×
ব্রেকিং নিউজ :
ভৌগোলিক কারণে সিঙ্গাপুরের জন্য চট্টগ্রাম খুবই গুরুত্বপূর্ণ : হাই কমিশনার কৃষকবান্ধব রাজনৈতিক শক্তি গড়ে তুলতে হবে: গণপূর্তমন্ত্রী জাতির পিতার সমাধিতে বিজিএমইএ’র নবনির্বাচিত কমিটির শ্রদ্ধা আগামী দুই মাসের মধ্যে ভাঙ্গা-খুলনা-যশোর পর্যন্ত ট্রেন চালু হবে :রেলপথ মন্ত্রী আগামীকাল থেকে দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলছে গণতান্ত্রিক বিষয়কে বিএনপি ফাঁদ মনে করে : ওবায়দুল কাদের বিডিইউতে জিএসটি গুচ্ছভুক্ত ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত পরিবেশ সাংবাদিকতা সুরক্ষায় প্রাতিষ্ঠানিক উদ্যোগ নেয়া হবে : তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী টেনিস খেলাকে জনপ্রিয় করতে কাজ করা হচ্ছে : নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী কাপ্তাই লেকের হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
  • প্রকাশিত : ২০২৪-০২-০৬
  • ৮৮০৯৫ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, সরকার সমস্ত দখলকৃত বনভূমি পুনরুদ্ধার করতে অঙ্গীকারবদ্ধ।
তিনি জানান, ‘দেশের ২ লাখ ৫৭ হাজার একর জমি ইতোমধ্যে দখল হয়েছে। আমরা ইতোমধ্যেই দখলকৃত বনভূমি পুনরুদ্ধারের ব্যবস্থা নিয়েছি এবং ২৭ হাজার একর জমি পুনরুদ্ধার হয়েছে। 
বাকি দখলকৃত জমি উদ্ধারের কাজ চলছে।’
বিরোধী দলের চিফ হুইপ মুজিবুল হকের এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী আজ সংসদে এ কথা বলেন।
সাবের চৌধুরী বলেন, অধিকাংশ উন্নয়ন কর্মকান্ড পরিচালনার জন্য বনভূমির জমি ব্যবহার করা হয়। রাস্তাঘাট নির্মাণ, বিদ্যুৎ বিতরণের খুঁটি স্থাপনসহ বিভিন্ন উন্নয়ন কাজে বনভূমি ব্যবহারের ফলে সংরক্ষিত বন উজাড় হচ্ছে। তাই ভবিষ্যতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবশ্যই তাদের প্রকল্পে জমির প্রকৃতি উল্লেখ করতে হবে। যখন তারা (কর্তৃপক্ষ) বনভূমি অধিগ্রহণ পরিচালনা করে তখন ভূমির প্রকৃতির উল্লেখ করতে হবে। যখন এটি পরিকল্পনা কমিশনে যাবে, তখন তা কর্মকর্তাদের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে সাহায্য করবে।
সরকারি দলের সদস্য এসএম আতাউল হকের উত্থাপিত অপর এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে পরিবেশমন্ত্রী বলেন, ‘সুন্দরবন সংরক্ষণে সরকারের পরিকল্পনা রয়েছে। বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ উদ্যোগে এই বিশ্ব ঐতিহ্য রক্ষায় উদ্যোগ নেয়া হবে। যেহেতু সুন্দরবন একটি অনন্য পরিবেশগত এলাকা এবং এটি একটি নদী দ্বারা বিভক্ত, তাই বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ উদ্যোগে এটির রক্ষণাবেক্ষণ প্রয়োজন।’
সরকারি দলের অপর সদস্য মোহাম্মদ সাঈদ খোকনের অপর এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ঢাকা মহানগরীর বায়ু দূষণ কমাতে সরকার ইতোমধ্যে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এ লক্ষ্যে দুষণের উৎস চিহ্নিত করা হয়েছে। এরমধ্যে রয়েছে সনাতন পদ্ধতিতে পরিচালিত ইটভাটা। সনাতন পদ্ধতিতে পরিচালিত দেশের ইটভাটাগুলোতে ১৩ কোটি মেট্রিক টন কৃষি মাটি ব্যবহার করা হচ্ছে। 
তিনি বলেন, ঢাকার বায়ু দুষণের আরেকটি কারণ হচ্ছে, রাজধানীতে যেসব বালু, ইটসহ নির্মাণ সামগ্রী আনা হয় এগুলো উন্মুক্ত উপায়ে আনা হয়। এছাড়া ঢাকা শহরে যত্রতত্র নির্মাণ সামগ্রী রাখার কারণে বায়ু দুষণ হয়। বায়ু দুষণ রোধে সরকারের পাশাপাশি জনগণকে তিনি সচেতন হওয়ার আহবান জানান। 

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat