×
ব্রেকিং নিউজ :
দক্ষতার সাথে দ্রুত কাজ করার তাগিদ গণপূর্তমন্ত্রীর গোপালগঞ্জে মুকসুদপুরে অভিযোগ প্রতিকার বিষয়ক সমন্বয় সভা নড়াইলে দুস্থদের মাঝে বিনামূল্যে ছাগল বিতরণ বিলাইছড়িতে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করেছেন আওয়ামীলীগ নেতৃবৃন্দ পিরোজপুরে ঈদ-উল ফিতরে ৩ লক্ষ দরিদ্র মানুষ পাচ্ছে ৯০৯ মেট্রিক টন চাল প্রথম বাংলাদেশী আম্পায়ার হিসেবে আইসিসি এলিট প্যানেলে অন্তর্ভুক্ত হলেন সৈকত রেলমন্ত্রীর সঙ্গে ভারতীয় হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কের ভিত্তি স্থাপনে বাংলাদেশি আমেরিকানদের প্রশংসায় ডোনাল্ড লু মুক্তিযুদ্ধ ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির চেতনা তৃণমূলে ছড়িয়ে দেয়ার আহ্বান রাষ্ট্রপতির বিএনপি স্বাধীনতার মর্মার্থকে অকার্যকর করতে চায় : ওবায়দুল কাদের
  • প্রকাশিত : ২০২১-০৭-০৭
  • ৫৭৫ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

মোজাম্বিকের উত্তরাঞ্চলে সংঘাতের কারণে সাত লাখ ৩০ হাজারেরও বেশি মানুষ গৃহহীন হয়ে পড়েছে। এদের খাদ্য সহায়তার জন্য জরুরি তহবিলের ব্যবস্থা করতে না পারলে তারা ‘চরম খাদ্য সংকটের’ মুখে পড়তে পারে। মঙ্গলবার ইউএন ওয়ার্ল্ড ফুড প্রোগ্রাম (ডব্লিউএফপি) এমন সতর্ক বাণী উচ্চারণ করেছে। খবর এএফপি’র।
২০১৭ সাল থেকে দেশটির কাবো দেলগাদো অঞ্চলে ব্যাপক জঙ্গি তৎপরতা ছড়িয়ে পড়ে। গত বছর সেখানে জঙ্গিরা  হামলা আরো জোরদার করেছে।
ইসলামিক স্টেট গ্রুপ সংলিষ্ট জঙ্গিরা মার্চে নজিরবিহীন হামলা শুরু করার পর প্রাকৃতিক গ্যাস সমৃদ্ধ এ অঞ্চল ধ্বংসের মুখে পড়ে। সেখানে জঙ্গিদের ব্যাপক হামলায় অনেক লোক নিহত হয় এবং হাজার হাজার মানুষ তাদের ঘরবাড়ি ছেড়ে চলে যায়।
ডব্লিউএফপি এ সংঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত লোকজনকে চলতি বছরের শেষ নাগাদ পর্যন্ত সহায়তা করতে ১২ কোটি ১০ লাখ ডলার সাহায্যের জরুরি আবেদন জানিয়েছে। তবে তারা সতর্ক করে  বলেছে, এক্ষেত্রে অতিরিক্ত কোন বরাদ্দ না পাওয়া গেলে নিজস্ব রেশন ব্যবস্থা চালু করার বা খাদ্য সহায়তা একেবারে বন্ধ করে দেয়ার কথা বিবেচনা করতে পারে তারা।
তাঞ্জানিয়া সীমান্তবর্তী মোজাম্বিকের ওই অঞ্চলে সম্প্রতি সফরে এসে ডব্লিউএফপি’র পরিচালক ডেভিড বিয়াসলি বলেন, ‘এ সংঘাত জনগণের কর্মসংস্থান ও জীবনযাপন ব্যবস্থা এবং ভবিষ্যতের আশাকে ধ্বংস করে দিয়েছে।’
তিনি বলেন, উগ্রবাদী জঙ্গিরা অনেক মানুষকে হত্যা, বিভিন্ন পরিবারকে উচ্ছেদ, ঘরবাড়ি ধ্বংস এবং শিশুদের আতংকগ্রস্ত করেছে।
বিবৃতিতে বিয়াসলি বলেন, সেখানের ‘এই নিরীহ জনগোষ্ঠী বর্তমানে সম্পূর্ণভাবে ডব্লিউএফপি এবং আমাদের অংশীদারদের দেয়া জীবন রক্ষা করা খাদ্য সহায়তার ওপর নির্ভরশীল।’
মানবিক ত্রাণ সংস্থাগুলো জানায়, মোজাম্বিকের গৃহহীন হয়ে পড়া প্রতি ১০ নাগরিকের কমপক্ষে আট জন পরিবার নিয়ে বন্ধু বা অপরিচিতদের বাসায় চলে এসেছে। এদিকে মহামারী করোনাভাইরাসের কারণে খাদ্য সামগ্রির দাম অনেক বেড়ে যাওয়ায় এবং আয় হ্রাস পাওয়ায় দেশটির জনগোষ্ঠী ইতোমধ্যে অনেক চাপের মুখে পড়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat