×
ব্রেকিং নিউজ :
দিনাজপুরে ৭ দিনব্যাপী বৈশাখী মেলা এসটিপি ছাড়া নতুন বিল্ডিং করার অনুমোদন নয় : গণপূর্ত মন্ত্রী ঢাকা-ব্যাংকক রোহিঙ্গা ইস্যুতে একসঙ্গে কাজ করবে নারীর প্রতি বৈষম্য দূর করতে সরকার নিরন্তর কাজ করছে : মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী শেরেবাংলার অসীম মমত্ববোধ, কর্মপ্রচেষ্টা নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে : শেখ হাসিনা ঢাকা ও ব্যাংকক পাঁচটি দ্বিপাক্ষিক নথি স্বাক্ষর করেছে বিএনপি দিনের আলোতে রাতের অন্ধকার দেখে : ওবায়দুল কাদের দেশ ও জনগণের জন্য কাজ করতে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী আহ্বান জলবায়ু অভিযোজনে সহায়তা দ্বিগুণের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে হবে : পরিবেশমন্ত্রী সাবের চৌধুরী বাংলাদেশের চিকিৎসা খাতে থাই বিনিয়োগ চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
  • প্রকাশিত : ২০২১-১২-০৩
  • ৬৩০ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

মুন্সিগঞ্জ জেলার সদর উপজেলার চরমুক্তারপুরের একটি ভবনে বিস্ফোরণে দগ্ধ ভাইবোনের মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার দিবাগত ভোর রাত সাড়ে ৪টার দিকে শহরের চর মুক্তারপুরের শাহ সিমেন্ট রোডে জয়নাল মিয়ার চারতলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় এই বিস্ফোরণ ঘটে। এতে একই পরিবারের চারজনসহ ৫জন ঘুমন্ত অবস্থায় দগ্ধ হন। বিস্ফোরণে দগ্ধ প্রতিবেশী হৃতিকা পালকে (৪) স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
মুন্সিগঞ্জ সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) রাজিব খান চিকিৎসকের বরাত দিয়ে জানান, বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানী ঢাকার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ণ ও প্লাস্টিক সার্জারী ইনস্টিটিউট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফাতেমা ওরফে নোহর (৩) ও ইয়াসিন (৬)মারা যায়। তাদের বাবা-মা এখন একই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তাদের অবস্থা সংকটাপন্ন। শান্তা বেগমের (২৭) শরীরের ৫৫ শতাংশ এবং বাবা কাওসার খানের (৩৬) ৬০ শতাংশ পুড়ে গেছে।
তিনি জানান, প্রাথমিকভাবে ধারনা করা হচ্ছে- গ্যাস লিকেজ হয়ে কক্ষে জমে থাকা গ্যাস থেকে এই বিস্ফোরণ ঘটেছে। শীতের কারণে কক্ষের সব জানালা বন্ধ ছিল। তবে প্রকৃত কারণ উদঘাটনে তদন্ত চলছে। পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) একটি টিম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
তিতাস গ্যাসের সহকারি কর্মকর্তা তারিকুল ইসলাম তুহিন বলেন, গ্যাস লিগেজের কোন প্রমাণ মেলেনি। তবে চুলোর সুইসটা তেমন ভালো না। রান্নার পরে চুলোর গ্যাস বন্ধ না করার কারণেও হতে পারে।
মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ হাসিব সরকার ঘটনাস্থল পরিদর্শনের পর সাংবাদিকদের বলেছেন, ঘটনাটি মর্মান্তিক। তবে বিস্ফোণের সঠিক কারণ খতিয়ে দেখা হচ্ছে ।
প্রত্যক্ষদর্শী হাজী মজিবুর রহমান খান জানান, হঠাৎ বিকট শব্দ হয়। এসে দেখি ৩টি রুমেই আগুন। ফায়ার সার্ভিস আসার আগেই স্থানীয় লোকজন আগুন নেভায়। পরে শাহ সিমেন্ট কারখানা থেকে গাড়ি এনে দগ্ধ চারজনকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ণ ও প্লাস্টিক সার্জারী ইনস্টিটিউট হাসপাতালে পাঠানো হয়।
ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্স কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষের মোবিলাইজিং অফিসার দেওয়ান আজাদ হোসেন জানান, ধারণা করা হচ্ছে, পুঞ্জিভূত গ্যাসের কারণে বিস্ফোরণটি হতে পারে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat