×
ব্রেকিং নিউজ :
বরেণ্য ব্যক্তিদের জন্মভিটা সংস্কার করে পর্যটকদের জন্য আকর্ষনীয় করা হবে : সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী বাংলাদেশে গ্রিন এনার্জিতে বিনিয়োগ ও দক্ষকর্মী নেওয়ার প্রস্তাব অস্ট্রিয়ার আর অস্ত্র নয়, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগ হোক মানুষের কল্যাণে : পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সম্পর্কে মিথ্যাচারের অভিযোগে যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিবের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ব্যক্তিদের প্রতিভা বিকাশের সুযোগ দিতে হবে : ডেপুটি স্পীকার স্কুল-মাদ্রাসা বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশ হাইকোর্টের ভোট কেন্দ্রে থাকবে সর্বোচ্চ সংখ্যক পুলিশ-আনসার, প্রতি ইউনিয়নে ম্যাজিস্ট্রেট ভূমি খাতে রাজস্ব বাড়ানোর ক্ষেত্র চিহ্নিত করতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি নির্দেশ ভূমিমন্ত্রীর বাংলাদেশে বিনিয়োগ বৃদ্ধির সম্ভাবনা ব্যাপক : এডিবি আবাসিক প্রধান উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে ইতিহাসে শেখ হাসিনার নাম লেখা থাকবে : ধর্মমন্ত্রী
  • প্রকাশিত : ২০২৩-১২-১৪
  • ৫৬৬৫০ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
পুরোনো ও নতুন সংমিশ্রণে জমে উঠেছে গরম পোশাকের বাজার। দোকানে গরম পোশাকের যেন কমতি নেই। শীতকে কেন্দ্র করে নানা রঙ আর ঢঙ এর পোশাক এসেছে বাজারে। শীত নিবারণের হাজারো পোশাকে বাজার এখন সরগরম। শীতের শুরুর দিকে এ সব শীতবস্ত্রের দাম তুলনামূলকভাবে কম রয়েছে। সে কারণে অনেক ক্রেতাই সাধ্যের মধ্যে শীতবস্ত্রের বাজারে ভিড়ও করছেন।
কুমিল্লার শপিং মলগুলোতে বা রাস্তার পাশে ফুটপাতগুলোতে সারি সারি পোশাকের দোকানগুলোর এখন গরম পোশাকে ভরপুর।
কুমিল্লার রেইসকোর্স থেকে শুরু করে কান্দিরপাড়, টমছম ব্রীজ রোডের সব জায়গায় শীতবস্ত্রের পসরা সাজিয়ে বসে থাকতে দেখা যায় বিক্রেতাদের। রয়েছে ফুলপ্যান্ট, ফুলহাতা গেঞ্জি, জ্যাকেট, মাফলার, হাতমোজা, পা মোজা, টুপি থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের ও দামের কম্বল। শহরের ফুটপাত থেকে শুরু করে বড় বড় শপিং মলগুলোতে দেখা যায় এসব পোশাক কিনতে সব ধরনের ক্রেতার ভিড়। কুমিল্লার রেইসকোর্স এলাকার ইর্ষ্টাণ ইয়াকুব প্লাজায় রয়েছে বিভিন্ন দামের শীতের পোশাক। সেখানকার ব্যবস্থাপক ওমর ফারুক  বলেন, শীতের সবচেয়ে চাহিদাসম্পন্ন পোশাক হুডিতে রয়েছে বিশেষ ছাড়। এছাড়াও অন্যান্য শীতপোশাকের পরও রয়েছে বিভিন্ন মাত্রায় মূল্যছাড়। অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহ থেকেই তাদের শোরুমে শীতকালীন পোশাক আসা শুরু হয়েছে বলে জানান। কাপড় বিক্রেতা মঞ্জু  বলেন, গত কয়েকদিনে হাড় কাপানো শীত পড়ায়, ক্রেতার সংখ্যা বেড়েছে। প্রতিদিন গড়ে পচিশ থেকে ত্রিশ হাজার টাকার পোশাক বিক্রি হয়। বঙ্গবাজার ও গুলিস্তান ট্রেড সেন্টার থেকে এপোশাকের সংগ্রহ আসে বলে জানান তিনি। নানা ধরনের শীতবস্ত্রের পাশাপাশি শীতের আনুষঙ্গিক হিসেবে চাহিদা রয়েছে হাতমোজা, পা মোজাসহ বিভিন্ন ধরনের টুপির। মার্কেটঘুরে শীতের পোশাক কেনার পর টুপি-মোজার দোকানে এসেছিলেন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের শিক্ষার্থী তাসপ্রিয়া। তিনি বলেন, ভাই-বোন আর নিজের জন্য শীতের কাপড় কিনলাম। কুমিল্লা খন্দকার ম্যানশনে শীতের নানা ধরনের পোশাক রয়েছে। ৩শ টাকা থেকে শুরু করে আট-নয় হাজার টাকা দামের পোশাকও পাওয়া যায় এখানে। এদোকানে কর্মরত মনির হোসেন  বলেন, শীত ছাড়া অন্য মওসুমে যারা দেশের বাইরে যায়, তারা এখান থেকে গরম কাপড় কেনে। শীতকালে মোটামুটি সবাই ভিড় করে এখানে। এত সব দোকান ঘুরে দেখার পর চোখ যায় কুমিল্লা হকার্স মাকের্টে নিজের স্বল্প পুঁজি নিয়ে কামরুল ইসলাম নামের পঞ্চাশর্ধ্ব এক বৃদ্ধের মাফলারের দোকানে। প্রতিটি রুমাল কিংবা ছোট মাফলার ৩০ টাকা করে বিক্রি করছেন তিনি। নিম্নবিত্ত কিংবা দারিদ্র্যসীমারও নিচে বসবাস করছে এমন ক্রেতাদের জন্যই যে এই পসরা সাজানো হয়েছে তা স্বল্প দামে নিম্ন আয়ের মানুষের পাশাপাশি বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ এসব দোকান থেকে কেনাকাটা করছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat