×
ব্রেকিং নিউজ :
স্মার্ট নড়িয়া-সখিপুর গড়তে সকলের সহযোগিতা চাই : এনামুল হক শামীম চট্টগ্রামে উদ্ধার হওয়া খাল রক্ষায় নৌকা চালানোর পরিকল্পনা চসিকের ইন্দোনেশিয়ায় অগ্নুৎপাতের পর নিখোঁজ ১২ জনকে খুঁজতে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে উদ্ধারকারীরা ১৪১ সেরা করদাতার নাম প্রকাশ ঢাবি আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে ভর্তির আবেদন শুরু আগামী ১৮ ডিসেম্বর স্বতন্ত্র প্রার্থীর ক্ষেত্রে ভোটারের সমর্থনের তথ্য যুক্ত করার বৈধতা নিয়ে হাইকোর্টে রিট সরকার দেশে গণতন্ত্রের ভিত্তি শক্তিশালী করতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী জাতিসংঘের স্বেচ্ছাসেবকদের অবদানের প্রশংসা করেছেন ১৪ দলের সঙ্গে আসন ভাগাভাগির বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত শিগগির : ওবায়দুল কাদের কর্মক্ষেত্র ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যৌন হয়রানি, প্রতিরোধে কমিটি গঠন ও মনিটরিং জোরদারের উদ্যোগ নিতে হবে
  • প্রকাশিত : ২০২২-১০-১০
  • ২৮৬৫ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু হত্যা মামলায় সাবেক পুলিশ সুপার (এসপি) বাবুল আক্তারসহ সাতজনকে আসামি করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) দেয়া অভিযোগপত্র (চার্জশিট) গ্রহণ করেছে আদালত।
আজ সোমবার চট্টগ্রামের অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল হালিমের আদালতে শুনানি শেষে অভিযোগপত্র গ্রহণ করেন বলে জানান অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (প্রসিকিউশন) কামরুল ইসলাম।
তিনি জানান, আসামিপক্ষে নারাজি এবং পুনঃতদন্তের আবেদন করা হলেও শুনানি শেষে তা খারিজ করে দিয়েছে আদালত। অভিযোগপত্র গ্রহণ করা হয়েছে। এর আগে গত ১৩ সেপ্টেম্বর মিতু হত্যা মামলায় বাবুল আক্তারসহ সাতজনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে পিবিআই।
মামলায় আসামিরা হলেন- সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তার, মোতালেব মিয়া প্রকাশ ওয়াসিম, আনোয়ার হোসেন, এহতেশামুল হক ভোলা, শাহজাহান মিয়া, কামরুল ইসলাম শিকদার প্রকাশ মুছা ও খায়রুল ইসলাম প্রকাশ কালু। এদের মধ্যে মুছা ও কালু পলাতক রয়েছে।
২০১৬ সালের ৫ জুন সকালে চট্টগ্রাম নগরীর ও আর নিজাম রোডে ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে যাওয়ার পথে দুর্বৃত্তদের গুলি ও ছুরিকাঘাতে খুন হন মাহমুদা খানম (মিতু)। এ ঘটনা দেশজুড়ে ব্যাপক আলোচিত হয়। ঘটনার সময় মিতুর স্বামী পুলিশ সুপার বাবুল আক্তার অবস্থান করছিলেন ঢাকায়। ঘটনার পর চট্টগ্রামে ফিরে বাবুল আক্তার পাঁচলাইশ থানায় অজ্ঞাতনামাদের আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। জঙ্গিবিরোধী কার্যক্রমের জন্য স্ত্রীকে হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে বলে মামলায় অভিযোগ করেন তিনি। তবে পরবর্তী এক পর্যায়ে সন্দেহের কেন্দ্রবিন্দুতে আসে বাবুল আক্তারের নাম। তদন্তে তার বিরুদ্ধেই হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার সংশ্লিষ্টতা পাওয়ার পর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাকে হেফাজতে নেয় পিবিআই।
পরে গত বছরের ১২ মে বাবুল আক্তারসহ আট জনকে আসামি করে নতুন করে মামলা দায়ের করা হয়। এ মামলায় বাবুল আক্তারকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে পিবিআই। পরে তাকে চট্টগ্রাম কারাগারে পাঠানো হয়।
চলতি বছরের ২৫ জানুয়ারি মিতু হত্যা ঘটনায় চূড়ান্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করে পিবিআই।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat