×
ব্রেকিং নিউজ :
এলএএনপিএসি’র সিম্পোজিয়ামে অংশগ্রহণের উদ্দেশ্যে যুক্তরাষ্ট্র গেলেন সেনাবাহিনী প্রধান নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য আবাসন প্রকল্প গ্রহণের উদ্যোগ গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের স্যাটেলাইট প্রযুক্তি বিষয়ে শিক্ষার্থীদের দক্ষতা অর্জনে সহযোগিতা করতে চায় ফ্রান্স : প্রতিমন্ত্রী পলক দক্ষ নারী কর্মীদের বিদেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরিতে কাজ করবে মন্ত্রণালয় : শফিকুর রহমান চৌধুরী কুতুবদিয়ায় পৌঁছাল এমভি আবদুল্লাহ বাংলাদেশে বজ্রপাত নিরোধ যন্ত্র স্থাপনে সহায়তা করতে চায় ফ্রান্স প্রযুক্তি নির্ভর বাংলাদেশ তৈরিতে প্রকৌশলীদের এগিয়ে আসতে হবে : নসরুল হামিদ জাতির পিতার সমাধিতে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রীর শ্রদ্ধা সমাজ পরিবর্তনে পোশাক শিল্প গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে : বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী মৃত্যুদন্ডাদেশ চূড়ান্তের আগে বন্দীকে কনডেম সেলে রাখা যাবে না : হাইকোর্ট রায়
  • প্রকাশিত : ২০১৮-০৪-১৭
  • ৪৮৭ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
জাপানে মুজিবনগর দিবস উদযাপন
নিজস্ব প্রতিনিধি:- আজ ১৭ এপ্রিল, ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস। যথাযথ মর্যাদায় দিবসটি পালন করেছে জাপানের টোকিওস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস। মঙ্গলবার দূতাবাসের সেকেন্ড সেক্রেটারি (প্রেস) শিপলু জামান এই তথ্য জানিয়েছেন। সকালে দূতাবাসের বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনে দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরে আলোচনা অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানের শুরুতে বঙ্গবন্ধু, জাতীয় চার নেতা ও মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া করা হয়। পরে দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকার প্রধানের বাণী পাঠ করে উপস্থিত সবাইকে শোনানো হয়। এ ছাড়া দিবসটি উপলক্ষে একটি ভিডিও তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। আলোচনায় জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা বলেন, ১৭ এপ্রিল তথা মুজিবনগর দিবস আমাদের জাতীয় জীবনে অনন্য দিন, দেশের আইনগত সূচনা হয় এই মুজিবনগর বা তৎকালীন কুষ্টিয়া জেলার মেহেরপুর মহাকুমার বৈদ্যনাথতলা থেকে। তিনি বলেন, বাংলাদেশের মাটিতে বিদেশি সাংবাদিক ও বন্ধুদের উপস্থিতিতে সরকার গঠন বাংলার মুক্তিকামী জনগণকে যুদ্ধ করে বিজয় ছিনিয়ে আনতে অনুপ্রাণিত করে। ভৌগলিক ও কৌশলগত কারণে মুজিবনগর ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণার পর মুজিবনগর সরকার গঠনের মধ্য দিয়ে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ সারা বিশ্বের কাছে নিজের পরিচয় জানান দেয়। তাই দিবসটির গুরত্ব অপরিসীম। অন্যান্য আলোচক দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরে বলেন, সেদিন পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর অস্ত্রভয় উপেক্ষা করে আমাদের বীর জাতীয় নেতারা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে রাষ্ট্রপতি ঘোষণা করেন এবং সৈয়দ নজরুল ইসলামকে উপরাষ্ট্রপতি, তাজউদ্দীন আহমেদকে প্রধানমন্ত্রী এবং এ.এইচ.এম কামরুজ্জামান ও এম. মুনসুর আলীকে মন্ত্রীসভার সদস্য করে শপথ গ্রহণ ও স্বাধীন বাংলার অস্থায়ী সরকার গঠন করেন। মূলতঃ এখান থেকেই স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সরকারের পথ চলা শুরু হয়। বঙ্গবন্ধুর নামে নামকরণ করা মুজিবনগর তাই বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে অবিস্মরণীয় হয়ে থাকবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat