×
ব্রেকিং নিউজ :
পার্বত্য চট্টগ্রামেও সমানতালে উন্নয়নের গতিধারা এগিয়ে চলছে : পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী জিআই পণ্যের গুণগত মান ও টেকসই সংরক্ষণের দিকে নজর দিতে হবে : শিল্পমন্ত্রী বাপেক্স ও এস.সি ইউরো গ্যাস সিস্টেমস এস.আর.এল রোমানিয়ার মধ্যে চুক্তি চলমান বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত করার নির্দেশ গণপূর্তমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সমৃদ্ধ দেশ গড়ার অঙ্গীকার প্রতিরক্ষা স্থায়ী কমিটির দেশের উন্নয়নে কৃষির সকল স্তরে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহারের কোন বিকল্প নেই : স্থানীয় সরকার মন্ত্রী ভোলায় বৃষ্টির জন্য বিশেষ নামাজ আদায় বিএনপি ক্ষমতায় আসতে মরিয়া হয়ে উঠেছে : ওবায়দুল কাদের বাজেটে তামাক পণ্যের দাম বৃদ্ধির দাবী শুধু চাকরির পেছনে ছুটবেনা, উদ্যোক্তা হবেন : স্বাস্থ্যমন্ত্রী
  • প্রকাশিত : ২০২১-০২-০৩
  • ৬৪৩ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

লক্ষ্মীপুর জেলায় আজ ঝরেপড়া স্কুল শিশুদের (আউট অব স্কুল চিলড্রেন) শিক্ষা বাস্তবায়ন কর্মসূচি বিষয়ক অবহিতকরণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
জেলা প্রশাসন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইআর)-এর সহযোগিতায় উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর জেলা কার্যালয় এ কর্মশালার আয়োজন করে।
আজ বুধবার সকালে জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন লক্ষ্মীপুরের জেলা প্রশাসক মো. আনোয়ার হোছাইন আকন্দ।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ সফিউজ্জামন ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে কর্মশালায় বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা পরিষদের নির্বাহী কর্মকর্তা কুল প্রদীপ চাকমা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মো. রিয়াজুল কবির, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ মাসুম, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আবদুল মতিন, বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ‘ডরপ্’এর চেয়ারম্যান আজহার আলী তালুকদার, সহকারী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা হাসিনা ইয়াসমিন প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্যে জেলা উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর সহকারী পরিচালক বিদ্যুৎ রায় বর্মন জানান, চতুর্থ প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন কর্মসূচি (পিইডিপি-৪)-এর আওতায় জেলার সদর, রায়পুর এবং রামগঞ্জ উপজেলার ৮-১৪ বছর বয়সি ঝরেপড়া ছয়হাজার তিনশ’ শিশুর জন্য প্রতি উপজেলায় ৭০টি করে ২১০ টি উপানুষ্ঠানিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাধ্যমে ৪২ মাস এই শিক্ষা কার্যক্রম চলবে। শিক্ষার্থীদেরকে শিক্ষা উপকরণ হিসেবে বই, খাতা, কলম, ড্রেস, ব্যাগ ও উপবৃত্তি প্রদান করা হবে। প্রতিটি বিদ্যালয়ে একজন শিক্ষকের মাধ্যমে সকাল ১০ টা থেকে দুপুর একটা পর্যন্ত এ পাঠদান কার্যক্রম চলবে।
দারিদ্রতা, সামাজিক ও অর্থনৈতিক দুরাবস্থা, শিশুশ্রম ও ভৌগলিক প্রতিবন্ধকতাসহ বিভিন্ন কারণে অনেক শিশু প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, এ কার্যক্রম ঝড়েপড়া শিশুদের উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যবস্থায় প্রাথমিক শিক্ষা দিয়ে শিক্ষার মূলধারায় সম্পৃক্ত করতে সহায়তা করবে। এতে সরকারের রূপকল্প-২০২১ ও জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat