×
ব্রেকিং নিউজ :
দক্ষতার সাথে দ্রুত কাজ করার তাগিদ গণপূর্তমন্ত্রীর গোপালগঞ্জে মুকসুদপুরে অভিযোগ প্রতিকার বিষয়ক সমন্বয় সভা নড়াইলে দুস্থদের মাঝে বিনামূল্যে ছাগল বিতরণ বিলাইছড়িতে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করেছেন আওয়ামীলীগ নেতৃবৃন্দ পিরোজপুরে ঈদ-উল ফিতরে ৩ লক্ষ দরিদ্র মানুষ পাচ্ছে ৯০৯ মেট্রিক টন চাল প্রথম বাংলাদেশী আম্পায়ার হিসেবে আইসিসি এলিট প্যানেলে অন্তর্ভুক্ত হলেন সৈকত রেলমন্ত্রীর সঙ্গে ভারতীয় হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কের ভিত্তি স্থাপনে বাংলাদেশি আমেরিকানদের প্রশংসায় ডোনাল্ড লু মুক্তিযুদ্ধ ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির চেতনা তৃণমূলে ছড়িয়ে দেয়ার আহ্বান রাষ্ট্রপতির বিএনপি স্বাধীনতার মর্মার্থকে অকার্যকর করতে চায় : ওবায়দুল কাদের
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৭-২৫
  • ৬৮৯ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

রাজধানীতে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নফাঁসের অভিযোগে আরও একজনকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা তেজগাঁও বিভাগের তেজগাঁও জোনাল টিম।
সোমবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে রাজধানীর রমনা থানার সেগুনবাগিচা এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃতের নাম, মো. চন্দ্র শেখর হালদার মিল্টন। গ্রেফতারকৃত মিল্টন মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের শিক্ষা কর্মকর্তা-১ হিসেবে কর্মরত। এনিয়ে এ প্রশ্নফাঁসের মামলায় ৬ জনকে গ্রেফতার করা হলো।
গোয়েন্দা তেজগাঁও বিভাগের তেজগাঁও জোনাল টিমের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার মো. শাহাদত হোসেন সুমা জানান, চলতি বছরের ১৩ মে বিকেলে (৩ টা থেকে ৪ টা) ইডেন মহিলা কলেজ কেন্দ্রে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের ‘অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক’ পদের নিয়োগ পরীক্ষার এমসিকিউ পরীক্ষা চলছিল। এ সময় একজন পরীক্ষার্থী প্রবেশপত্রের পিছনে লেখা উত্তর দেখে উত্তরপত্র পূরণ করছিল। তখন ডিউটিরত পরীক্ষকের বিষয়টি সন্দেহ হলে পরীক্ষার্থীর নিকট থাকা ২টি প্রবেশপত্র তিনি যাচাই করেন। এ সময় তিনি দেখেন প্রবেশপত্রের পিছনে ছোট ছোট করে উত্তর লেখা আছে। তখন ডিউটিরত শিক্ষিকা বিষয়টি পরীক্ষা কেন্দ্রের কর্তৃপক্ষকে অবহিত করলে পরীক্ষা কেন্দ্রের কর্তৃপক্ষ এবং পুলিশের উপস্থিতিতে পরীক্ষার্থী মো. সুমন জমাদ্দারকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত সুমনের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে গত ১৬ মে রাতে ওয়ারী থানার অভয়দাস লেন এলাকা থেকে প্রশ্ন ও উত্তরপত্র ফাঁসের ঘটনায় জড়িত মো. সাইফুল ইসলামকে গ্রেফতার করা হয়। 
গ্রেফতারকৃত সুমন ও সাইফুলদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে ও তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় প্রশ্ন ও উত্তরপত্র ফাঁসের ঘটনায় জড়িতদের শনাক্ত করা হয়। পরে ১৭ মে রাতে ওয়ারী থানার কে এম দাস লেন এলাকা থেকে নওসাদুল ও আহসানুল এবং ১৮ মে রাতে রমনা থানার বড় মগবাজার এলাকা থেকে রাশেদুলকে গ্রেফতার করা হয়। এসময় তাদের নিকট থেকে ৫টি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়।
গ্রেফতারকৃত মিল্টনকে লালবাগ থানার মামলায় ৭ দিনের রিমান্ডের আবেদনসহ আদালতে পাঠানো হয়েছে। 

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat