×
ব্রেকিং নিউজ :
শিগগিরই মাগুরায় রেললাইন চালু হবে : রেলমন্ত্রী কুকি-চিনের নারী শাখার সমন্বয়কসহ দুইজন বান্দরবানের কারাগারে সুনামগঞ্জে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলামের দাফন সম্পন্ন রাঙ্গামাটির লংগদুতে প্রতিপক্ষের গুলিতে নিহত ২ জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে কেউ যেন বৈষম্যের শিকার না হন: রাষ্ট্রপতি সরকারের ধারাবাহিকতার জন্যই দেশে এতো উন্নয়ন হয়েছে : ওবায়দুল কাদের শুদ্ধাচার নিশ্চিতকরণ ছাড়া এসডিজি অর্জন সম্ভব নয় : চট্টগ্রামে টিআইবি কংগ্রেসম্যানদের সই জালকারী বিএনপি একটা জালিয়াত রাজনৈতিক দল : পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্যবসা সম্প্রসারণে ইএসজি কমপ্লায়েন্স রিপোটিং স্ট্যান্ডার্ড থাকা জরুরী সোনালী আঁশ পাটের সুদিন ফিরিয়ে আনতে চাই : বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী
  • প্রকাশিত : ২০১৮-০৫-০৬
  • ৭২১ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিনিধি:- পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের (পলিটিক্যাল শাখা) ইন্সপেক্টর মাহফুজুর রহমান ও তার স্ত্রী স্বপ্না রহমান হত্যা মামলায় তাদের গৃহকর্মী খাদিজা আক্তার সুমিকে খালাস দিয়েছে আদালত। রবিবার ঢাকার শিশু আদালতের বিচারক (অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ) আল মামুন খালাসের এ রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণাকালে গৃহকর্মী সুমি আদালতে উপস্থিত ছিল। একই মামলায় তাদের মেয়ে ঐশী রহমানের ২০১৫ সালের ১২ নভেম্বর মৃত্যুদণ্ডের রায় দেয় দ্রুত ট্রাইব্যুনাল। পরে ২০১৭ সালের ৫ জুন হাইকোর্ট তার দণ্ড পরিবর্তন করে যাবজ্জীবনের আদেশ দেয়। সুমির খালাস পাওয়া সম্পর্কে শিশু আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর মো. আব্দুস সত্তার দুলাল বলেন, আমরা আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটিতে ৪৯ জন সাক্ষীর মধ্যে ২৩ জনের সাক্ষ্য দিয়েছিলাম। সাক্ষ্য-প্রমাণে সুমির হত্যা এবং হত্যার পরিকল্পনার কোনো তথ্য প্রমাণ হওয়া যায়নি। তাই হয়তো আদালত তাকে খালাস দিয়েছে। এর আগে গত ২২ এপ্রিল একই আদালত মামলাটির যুক্তিতর্কের শুনানি শেষে রায় ঘোষণার জন্য ৬ মে দিন ধার্য করেছিল। ২০১৩ সালের ১৬ আগস্ট রাজধানীর মালিবাগের চামেলীবাগে নিজেদের বাসা থেকে পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের (পলিটিক্যাল শাখা) ইন্সপেক্টর মাহফুজুর রহমান ও তার স্ত্রী স্বপ্না রহমানের ক্ষতবিক্ষত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এরপর দিন তাদের মেয়ে ঐশী রহমান রমনা থানায় নিজে আত্মসমর্পণ করেন। পরবর্তী সময়ে তিনি আদালতে হত্যার অভিযোগ স্বীকার করে জবানবন্দি দেন। এরপর থেকে ঐশী কারাগারে রয়েছেন। মামলাটিতে ২০১৪ সালের ৯ মার্চ ডিবির ইন্সপেক্টর মো. আবুয়াল খায়ের মাতুব্বর আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। এরপর ঐশীর বিচার ঢাকার ৩ নম্বর দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনালে অনুষ্ঠিত হয়। ওই ঘটনার মামলায় পুলিশ গৃহকর্মী খাদিজা আক্তার সুমির বয়স ১৬ বছরের নিচে হওয়ায় তার বিরুদ্ধে শিশু আইনে পৃথক চার্জশিট দাখিল করেন। ঐশীর মামলার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে দ্রুত সম্পন্ন হলেও সুমির আংশের মামলা শিশু আদালতে বিচারের জন্য পাঠানো হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat