×
ব্রেকিং নিউজ :
দক্ষতার সাথে দ্রুত কাজ করার তাগিদ গণপূর্তমন্ত্রীর গোপালগঞ্জে মুকসুদপুরে অভিযোগ প্রতিকার বিষয়ক সমন্বয় সভা নড়াইলে দুস্থদের মাঝে বিনামূল্যে ছাগল বিতরণ বিলাইছড়িতে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করেছেন আওয়ামীলীগ নেতৃবৃন্দ পিরোজপুরে ঈদ-উল ফিতরে ৩ লক্ষ দরিদ্র মানুষ পাচ্ছে ৯০৯ মেট্রিক টন চাল প্রথম বাংলাদেশী আম্পায়ার হিসেবে আইসিসি এলিট প্যানেলে অন্তর্ভুক্ত হলেন সৈকত রেলমন্ত্রীর সঙ্গে ভারতীয় হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কের ভিত্তি স্থাপনে বাংলাদেশি আমেরিকানদের প্রশংসায় ডোনাল্ড লু মুক্তিযুদ্ধ ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির চেতনা তৃণমূলে ছড়িয়ে দেয়ার আহ্বান রাষ্ট্রপতির বিএনপি স্বাধীনতার মর্মার্থকে অকার্যকর করতে চায় : ওবায়দুল কাদের
  • প্রকাশিত : ২০২০-১২-১৩
  • ৭৬৬ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

চট্টগ্রামে করোনা ভাইরাসে সংক্রমণ এ মাসের মধ্যে সর্বনি¤œ শনাক্ত হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ৭৮ জনের দেহে ভাইরাসের উপস্থিতি মেলে। সংক্রমণ হার ৫ দশমিক ৮৭ শতাংশ। একই সময়ে ২৪৪ জন সুস্থতার ছাড়পত্র লাভ করেছে। এ সময়ে করোনাক্রান্ত এক জনের মৃত্যু হয়েছে।
সিভিল সার্জন কার্যালয়ের রিপোর্টে বলা হয়, নগরীর পাঁচটি ও কক্সবাজার মেডিক্যাল কলেজ ল্যাবে শনিবার চট্টগ্রামের ১ হাজার ৩২৯ জনের নমুনা পরীক্ষা করে নতুন ৭৮ জন পজিটিভ শনাক্ত হয়েছেন। এর মধ্যে শহরের বাসিন্দা ৭০ জন ও পাঁচ উপজেলার ৮ জন। জেলায় করোনাভাইরাসে মোট শনাক্ত ব্যক্তির সংখ্যা এখন ২৭ হাজার ৬৩৪ জন। এর মধ্যে শহরের ২১ হাজার ১১৮ জন ও ৬ হাজার ৫১৬ জন গ্রামের। উপজেলায় আক্রান্তদের মধ্যে পটিয়ায় ৪ জন, রাঙ্গুনিয়া, ফটিকছড়ি, হাটহাজারী ও বোয়ালখালীতে ১ জন করে রয়েছেন।
শনিবার করোনাক্রান্ত এক রোগীর মৃত্যু হয়েছে। এর ফলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে এখন হয়েছে ৩৩২ জন। এতে শহরের বাসিন্দা ২৩৬ জন ও গ্রামের ৯৬ জন। সুস্থতার ছাড়পত্র পেয়েছেন নতুন ২৪৪ জন। ফলে মোট আরোগ্য লাভকারীর সংখ্যা ২৬ হাজার ১৮১ জনে উন্নীত হয়েছে। এর মধ্যে হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন ৩ হাজার ৬৬৪ জন এবং ঘরে থেকে ২২ হাজার ৫১৭ জন। হোম কোয়ারেন্টাইন বা আইসোলেশনে নতুন যুক্ত হন ২০ জন ও ছাড়পত্র নেন ১৫ জন। বর্তমানে কোয়ারেন্টাইনে রয়েছেন ১ হাজার ১৯৮ জন।
উল্লেখ্য, চলতি মাসের প্রথম ১২ দিনে শনিবারই প্রথম শনাক্ত ব্যক্তির সংখ্যা একশ’র নিচে নেমে এলো। গত ১ ডিসেম্বর ২৬০ জনের শরীরে সংক্রমণ ধরা পড়ে, যা ছিল করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে এ পর্যন্ত সর্বোচ্চ। এছাড়া, ৩ ডিসেম্বর ২৪০ জন, ৬ ডিসেম্বর ২৩৩ জন, ২ ডিসেম্বর ২৩১ জন এবং ৭ ডিসেম্বর ২১৩ জন নতুন রোগী শনাক্ত হন। এ সময়ের সর্বনি¤œ সংক্রমণ ছিল ১১ ডিসেম্বর ১৪৪ জন।
গত ২৪ ঘণ্টার ল্যাবভিত্তিক রিপোর্টে দেখা যায়, ফৌজদারহাটস্থ বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্রপিক্যাল এন্ড ইনফেকশাস ডিজিজেস (বিআইটিআইডি) ল্যাবে ৬১৫ জনের নমুনা পরীক্ষায় ১০ জন জীবাণুবাহক পাওয়া যায়। চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ (চমেক) ল্যাবে ৪৪৪ টি নমুনার ৩১ টিতে ভাইরাসের অস্তিত্ব মিলে। নগরীর একমাত্র বিশেষায়িত কোভিড চিকিৎসা কেন্দ্র আন্দরকিল্লা জেনারেল হাসপাতালের আরটিআরএল-এ পরীক্ষিত ২৯টি নমুনার ১৩ টির পজিটিভ রেজাল্ট আসে।
বেসরকারি ক্লিনিক্যাল ল্যাব শেভরনে ১৭৮ নমুনায় ২১ টি এবং মা ও শিশু হাসপাতাল ল্যাবে ২১ টির ৩ টিতে ভাইরাস শনাক্ত হয়। এদিন চট্টগ্রামের ৪২ জনের নমুনা কক্সবাজার মেডিক্যাল কলেজ ল্যাবে পাঠানো হয়। পরীক্ষায় সবগুলোরই ফলাফল নেগেটিভ আসে। তবে, শনিবার সরকারি দুই ল্যাব চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) ও ভেটেরিনারি এন্ড এনিম্যাল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় (সিভাসু) এবং বেসরকারি ল্যাব ইম্পেরিয়াল হাসপাতালে কোনো নমুনা পরীক্ষা হয়নি।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat