×
ব্রেকিং নিউজ :
বরেণ্য ব্যক্তিদের জন্মভিটা সংস্কার করে পর্যটকদের জন্য আকর্ষনীয় করা হবে : সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী বাংলাদেশে গ্রিন এনার্জিতে বিনিয়োগ ও দক্ষকর্মী নেওয়ার প্রস্তাব অস্ট্রিয়ার আর অস্ত্র নয়, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগ হোক মানুষের কল্যাণে : পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সম্পর্কে মিথ্যাচারের অভিযোগে যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিবের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ব্যক্তিদের প্রতিভা বিকাশের সুযোগ দিতে হবে : ডেপুটি স্পীকার স্কুল-মাদ্রাসা বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশ হাইকোর্টের ভোট কেন্দ্রে থাকবে সর্বোচ্চ সংখ্যক পুলিশ-আনসার, প্রতি ইউনিয়নে ম্যাজিস্ট্রেট ভূমি খাতে রাজস্ব বাড়ানোর ক্ষেত্র চিহ্নিত করতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি নির্দেশ ভূমিমন্ত্রীর বাংলাদেশে বিনিয়োগ বৃদ্ধির সম্ভাবনা ব্যাপক : এডিবি আবাসিক প্রধান উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে ইতিহাসে শেখ হাসিনার নাম লেখা থাকবে : ধর্মমন্ত্রী
  • প্রকাশিত : ২০২৩-০৭-২৫
  • ৭৯০০২০ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
সিরাজগঞ্জ জেলার সলঙ্গায় ব্র্যাক আনন্দ স্কুল শিক্ষিকা রহিমা খাতুন হত্যা মামলায় দুজনকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দিয়েছে আদালত। রায়ে একই সঙ্গে উভয়কে ১লাখ টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে আরও ৩ মাসের কারাদন্ড দেওয়া হয়েছে। 
এ ছাড়াও ৩৪ ধারায় উভয়কে আরও ৩ বছর করে কারাদন্ড  দেয়া হয়। মঙ্গলবার দুপুরে সিরাজগঞ্জের অতিরিক্ত  জেলা ও দায়রা জজ-২ এর আদালতের বিচারক  মো. আবুল বাশার মিঞা এ দন্ডাদেশ প্রদান করেন। দন্ডপ্রাপ্তরা হলো-সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা থানার ঝাউল উত্তরপাড়া গ্রামের মৃত জসিম উদ্দিনের  ছেলে হাবিবুর রহমান হাবিব (৪১) ও একই থানার চৌধুরী ঘুঘাট গ্রামের রমজান আলীর  ছেলে আইয়ুব আলী (৪৩)। হত্যাকান্ডের শিকার শিক্ষিকা রহিমা খাতুন বেতুয়া মধ্যপাড়া গ্রামের আব্দুর রহমানের মেয়ে।  মামলার নথি থেকে জানা যায়, ২০১৮ সালের ৩০  মে সলঙ্গা থানার  বেতুয়া গ্রামের আক্তার  হোসেনের জমির পূর্ব পাশে খালের মধ্যে রহিমা খাতুনের লাশ পাওয়া যায়। এঘটনায় নিহতের ভাই নজরুল ইসলাম বাদী হয়ে অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করে সলঙ্গা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পরে মামলাটি পিবিআই তদন্ত করে। তদন্ত চলাকালে পিবিআই রহিমা খাতুনের প্রেমিক হাবিবুর রহমান হাবিবকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করে। জিজ্ঞাসাবাদে সে স্বীকার করে রহিমা খাতুনের সঙ্গে তাঁর প্রেমের সম্পর্ক ছিল। কিছুদিন হলো তাদের মধ্যে সম্পর্ক ভালো যাচ্ছিল না। একপর্যায়ে হাবিব তাঁর সহযোগী আইয়ুব আলীকে সঙ্গে নিয়ে রহিমা খাতুনকে হত্যার পরিকল্পনা করে। পরিকল্পনা অনুযায়ী রহিমা খাতুনকে হত্যা করে খালের মধ্যে লাশ ফেলে রাখা হয়। পরে হাবিবুর রহমান হাবিব হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি  দেয়। 
পিবিআই হাবিবুর রহমান হাবিব ও আইয়ুব আলীকে অভিযুক্ত করে ২০১৯ সালের ৭ মে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে। সাক্ষ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে আদালত এ দন্ডাদেশ প্রদান করে। 

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat