×
ব্রেকিং নিউজ :
পার্বত্য চট্টগ্রামেও সমানতালে উন্নয়নের গতিধারা এগিয়ে চলছে : পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী জিআই পণ্যের গুণগত মান ও টেকসই সংরক্ষণের দিকে নজর দিতে হবে : শিল্পমন্ত্রী বাপেক্স ও এস.সি ইউরো গ্যাস সিস্টেমস এস.আর.এল রোমানিয়ার মধ্যে চুক্তি চলমান বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত করার নির্দেশ গণপূর্তমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সমৃদ্ধ দেশ গড়ার অঙ্গীকার প্রতিরক্ষা স্থায়ী কমিটির দেশের উন্নয়নে কৃষির সকল স্তরে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহারের কোন বিকল্প নেই : স্থানীয় সরকার মন্ত্রী ভোলায় বৃষ্টির জন্য বিশেষ নামাজ আদায় বিএনপি ক্ষমতায় আসতে মরিয়া হয়ে উঠেছে : ওবায়দুল কাদের বাজেটে তামাক পণ্যের দাম বৃদ্ধির দাবী শুধু চাকরির পেছনে ছুটবেনা, উদ্যোক্তা হবেন : স্বাস্থ্যমন্ত্রী
  • প্রকাশিত : ২০২১-০৪-০১
  • ৯০৬ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন শহরের ঐতিহ্যবাহী সোনাদিঘী পুকুরটিকে যথাশীঘ্র সম্ভব তার হৃত গৌরব পুনরুদ্ধারে একটি ব্যাপক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। সিটি মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনের উদ্যোগ ও নির্দেশনায় ঐতিহাসিক এই পুকুরটিকে বাস্তবভিত্তিক একটি নান্দনিক ও আধুনিক রূপ দিতে পুকুরটিকে অবকাঠামোগত উন্নয়ন কাজ এখন পুরোদমে এগিয়ে চলছে। পুকুরটি সংস্কারের পাশাপাশি এর পানিত পরিবর্তন, হাঁটারপথ, মসজিদ ও উন্মুক্ত মঞ্চ নির্মাণ এবং তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তিসম্বলিত গ্রন্থাগার স্থাপনের মাধ্যমে পুকুর-কেন্দ্রিক একটি চত্বর গড়ে তোলা হবে। প্রকল্পের কাজ শেষ হলে জনসাধারণ অন্ততপক্ষে তিন দিক থেকে পুকুরটি প্রত্যক্ষ করতে পারবেন।
বুধবার সন্ধ্যায় মেয়র লিটন চলমান উন্নয়ন কার্যক্রম পরিদর্শন করে পুকুরের সৌন্দর্যবর্ধনের কাজ এবং এর সামগ্রিক অগ্রগতি সম্পর্কে খোজ-খবর নেন।
পুকুরটির সংলগ্ন ‘সিটি সেন্টার’ নামের ১৬ তলা বিশিষ্ট সুউচ্চ একটি ভবন আরসিসি এবং এনা প্রোপার্টিজের যৌথ উদ্যোগে সরকারী- বেসরকারী অংশীদারিত্বের মাধ্যমে নির্মিত হয়েছে ।
মেয়র লিটন জানান, নবনির্মিত সিটি সেন্টারটি রাজশাহীতে সবচেয়ে সুন্দর ও আধুনিক উঁচু ভবন হবে । ঐতিহাসিক এই পুকুরকে কেন্দ্র করে ব্যাপক উন্নয়ন এবং সৌন্দর্যবর্ধন কাজগুলো বাস্তবায়িত হবে। এখানে নতুন একটি মসজিদ হবে। এখানে বসার ব্যবস্থা, হাটারপথ, খোলা জায়গা এবং রাতে আলোকসজ্জার ব্যবস্থা থাকবে।
লিটন বলেন, ‘আমরা নবায়ন ও সংস্কারের মাধ্যমে পুকুরের মধ্যে স্বচ্ছ পানি সঠিকভাবে রাখার ব্যবস্থা করবো এবং সমস্ত নির্ধারিত কাজ শেষ হওয়ার মাধ্যমে পুকুরটি তার ঐতিহ্য সঠিকভাবে ফিরে পাবে।’
ঐতিহাসিক তথ্যসূত্রের উল্লেখ করে তিনি বলেন, পানির সরবরাহ ব্যবস্থা চালু করার আগে একসময় পুকুরটি ছিল নগরবাসীর নিরাপদ পানি সরবরাহের কেবলমাত্র নির্ভরযোগ্য উৎস।
তবে দুর্ভাগ্যক্রমে দীর্ঘদিন ধরে এটির প্রতি অবহেলা, যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণ এবং সংস্কারের অভাবে পুকুরটির পানি পানের অযোগ্য হয়ে পড়েছিল বলে তিনি দু:খ প্রকাশ করেন।
মেয়র লিটন বলেন, ‘২০০৮ সালের শেষ দিকে মেয়র পদ গ্রহণের পর থেকে আমি পুকুরটির ঐতিহ্য পুনরুদ্ধারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ছিলাম এবং আমার প্রতিশ্রুতি সফল হতে চলেছে । আমি বিশ্বাস করি গৃহীত পদক্ষেপটি নগরবাসীর দীর্ঘ প্রত্যাশিত আশা ও আকাঙ্খার প্রতিফলিন ঘটাবে।’

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat