×
ব্রেকিং নিউজ :
বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কের ভিত্তি স্থাপনে বাংলাদেশি আমেরিকানদের প্রশংসায় ডোনাল্ড লু মুক্তিযুদ্ধ ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির চেতনা তৃণমূলে ছড়িয়ে দেয়ার আহ্বান রাষ্ট্রপতির বিএনপি স্বাধীনতার মর্মার্থকে অকার্যকর করতে চায় : ওবায়দুল কাদের আইপিইউ’র গভর্নিং কাউন্সিলের সমাপনী সেশনে স্পিকার ভুটানের রাজার কুড়িগ্রাম বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন গাজা হত্যাযজ্ঞে নিশ্চুপ শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. ইউনূস ইসরায়েলির পুরস্কার নিয়ে গণহত্যার পক্ষ নিয়েছেন : পররাষ্ট্রমন্ত্রী স্বাধীনতা আন্দোলনের পেছনে অন্যতম কারণ ছিল অর্থনৈতিক মুক্তি : শিল্পমন্ত্রী ভুটানের রাজাকে কুড়িগ্রামের সোনাহাট স্থলবন্দরে বিজিবির রাষ্ট্রীয় গার্ড অব অনার প্রদান এলডিসি থেকে উত্তরণের পর সর্বোচ্চ সুবিধা পেতে কার্যকর পদক্ষেপ নিন : প্রধানমন্ত্রী তথ্য কমিশন বাংলাদেশ ৬টি অভিযোগের নিষ্পত্তি করেছে
  • প্রকাশিত : ১৯৭০-০১-০১
  • ১২৯৫ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

যুক্তরাজ্যের কনজারভেটিভ পার্টির প্রধান হওয়ার দৌড়ে শামিল হলেন ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাজিদ জাভিদ।

টুইটারে নিজের প্রার্থিতার ঘোষণা দিয়ে জাভিদ বলেন, ‘প্রথম ও সবচেয়ে অগ্রাধিকার পাওয়া কাজ হবে ব্রেক্সিট বাস্তবায়ন করা।’

এ পদের জন্য টোরি পার্টির নবম প্রার্থী হিসেবে নিজের নাম লেখালেন সাজিদ। যিনি এই দলের প্রধান নির্বাচিত হবেন, তিনিই হবেন যুক্তরাজ্যের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী।

গত শুক্রবার এক ভাষণে আগামী ৭ জুন কনজারভেটিভ পার্টির প্রধানের পদ ছাড়ার ঘোষণা দেন থেরেসা মে ।

আবেগঘন সে ভাষণে মে জানান, তিনি নতুন নেতা নির্বাচিত হওয়ার আগ পর্যন্ত ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করে যাবেন। তবে দলের জ্যেষ্ঠ নেতারা জুলাইয়ের শেষ পর্যন্ত থেরেসা মেকে প্রধানমন্ত্রীর পদে দেখতে চান। 

টুইটারে এক ভিডিও বার্তায় পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত সাজিদ বলেন, ‘যুক্তরাজ্যের মানুষের বিশ্বাস ফিরিয়ে আনতে চাই। দেশকে এক্যবদ্ধ করে দেশবাসীর জন্য নতুন সুযোগ তৈরি করতে চাই।’

সদ্য শেষ হওয়া ইউরোপীয় পার্লামেন্ট নির্বাচনে গতবারের ২৫ শতাংশের চেয়ে কম ভোট (১০ শতাংশ) পেয়েছে সাজিদের দল।

এই নির্বাচনের প্রসঙ্গ টেনে সাজিদ বলেন, ‘নির্বাচনের ফলাফল সব স্পষ্ট করে দিয়েছে। আর তা হলো ব্রেক্সিট বাস্তবায়ন করে আমাদের গণতন্ত্রে নতুন করে বিশ্বাস স্থাপন নিশ্চিত করতে হবে।’

‘কমিউনিটিগুলোর মধ্যে বিভাজন দূর করে মেলবন্ধন নিশ্চিত করতে হবে। আমাদের সমাজ ও অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে হবে, যাতে করে একটি সমৃদ্ধশালী জাতির দেওয়া সব সুযোগ সবাই সমানভাবে ভোগ করতে পারে।’

এখন পর্যন্ত ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী পদের অন্য প্রার্থীরা হলেন—বর্তমান পরিবেশবিষয়ক মন্ত্রী মাইকেল গোভ, স্বাস্থ্যমন্ত্রী ম্যাট হ্যানকক, পররাষ্ট্রমন্ত্রী জেরেমি হান্ট, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী বরিস জনসন, আন্তর্জাতিক উন্নয়ন-বিষয়ক মন্ত্রী ররি স্টুয়ার্ট, হাউস অব কমন্সের সাবেক নেতা আন্দ্রিয়া লিডসম, সাবেক মন্ত্রী এস্টার ম্যাকভে ও ডমিনিক রাব।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat