×
ব্রেকিং নিউজ :
৫০ বছরে বাংলাদেশের সফলতা চোখে পড়ার মতো : রেহমান সোবহান শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সম্মানি বৃদ্ধির প্রস্তাব সরকারের বিবেচনাধীন বোতলজাত সয়াবিনের দাম বাড়লো ৪ টাকা, খোলা তেল কমেছে ২ টাকা বাংলাদেশে গ্রিসের দূতাবাস হচ্ছে : পররাষ্ট্রমন্ত্রী শপথ নিলেন পিএসসি’র সদস্য প্রদীপ কুমার পাণ্ডে আফ্রিদির সাথে বিবাদের বিষয়টি অস্বীকার করলেন বাবর সরকার প্রাকৃতিক সম্পদের হিসাব প্রণয়নের উদ্যোগ নিয়েছে : পরিবেশমন্ত্রী জাতির পিতার সমাধিতে বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যানের শ্রদ্ধা প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী ২০২৪ এর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী স্থায়ী যুদ্ধবিরতি না হওয়ায় গাজায় মানবিক প্রচেষ্টা সম্পূর্ণ ব্যর্থ: রুশ রাষ্ট্রদূত
  • প্রকাশিত : ২০২১-০৮-২৪
  • ৪৪৮ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেছেন, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট যে নির্মম হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটেছিলো কোনো ভাবে এর দায় এড়াতে পারেন না তখনকার প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় নিহত প্রয়াত বেগম আইভি রহমানের ১৭তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলার দায়ভার খালেদা জিয়াকেই বহন করতে হবে। হামলার ঘটনায় বিএনপি যদি জড়িত না থাকে তাহলে কেন এত নাটক মিথ্যাচার করা হলো।  
তিনি বলেন, ১৯৭৫ সালের হত্যাকান্ড এবং ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা একই সূত্রে গাঁথা। একাত্তরে পরাজিত হয়ে, ’৭৫ রে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার করে, পরবর্তিতে স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধ্বংস করার জন্যই একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। স্বাধীনতার পরাজিত শত্রুরাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধ্বংস করার জন্য এই নির্মম হত্যাকান্ড ঘটিয়েছে।
বেগম আইভি রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী পালন কমিটির সভাপতি এমএ করিমের সভাপতিত্বে স্মরণ সভায় ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট নুরুল আমিন রুহুল, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব সফিকুল বাহার মজুমদার টিপু, আওয়ামী লীগ নেতা অ্যাডভোকেট বলরাম পোদ্দার, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি কুদ্দুস আফ্রাদ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারকে হত্যা করা হয়েছিল। কিন্তু পাকিস্তানিরা জানতো বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্যরা বেঁচে থাকলে এই হত্যার বিচার অবশ্যই হবে। পাকিস্তানি প্রেতাত্মারা ভেবেছিল বঙ্গবন্ধু পরিবারের কেউ বেঁচে থাকলে তাদের স্বপ্ন পূরণ কখনোই হবে না। তাই বঙ্গবন্ধু পরিবারের বাকি সদস্যদের হত্যা করতে হবে। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনাকে হত্যা করার জন্য শুধু চেষ্টা করেনি; বহুবার চেষ্টা করেছে।
মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, ষড়যন্ত্রকারীরা শুধু পঁচাত্তরে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পরে থেমে যায়নি একের পর এক তাদের ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে। কারণ স্বাধীনতার পরাজিত শক্তি পাকিস্তানের প্রেতাত্মারা জানে বঙ্গবন্ধুর পরিবারের সদস্যরা যতদিন বেঁচে থাকবে স্বাধীনতাকে নতশাত, ধ্বংস করা যাবে না। বাংলাদেশের উন্নয়নে পথ চলা কেউ রোধ করতে পারবে না। সেজন্যই শেখ হাসিনাকে বারবার আঘাত করা হয়েছে। এই প্রত্যেকটা ঘটনায় বিএনপি-জামায়াত ঘটিয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat