×
ব্রেকিং নিউজ :
চাঁদপুরের কচুয়া ও ফরিদগঞ্জ উপজেলায় ২৮ জনের মনোনয়নপত্র জমা কক্সবাজার সৈকতে সার্ফিং প্রশিক্ষণ শুরু তাসকিন-সাইফুদ্দিনের বোলিং নৈপুণ্যে ১২৪ রানে অলআউট জিম্বাবুয়ে সরকারকে চাপে ফেলতে গিয়ে বিএনপি নিজেরাই চাপে আছে:ওবায়দুল কাদের খাড়িয়া ভাষা সংরক্ষণে উদ্যোগ গ্রহণের আহবান জানিয়েছেন প্রধান বিচারপতি দেশের ২৫ জেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আগামীকাল বন্ধ জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ জাতির পিতার সমাধিতে পানি সম্পাদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবের শ্রদ্ধা সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলায় বাংলাদেশের সাফল্যের প্রশংসায় যুক্তরাষ্ট্রের ‘নেসা সেন্টার’ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বোর্ডের সভা আগামীকাল
  • প্রকাশিত : ২০১৮-০৪-০৬
  • ৫২২ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
রপ্তানিতে কর অব্যাহতি চায় বিজিএমইএ
নিজস্ব প্রতিনিধি: দেশের রপ্তানি আয়ের ৮০ ভাগেরও বেশি তৈরি পোশাক খাত থেকে আসে। তবে রানা প্লাজা ধস ও শ্রমিক অসন্তোষসহ নানা কারণে দেশের তৈরি পোশাক খাতে গত কয়েক বছর বেশ টানাপোড়েন চলছিল। এসব সমস্যা কাটিয়ে চলতি অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে (জুলাই-মার্চ) তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৯ শতাংশের বেশি। অর্থবছর শেষে তৈরি পোশাকের রপ্তানি প্রবৃদ্ধি ১০ শতাংশ ছাড়িয়ে যাবে বলে প্রত্যাশা করছেন রপ্তানিকারকরা। তবে আগামী বাজেটে রপ্তানি কর না বাড়ানো, রপ্তানির জন্য পুরোপুরি ভ্যাট অব্যাহতি, বন্দরে পণ্য খালাসের জটিলতা দূর করার দাবি জানিয়েছেন পোশাক মালিকরা। এ বিষয়ে পোশাক রপ্তানিকারকদের শীর্ষ সংগঠন বিজিএমইএর ভাইস প্রেসিডেন্ট (অর্থ) মোহাম্মদ নাসির বলেন, আমরা এবার পোশাক খাতে ৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে পেরেছি। আশা করছি, এই ধারা অব্যাহত থাকলে অর্থবছর শেষে প্রবৃদ্ধি ১০ শতাংশে উন্নীত হবে। তবে এবারের বাজেটে রপ্তানি ট্যাক্স যেন বাড়ানো না হয়। কারণ, আমাদের গ্রোথ বাড়ছে, কিন্তু ক্রমান্বয়ে প্রাইস কমে যাচ্ছে। আমাদের ওপর ট্যাক্সের বোঝাটা যেন আর না বাড়ে, সেজন্য আমরা সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। তিনি আরো বলেন, এক্সপোর্ট ইন্ডাস্ট্রি কিন্তু ভ্যাটের আওতামুক্ত। তবে এখনো কিছু আইটেমের ওপর ভ্যাট রয়ে গেছে। যেটা নিয়ে আমরা মালিকরা হয়রানির শিকার হচ্ছি। তাই এক্সপোর্টের জন্য যেন পুরোপুরি ভ্যাট অব্যাহতি দেওয়া হয়। এছাড়া ঋণসুবিধা আরো সহজ করাসহ সুদ সিঙ্গেল ডিজিটে নিয়ে আসতে হবে। আমাদের দেশে যে পরিমাণ সুদ নেওয়া হচ্ছে তা অন্য কোনো দেশে নেওয়া হয় না। তারা অনেক কম সুদ নিচ্ছে। মোহাম্মদ নাসির বলনে, রানা প্লাজা ধসের পর কারখানার কর্মপরিবেশ উন্নয়নের শর্ত নিয়ে আসে ইউরোপ ও আমেরিকার ক্রেতাদের দুই জোট- অ্যাকর্ড ও অ্যালায়েন্স। এদের শর্ত পূরণ করতে গিয়ে মালিকদের বিনিয়োগ করতে হয়েছে কোটি কোটি টাকা। কিন্তু এজন্য ক্রেতারা দেননি পোশাকের বর্ধিত মূল্য। ওদিকে শর্ত পূরণ করতে না পেরে অর্থায়নের অভাবে বন্ধ হয়েছে অসংখ্য কারখানা। তবে আশার বিষয় হচ্ছে, মিরসরাইয়ে যে নতুন অর্থনৈতিক অঞ্চল হচ্ছে সেখানে গ্রিন টেকনোলজিতে অনেক বড় বড় কারখানা গড়ে উঠছে। যার কর্মপরিবেশ অনেক ভালো। এছাড়া পোর্টে যেন আমাদের মাল আটকে না থাকে সেদিকেও নজর দিতে হবে। আমাদের লিড টাইম যেন কমে না যায়, এটিই হবে সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ। তিনি আরো বলেন, আমাদের প্রয়োজন আরো অনেক স্কিলড লেবার। অবশ্য স্কিলড লেবার তৈরিতে সরকার ও বিজিএমইএ কাজ করে যাচ্ছে। বিশেষভাবে প্রয়োজন রাজনৈতিক পরিবেশ স্থিতিশীল থাকা। সামনে নির্বাচন, এই নির্বাচনকে ঘিরে কোনো অরাজকতা সৃষ্টি না হলে প্রবৃদ্ধি আরো বাড়বে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat