×
ব্রেকিং নিউজ :
ঢাকা-ব্যাংকক রোহিঙ্গা ইস্যুতে একসঙ্গে কাজ করবে নারীর প্রতি বৈষম্য দূর করতে সরকার নিরন্তর কাজ করছে : মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী শেরেবাংলার অসীম মমত্ববোধ, কর্মপ্রচেষ্টা নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে : শেখ হাসিনা ঢাকা ও ব্যাংকক পাঁচটি দ্বিপাক্ষিক নথি স্বাক্ষর করেছে বিএনপি দিনের আলোতে রাতের অন্ধকার দেখে : ওবায়দুল কাদের দেশ ও জনগণের জন্য কাজ করতে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী আহ্বান জলবায়ু অভিযোজনে সহায়তা দ্বিগুণের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে হবে : পরিবেশমন্ত্রী সাবের চৌধুরী বাংলাদেশের চিকিৎসা খাতে থাই বিনিয়োগ চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নাটোরে শিশু একাডেমির প্রশিক্ষণার্থীদের শিক্ষা সফর বাংলার বাঘ নামে পরিচিত হক সাহেব ছিলেন গণমানুষের নেতা : রাষ্ট্রপতি
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৯-০৫
  • ৬৮১ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

চিলির জনগণ প্রস্তাবিত নতুন সংবিধান প্রত্যাখ্যান করেছে। স্বৈরশাসক অগাস্তো পিনোচেটের সময়ে প্রণীত সংবিধান প্রতিস্থাপন করতে নতুন এ সংবিধান প্রণয়ন করা হয়।
 রোববার আংশিক ফলাফলে রক্ষণশীল বিরোধীদের প্রত্যাশা ছাড়িয়ে যেতে দেখা গেছে। এ পর্যন্ত ৮৮ শতাংশ ভোট গণনা করা হয়েছে। এতে দেখা গেছে ৬২ শতাংশ ভোট পড়েছে প্রত্যাখানের পক্ষে এবং বাকী ৩৮ শতাংশ নতুন সংবিধানের পক্ষে ভোট দিয়েছে।
বাধ্যতামূলক এ নির্বাচনে ভোটার ছিল দেড় কোটিরও বেশি। রোববার স্থানীয় সময় সকাল আটটায় ভোট গ্রহণ শুরু হয়ে চলে ১০ ঘন্টা ধরে। গত দুবছরের মধ্যে চিলির জনগণ সংবিধান নিয়ে তৃতীয়বারের মতো গণভোটে অংশ নেয়। প্রথমে তারা সংবিধান নতুন করে লেখার পক্ষে রায় দেয়। পরে এ কাজের জন্যে প্রতিনিধি নির্বাচনে ভোট দেয়।
এদিকে, ভোটের এ ফলাফলের পর রক্ষণশীল ইউডিআই পার্টির নেতা জাভিয়ার মাকায়া বলেন, এটি চিলির পুনর্গঠনের জন্যে একটি পরাজয়।
চিলির দক্ষিণাঞ্চলীয় ছোট্ট শহরের বাসিন্দা আলফ্রেডো তোলোসা বলেন, এখানে প্রত্যাখ্যানের পক্ষে প্রায় সকলেই। তারা পরিবর্তনকে ভয় পাচ্ছে।
কারণ, এই পরিবর্তনের ফলে অস্থিতিশীলতা তৈরি হতে পারে বলে তারা আশংকা করছেন। এর ফলে, অর্থনীতির ক্ষতি  হতে পারে।
  চিলির জনগণ ২০২০ সালের অক্টোবরে নতুন সংবিধান লেখার পক্ষে রায় দিয়েছিল। এর আগের বছর চিলিতে সরকার বিরোধী বিক্ষোভ শুরু হয়। বিক্ষোভকারীদের মূল দাবি ছিল সমাজের অসাম্য দূর করার লক্ষ্যে নতুন সংবিধান প্রণয়ন করা।
নতুন সংবিধানে স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও পেনশন খাতে আরো বেশি সমতার দাবি জানানো হয়।
তবে, প্রস্তাবিত নতুন সংবিধান নিয়ে প্রধান উদ্বেগের বিষয় দাঁড়ায় আদিবাসীদের প্রাধান্য দেয়ায়। দেশটির ১ কোটি ৯০ লাখ লোকের মধ্যে আদিবাসীর সংখ্যা প্রায় ১৩ শতাংশ।
এছাড়া, নতুন সংবিধানের মাধ্যমে দেশটির শাসন ব্যবস্থাতেও পরিবর্তন আসতো। সিনেটের ক্ষমতা হ্রাস পেতো এবং সরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহের অন্তত অর্ধেক পদে নারী কর্মী নিয়োগ দিতে হতো।
তবে, ফলাফল যাই হোক নতুন সংবিধানের সমর্থক বামপন্থী প্রেসিডেন্ট গ্যাব্রিয়েল বোরিক জাতীয় ঐক্যের ডাক দিয়েছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat