×
ব্রেকিং নিউজ :
ধানের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করতে কৃষক অ্যাপ চালু করা হয়েছে : কৃষিমন্ত্রী গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসন স্কুল এন্ড কলেজের ১ম ব্যাচে শতভাগ পাশ রুশ হামলার পর ইউক্রেনের খারখিভ এলাকা থেকে ৪ সহস্রা ধিক বাসিন্দা অপসারণ ফেনীতে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে ১১৫০ জন সুনামগঞ্জে পান্ডারখাল বাঁধ নির্মাণের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন গণমাধ্যম কর্মী আইন নিয়ে সাংবাদিক সংগঠন ও অংশীজনদের মতামত নেয়া শুরু : তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির প্রতিনিধি দল শিক্ষার্থীদের মেধা বিকাশে মুখস্ত শিক্ষার ওপর নির্ভরতা কমাতে পাঠ্যক্রমে পরিবর্তন আনা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী ডোনাল্ড লু সম্পর্ক এগিয়ে নিতে বাংলাদেশ সফরে আসছেন : ওবায়দুল কাদের শ্রম আইন সংশোধনে ৪১টি পয়েন্ট নিয়ে আলোচনা চলছে : আইনমন্ত্রী
  • প্রকাশিত : ২০১৮-০৫-০৩
  • ৯১১ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিনিধি:- বিভিন্ন মামলার আসামি ১৯ নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে খুলনায় নির্বাচনী প্রচার স্থগিত করেছেন বিএনপির প্রার্থী নজরুল ইসলাম মঞ্জু। এই গ্রেপ্তারকে নির্বাচনী প্রচারে বাধা ও হয়রানি হিসেবেও দেখছেন তিনি। বৃহস্পতিবার সকাল নয়টার কিছু আগে মহানগরীর মিয়া পাড়া রোডে নিজের বাসভবনে সংবাদ সম্মেলন করে এই সিদ্ধান্তের কথা জানান মঞ্জু। মঞ্জুর অভিযোগ গত রাতে পুলিশ বিভিন্ন এলাকা থেকে জেলা বিএনপির সহসভাপতি মোস্তফা উল বারী লাভলু, সোনাডাঙ্গা থানা বিএনপির সভাপতি আসাদুজ্জামান মুরাদ, মহানগর যুবদলের সভাপতি মাহাবুব হাসান পিয়ারো, জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোস্তফা তুহিনসহ মোট ১৯ জনকে গ্রেপ্তার করে। এই অভিযানকে নির্বাচনী কর্মকাণ্ড পুলিশের সরাসরি হস্তক্ষেপ হিসেবে দেখছেন মঞ্জু। তিনি বলেন, নির্বাচনী প্রচার শুরুর প্রথম থেকেই প্রশাসন ও সরকারদলীয় লোকেরা তার প্রচারে বাধা দিয়ে আসছে। এই পরিস্থিতি না পাল্টালে নিরপেক্ষ নির্বাচন হওয়া সম্ভব নয়। এদিকে পুলিশ জানিয়েছে, এই অভিযানের সঙ্গে নির্বাচনের কোনো সম্পর্ক নেই। যাদেরকে ধরা হয়েছে তারা সবাই নাশকতাসহ বিভিন্ন মামলার আসামি। তারা এলাকায় ফিরে প্রকাশ্যে আসায় তাদেরকে ধরা হয়েছে। জানতে চাইলে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) সোনালী সেন জানান, গত ২০ এপ্রিল থেকে মাদক, সন্ত্রাস ও পরোয়ানাভুক্ত আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে। অভিযানের অংশ হিসেবে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর সঙ্গে নির্বাচনী প্রচারের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। যোগাযোগ করা হলে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী তালুকদার আবদুল খালেক বলেছেন, এটা পুলিশের বিষয়। এখানে তার কিছু বলার নেই। আগামী ১৫ মের ভোটকে সামনে রেখে গত ২৪ এপ্রিল থেকে খুলনা ও গাজীপুরে ভোটের প্রচার চলছে। খুলনায় মঞ্জুর সঙ্গে লড়াই হবে আওয়ামী লীগের খালেকের। আর গাজীপুরে লড়াই হবে বিএনপির হাসান উদ্দিন সরকারের সঙ্গে আওয়ামী লীগের জাহাঙ্গীর আলমের। গাজীপুরেও ভোটের প্রচার শুরু হওয়ার তিন দিন পর মহানগর জামায়াতে ইসলামীর আমির এস এম সানাউল্লাহসহ ৪৫ নেতা-কর্মীকে ‘নাশকতার পরিকল্পনার’ সময় আটক করার কথা জানিয়েছে পুলিশ। এই গ্রেপ্তারকেও নির্বাচনী প্রচারে পুলিশ তথা সরকারের হস্তক্ষেপ হিসেবে দেখছে বিএনপি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat