×
ব্রেকিং নিউজ :
স্বাধীনতার ইতিহাসে মুজিবনগর সরকারের গুরুত্ব অপরিসীম : বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক মন্ত্রী নীলফামারীতে গোপন বৈঠককালে জামায়াতের তিন নেতা গ্রেপ্তার রবীন্দ্রনাথ বর্তমানে বিশ্বে আরো বেশি প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে : অর্থ প্রতিমন্ত্রী হাবিবের সেঞ্চুরিতে সুপার লিগের টিকিট পেল গাজী গ্রুপ টাঙ্গাইলে সম্প্রসারিত হয়েছে আদা ও হলুদ চাষের জমি গোপালগঞ্জে ৬ হাজার ৭২০ হেক্টর জমিতে বোনা আমন আবাদের লক্ষ্যমাত্রা হালদা থেকে বালু উত্তোলন, ৪ জনের কারাদন্ড নড়াইলে বরেণ্য চিত্রশিল্পীদের নিয়ে আর্ট ক্যাম্প চট্টগ্রামে আন্তর্জাতিক উইম্যান এসএমই এক্সপো শুরু হচ্ছে খেলাধুলায় অংশগ্রহণ শিশুদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৯-২৫
  • ৫১৯ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

আফিফ হোসেনের দুর্দান্ত হাফ  সেঞ্চুরিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে দুই ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে প্রথমে ব্যাট করে ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ১৫৮ রানের সংগ্রহ পেয়েছে সফরকারী বাংলাদেশ। আফিফ ৫৫ বলে  ৭৭ রানে অপরাজিত থাকেন। ৭৭ রানে ৫ উইকেট পতনের পর অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহান- আফিফ  ষষ্ঠ উইকেটে ৫৪ বলে অবিচ্ছিন্ন ৮১ রান তোলেন। এই জুটির কল্যাণেই লড়াকু সংগ্রহ পায় বাংলাদেশ। ৩৫ রানে অপরাজিত থাকেন সোহান।
দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং করার সুযোগ পায় বাংলাদেশ। এশিয়া কাপে বাংলাদেশের শেষ ম্যাচের মত আজও ইনিংস শুরু করেন দুই মেইকশিপ্ট ওপেনার মেহেদি হাসান মিরাজ ও সাব্বির রহমান।
প্রথম ওভার পুরো খেলে ১টি চারে ৭ রান তুলেন মিরাজ। সংযুক্ত আরব আমিরাতের বাঁ-হাতি পেসার সাবির আলির করা দ্বিতীয় ওভারের তৃতীয় বলে আউট হওয়া সাব্বির  রানের খাতা খুলতেই পারেননি।
উইকেটে গিয়েই মারমুখী হয়ে উঠেন তিন নম্বরে নামা লিটন দাস। ৩টি চারে দারুন শুরু করেছিলেন তিনি। কিন্তু তৃতীয় ওভারের পঞ্চম বলে লিটনকে থামান বাঁ-হাতি স্পিনার আয়ান আফজাল খান। ৮ বলে ১৩ রান করেন লিটন।
লিটন ফেরার কিছুক্ষণ পরই প্যাভিলিয়নের পথ ধরেন মিরাজ। আরব আমিরাতের ডান-হাতি পেসার জাওয়ার ফরিদের শিকার হয়ে ১২ রানে আউট হওয়া মিরাজ ১৪ বল খেলে ২টি বাউন্ডারি মারেন।
পাওয়ার-প্লেতে ৩ উইকেটে হারিয়ে ৪২ রান পায় বাংলাদেশ। এরপর ১১ ওভারের মধ্যে মিডল-অর্ডারের দুই ব্যাটারকে হারিয়ে  চাপে পড়ে টাইগাররা। ইয়াসির আলি ৪ ও মোসাদ্দেক হোসেন ৩ রানে বিদায় নেন। দু’জনই আউট হন আরব আমিরাতের লেগ-স্পিনার কার্তিক মিয়াপ্পনের ডেলিভারিতে। এমন অবস্থায়  ৭৭ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে ধুকতে থাকে টাইগাররা।
তবে অন্যপ্রান্তে সতীর্থদের  যাওয়া আসা দেখলেও এক প্রান্ত আগলে রানের চাকা ঘুড়িয়েছেন চার নম্বরে নামা আফিফ। এতে ১৫তম ওভারেই শতরানে পৌঁছে যায় বাংলাদেশের স্কোর। ষষ্ঠ উইকেটে আফিফকে দারুণভাবে সঙ্গ দিচ্ছিলেন অধিনায়ক সোহান। আফিফকে স্ট্রাইক দিতেই মনোযোগি ছিলেন সোহান।
১৬তম ওভারের দ্বিতীয় বলে ৫০ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে তৃতীয় হাফ-সেঞ্চুরির দেখা পান আফিফ। এজন্য ৩৭ বল খেলেন তিনি।
১৭তম ওভারে ১টি করে চার-ছক্কায় ১২ রান তুলেন আফিফ। ১৯তম ওভারের প্রথম বলে আফিফের ছক্কায়  ওভার থেকে ১১ রান পায় বাংলাদেশ।
বাউন্ডারি দিয়ে ইনিংসের শেষ ওভার শুরু করেছিলেন আফিফ। আর শেষ বলে সোহানের ছক্কায়  ১৩ রান পায় বাংলাদেশ। এতে ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ১৫৮ রান তুলে বাংলাদেশ।
ষষ্ঠ উইকেটে ৫৪ বলে অবিচ্ছিন্ন ৮১ রান তুলেন আফিফ-সোহান। জুটিতে ২৯ বলে ৪২ রান করেন আফিফ। আর ২৫ বলে ৩৫ রান করেন  সোহান।
৫৫ বলে ৭টি চার ও ৩টি ছক্কায়  টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ৭৭ রানে শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন আফিফ। সোহানের অনবদ্য ৩৫ রানের ইনিংসে ২টি করে চার-ছক্কা ছিলো। আরব আমিরাতের মিয়াপ্পন ৩৩ রানে ২ উইকেট নেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat