ্যমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী ব্যাংকক থেকে আগামীকাল দেশে ফিরবেন
  • প্রকাশিত : ২০২৪-০২-১৮
  • ৪৩৬১৭ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার বলেছেন, ক্যাম্পাসে গত ১৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ছাত্রদের সংঘর্ষের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন অনুযায়ী দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এর আগে, শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘাত ও সংঘর্ষের জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিষয়ে কঠোর ব্যবস্থা নিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে অনুরোধ জানান। তিনি রাজনৈতিক ব্যক্তিদের নাম ব্যবহারকারী কোনো দায়ী ব্যক্তি যেন রেহাই না পান, সে বিষয়েও সচেতন থাকতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানান।
আজ রবিবার বিকাল ৫টায় বিশ্ববিদ্যালয়ে চলমান আন্দোলন, সংঘাত ও সংঘর্ষসহ সমসাময়িক বিষয় নিয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীন আকতার।
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার রাতে ও শুক্রবার বিকেলে দুই দফায় সংঘর্ষে জড়ায় ছাত্রলীগের দুই গ্রুপ সিক্সটি নাইন ও সিএফসি। এতে পুলিশের ৩ সদস্যসহ আহত হন ২৯ জন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্সন রোডস্থ চারুকলা ইনাস্টটিউটের সভা কক্ষে সংবাদ সম্মেলনে প্রক্টর ড. নুরুল আজিম সিকদার বলেন, চবি ক্যাম্পাসের ৭২টি পয়েন্ট প্রশাসন চিহ্নিত করেছে, যেখানে অবস্থান করে শিক্ষার্থী ও বহিরাগতরা মাদক গ্রহণ করে। এছাড়াও ক্যাম্পাসে মাদক প্রবেশের বিভিন্ন চ্যানেল রয়েছে।
শিক্ষকদের একাংশের আন্দোলন প্রসঙ্গে চবি উপাচার্য বলেন, উপাচার্যের কার্যালয় ঘেরাও করা এবং পরবর্তীতে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে আমার এবং উপ-উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি করা থেকে প্রতীয়মান হয়, তাদের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরির মধ্য দিয়ে নিজেদের ব্যক্তিগত স্বার্থ চরিতার্থ করা।
সংবাদ সম্মেলনে চবি উপ-উপাচার্য অধ্যাপক বেনু কুমার দে, ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার কেএম নূর আহমদ, আইন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আব্দুল্লাহ আল ফারুক এবং বিভিন্ন আবাসিক হলের প্রভোস্টসহ প্রশাসনের বিভিন্ন পর্ষদে দায়িত্বরত শিক্ষক ও কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat