×
ব্রেকিং নিউজ :
খাগড়াছড়িতে পুনঃঅর্থায়ন স্কিমের ঋণ বিতরণ বরগুনায় স্বেচ্ছাসেবকদের দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষন পিরোজপুরে বিশ্বকবি ও জাতীয় কবির জন্মবার্ষিক উদযাপনে প্রস্তুতি সভা রাঙ্গামাটিতে বজ্রপাতে দুইজন নিহত নাগরিকতা সিভিক এনগেজমেন্ট ফান্ড (সিইএফ)-এর উদ্বোধন হাসপাতাল থেকে বাসায় নেওয়া হয়েছে খালেদা জিয়াকে শনিবার থেকে মাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠদান চলবে আওয়ামী লীগের প্রয়াত সংসদ সদস্য আবদুল হাইয়ের অবদানের কথা স্মরণ করলেন প্রধানমন্ত্রী বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠা ও গাজা,ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাজ্যকে পাশে চায় বাংলাদেশ : পররাষ্ট্রমন্ত্রী টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে অ্যাকশন প্ল্যান প্রস্তুত করতে হবে : স্পিকার
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৬-২৮
  • ৫২৮ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

 করোনা থেকে সুরক্ষায় শিগগিরই ৫-১২ বছরের শিশুদের টিকা দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক। 
তিনি বলেন, ‘কিছু দিন আগেও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) অনুমোদন ছিল না। এখন অনুমোদন পেয়েছি, শিশুদের জন্য উপযোগী টিকাও আমাদের হাতে এসেছে। শিগগিরই ৫-১২ বছর বয়সী শিশুদের টিকা দেওয়া হবে।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী আজ মঙ্গলবার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) ইনস্টিটিউট অব পেডিয়াট্রিক নিউরোডিজঅর্ডার অ্যান্ড অটিজম (ইপনা) আয়োজিত ‘সার্টিফিকেট কোর্স অন নিউরোডেভেলপমেন্ট ডিসঅর্ডার’ শীর্ষক কোর্সের উদ্বোধনী ও সনদ বিতরণ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠান ২০ জন শিক্ষার্থীর মাঝে সনদপত্র তুলে দেয়া হয়।
জাহিদ মালেক বলেন, সরকারি পরিসংখ্যান বলছে- দেশে ৫-১২ বছর বয়সী শিশুর সংখ্যা দুই কোটি ২০ লাখ। তাদেরকে জন্মসনদ দিয়ে সুরক্ষা অ্যাপে টিকার নিবন্ধন করতে হবে। যারা এখনো নিবন্ধন করেনি। তাদের অভিভাবকদের অনুরোধ করবো দ্রুত নিবন্ধন করুন।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী বলেন, দেশের স্বাস্থ্যখাতে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে। স্বাস্থ্য খাতে দেশ অনেকদূর এগিয়ে গেছে। স্বাস্থ্যের উন্নয়ন কেউ অস্বীকার করতে পারবে না। শিক্ষা ও অবকাঠামোগত উন্নয়নও হচ্ছে। টিকায় আমরা উন্নয়ন করেছি। প্রধানমন্ত্রী ভ্যাকসিন হিরো হয়েছেন। আমরা শিশু মৃত্যু হার কমিয়েছি।
তিনি বলেন, কালাজ্বর, কলেরা, ডায়রিয়া, সবকিছুই নিয়ন্ত্রণে এসেছে। এক সময় গ্রামের পর গ্রাম মানুষ মারা যেত। আমরা অনেক কাজ করেছি। বর্তমানে মানুষের গড় আয়ু ৭৩ বছর হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী গবেষণায় গুরুত্বারোপ করেছেন। গবেষণার মাধ্যমেই দেশ এগিয়ে যাবে। দেশে আগে বাইপাস সার্জারি হতো না, এখন অহরহ হচ্ছে। ট্রান্সপ্লান্ট হতো না, এখন হচ্ছে। আগে আমরা ওষুধ আমদানি করতাম, এখন রপ্তানি করি। টিকা তৈরির পরিকল্পনা আমরা হাতে নিয়েছি। এই কার্যক্রম পরিচালনা করতে গোপালগঞ্জে জায়গা নিয়েছি। সেখানেই সকল টিকা উৎপাদন করব।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিশু অনুষদের ডিন ও ইপনার প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক অধ্যাপক ডা. শাহীন আখতার।
এছাড়াও অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মাঝে বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মোঃ জাহিদ হোসেন, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ডা. একেএম মোশাররফ হোসেন, উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. ছয়েফ উদ্দিন আহমদ ও শিশু নিউরোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. গোপেন কুমার কুন্ডু ।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat