×
ব্রেকিং নিউজ :
রেমিট্যান্স প্রেরণকারীদের স্মার্ট কার্ড প্রদানের সুপারিশ করেছে অর্থ মন্ত্রণালয় স্থায়ী কমিটি এভিয়েশন শিল্পের উন্নয়নে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সুফল দিতে সরকার নতুন প্রযুক্তি নিয়ে আসছে : শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ডেপুটি স্পিকারের সঙ্গে চীনের প্রাদেশিক কংগ্রেসের ভাইস চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ নির্মাণাধীন ভবনে লার্ভা পেলে নির্মাণ কাজ বন্ধ করা হবে : মেয়র তাপস বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে মরিশাসের প্রতি আহ্বান তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রীর সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা কক্সবাজারে ভোটার তালিকায় থাকা রোহিঙ্গাদের তালিকা চেয়ে হাইকোর্ট আদেশ মন্ত্রী-এমপি’র স্বজনরা প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করলে ব্যবস্থা: ওবায়দুল কাদের
  • প্রকাশিত : ২০১৮-০৪-১০
  • ৪৩৭ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
কোটা সংস্কার হওয়া উচিত: অর্থমন্ত্রী
নিজস্ব প্রতিনিধি:- সরকারি চাকরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে বিদ্যমান কোটা সংস্কার হওয়া উচিত বলে মনে করেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতও। তিনি বলেছেন, কোটা থাকতেই হবে। তবে কত পার্সেন্ট থাকবে সেটা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে পারে।
মঙ্গলবার (১০ এপ্রিল) সচিবালয়ে ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) লভ্যাংশ হস্তান্তর অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী একথা বলেন। ৫৬ শতাংশ কোটা কী সংস্কার হওয়া উচিত- প্রশ্নে অর্থমন্ত্রী বলেন, কোটা থাকতেই হবে। তবে কত পার্সেন্ট থাকবে সেটা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে পারে। কোটা থাকার কারণটা হলো যারা পশ্চাতপদ, দে হ্যাব টু বি লিফটেড। বাংলাদেশ এটা নিয়ে সারা জীবন ধরে যুদ্ধ করেছে। ‘আমরা ব্যাকওয়ার্ড দেশে ছিলাম, আমাদের সুযোগ-সুবিধা কম। …এখন যেটা (কোটা) হয়েছে অনেক বেশি বোধ হয় হয়ে গেছে। আমাদের মন্ত্রী বলেছেন- এটাও সংস্কার করা উচিত। এটা সংস্কারের চিন্তা-ভাবনা হচ্ছে। বাট কোটা মাস্ট বি দেয়ার ফর ডিসঅ্যাডভান্স পিপল। তবে এমন করা উচিত নয় যে কিছুই পায় না।’ এমএ মুহিত বলেন, এখন যেমন মুক্তিযোদ্ধা কোটা একটা বড় সংখ্যা। বড় সংখ্যায় মুক্তিযোদ্ধা কোটা, বাট উই ডোন্ট হ্যাব মুক্তিযোদ্ধা ক্যান্ডিডেটস। আমরা সিদ্ধান্ত দিয়েছি যে, যেখানে ফুলফিল হচ্ছে না, সেখানে অন্য লোককে নেওয়া যাবে। প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির জন্য মোট মেধা কোটা ৪৫ শতাংশ জানিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, মুক্তিযোদ্ধা কোটা ৩০ শতাংশ, মহিলা কোটা ১০ শতাংশ, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী কোটা ৫ শতাংশ। অবশিষ্ট সাধারণ প্রার্থীদের জন্য ১০ শতাংশ। ইটস ভেরি ব্যাড। এটা সত্যিকারে ফেয়ার নয়। ইট হ্যাজ টুবি বি রি-এক্সামিন। ‘আমিও সেই কথা প্রধানমন্ত্রীকে বলেছি যে, আমরা এটা রি-এক্সামিন করবো, আমাদের মন্ত্রণালয়ে বাজেটের পরে।’ তিন বিসিএসে কোটার শূন্যপদে মেধাবীদের নিয়োগের তথ্য তুলে ধরে অর্থমন্ত্রী এমএ মুহিত জানান, দেখা যাচ্ছে কোটা পূর্ণ হয় না। ৩৩তম বিসিএসে ৭৭ শতাংশ, ৩৪তম বিসিএসে ৭৬ ও ৩৬তম বিসিএসে ৭০ শতাংশ নিয়োগ করা হয়েছে। তিনি বলেন, সমাজে পিছিয়ে পড়াদের এগিয়ে নিতে কোটা থাকতেই হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat