×
ব্রেকিং নিউজ :
রেমিট্যান্স প্রেরণকারীদের স্মার্ট কার্ড প্রদানের সুপারিশ করেছে অর্থ মন্ত্রণালয় স্থায়ী কমিটি এভিয়েশন শিল্পের উন্নয়নে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সুফল দিতে সরকার নতুন প্রযুক্তি নিয়ে আসছে : শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ডেপুটি স্পিকারের সঙ্গে চীনের প্রাদেশিক কংগ্রেসের ভাইস চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ নির্মাণাধীন ভবনে লার্ভা পেলে নির্মাণ কাজ বন্ধ করা হবে : মেয়র তাপস বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে মরিশাসের প্রতি আহ্বান তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রীর সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা কক্সবাজারে ভোটার তালিকায় থাকা রোহিঙ্গাদের তালিকা চেয়ে হাইকোর্ট আদেশ মন্ত্রী-এমপি’র স্বজনরা প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করলে ব্যবস্থা: ওবায়দুল কাদের
  • প্রকাশিত : ২০২০-১২-১০
  • ৬২১ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন বলেছেন, মহামারীর প্রভাব কাটিয়ে উঠতে ‘সুনীল অর্থনীতি’ অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করতে পারে। যেহেতু, সমুদ্র বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং খাদ্য নিরাপত্তা উভয়ের জন্যই মূল উৎস হিসেবে কাজ করে। তিনি বলেন, ‘সুতরাং, মহামারীর বিরূপ প্রভাব কাটিয়ে উঠতে সুনীল অর্থনীতির সর্বাধিক ব্যবহার আমাদের পদক্ষেপের মূল চাবিকাঠি।’ আজ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম ইউনিভার্সিটি (বিএসএমআরএমইউ) আয়োজিত ‘কোভিড-১৯ পরবর্তী সুনীল অর্থনীতি : উপকূলীয় দেশগুলির জন্য সহনশীলতার কৌশল’ শীর্ষক এক আন্তর্জাতিক ওয়েবিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
ড. মোমেন বলেন, বাংলাদেশের উদ্ভাবনী অর্থায়নের জন্য সমন্বিত ও জনকেন্দ্রীক নীল অর্থনীতি উন্নয়নের সক্ষমতা বাড়ানোর লক্ষ্য হওয়া উচিত। এজন্য প্রয়োজনীয় প্রযুক্তির স্থানান্তর নিশ্চিত করা এবং আন্তঃখাত কেন্ত্রিক অংশীদারিত্ব এবং অন্যান্য সমুদ্রবেষ্টিত দেশগুলির সাথে সহযোগিতা জোরদার করা উচিত।
বঙ্গোপসাগর প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সুনীল অর্থনীতির সর্বাধিক সুবিধা অর্জনের জন্য আমাদেরকে সমুদ্রবেষ্টিত দেশগুলির মধ্যে একটি সহযোগিতা ব্যবস্থা বিকাশ করা দরকার।’
বাংলাদেশ ‘সুনীল অর্থনীতি’কে তার অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের অন্যতম ভিত্তি হিসাবে বিবেচনা করে উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, শাসন ও প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো, একাডেমিক এবং গবেষণা প্রতিষ্ঠান, পরিচালন, কারিগরী-প্রযুক্তিগত দক্ষতা সম্পর্কিত ক্ষেত্রে সমুদ্র খাতে সামর্থ গঠনের পরিকল্পনা করা উচিত।’ তিনি বলেন, ঢাকা বিশ্বাস করে যে, সুনীল অর্থনীতির জন্য আঞ্চলিক দৃষ্টিভঙ্গিকে অবশ্যই উন্নয়নের অর্থনৈতিক, সামাজিক এবং পরিবেশগত উপাদানগুলির সুষম সংহতকরণ দ্বারা সমর্থন করা উচিত।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন যে, বাংলাদেশ এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র শিগগিরই ‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব এগিয়ে নেওয়ার দৃষ্টিভঙ্গি’ এর অধীনে কিছু সমুদ্র সহযোগিতা কাঠামোতে প্রবেশ করবে।
বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক কর্তৃপক্ষ কাউন্সিলের বর্তমান প্রেসিডেন্ট এবং ভারত মহাসাগর রিম অ্যাসোসিয়েশনের ভাইস-চেয়ারম্যান এবং ২০২১ সালের অক্টোবরে ঢাকার এই অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নেওয়ার কথা রয়েছে।
শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে ইস্ট ওয়েস্ট সেন্টার, হাওয়াইয়ের প্রেসিডেন্ট ড. রিচার্ড আর ভাইলস্টেক, পররাষ্ট্র মন্ত্রলালয়ের মেরিটাইম অ্যাফেয়ার্স ইউনিটের সচিব রিয়ার অ্যাডমিরাল (অব.) মোঃ খুরসেদ আলম এবং বিএসএমআরএমইউর উপাচার্য রিয়ার অ্যাডমিরাল এম খালেক ইকবাল প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat