×
ব্রেকিং নিউজ :
রেমিট্যান্স প্রেরণকারীদের স্মার্ট কার্ড প্রদানের সুপারিশ করেছে অর্থ মন্ত্রণালয় স্থায়ী কমিটি এভিয়েশন শিল্পের উন্নয়নে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সুফল দিতে সরকার নতুন প্রযুক্তি নিয়ে আসছে : শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ডেপুটি স্পিকারের সঙ্গে চীনের প্রাদেশিক কংগ্রেসের ভাইস চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ নির্মাণাধীন ভবনে লার্ভা পেলে নির্মাণ কাজ বন্ধ করা হবে : মেয়র তাপস বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে মরিশাসের প্রতি আহ্বান তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রীর সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা কক্সবাজারে ভোটার তালিকায় থাকা রোহিঙ্গাদের তালিকা চেয়ে হাইকোর্ট আদেশ মন্ত্রী-এমপি’র স্বজনরা প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করলে ব্যবস্থা: ওবায়দুল কাদের
  • প্রকাশিত : ২০২৩-০১-১৭
  • ৪৩৪ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

গোপালগঞ্জ শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে বঙ্গমাতা পাঠাগার স্থাপন করা হয়েছে।জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহধর্মিণী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের আজানা অধ্যায় জানান দিতে এ পাঠাগার স্থাপন হয়েছে। এটি হবে প্রজন্মের বাতিঘর।
এখানে শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের ওপর রচিত বই রাখা হয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশ, মুক্তিযুদ্ধ ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ওপর লিখিত বই এ পাঠাগারের শোভা বর্ধণ করছে। সৃজনশীল ও চক্ষু রোগ, চিকিৎসা সংক্রান্ত বইয়ের পাশাপাশি আধুনিক চক্ষু রোগ এবং চিকিৎসা সংক্রান্ত বিশে^ প্রকাশিত বিখ্যাত জার্নাল গুলো এখানে স্থান পেয়েছে। এ পাঠাগারে ফ্লোরে বসে মনোরম পরিবেশে বই পড়ার সুযোগ রয়েছে। এছাড়া ইচ্ছা করলে পাঠক গদিতে বসেও আয়েশ করে বই পড়তে পারবেন। এ লাইব্রেরিতে পাঠক বান্ধব মনোরম পরিবেশ সৃষ্টি করা হয়েছে।
হাসপাতালের পরিচালক প্রফেসর ডা. নাহিদ ফেরদৌসী বলেন, মহিয়সী নারী শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব আমাদের জাতির পিতার সহধর্মিণী। তিনি রতœগর্ভা। আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গর্বিত মাতা। তার অজানা ইতিহাস নতুন প্রজন্মের কাছে জানান দিতে আমরা বঙ্গমাতা পাঠাগার করেছি। হাসাপাতালে প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিটিউট চালু হবে। এখানে মিড লেভেল অফথালমিক পার্সনেল (এমএলও) অফথালমিক এ্যসিসট্যান্ট কোর্স শুরু হয়েছে। তাই চিকিৎসক ও শিক্ষার্থীদের জন্য পাঠাগার অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি বিষয়। এ পাঠাগারে চিকিৎসক,শিক্ষার্থীসহ সব মানুষের উপযোগী বই রাখা হয়েছে। পাঠাগারটি সৃজনশীলতার পাশাপাশি ভালোভাবেই বঙ্গমাতার অজানা অধ্যায় নতুন প্রজম্মের কাছে জানান দেবে।
হাসপাতালের মিড লেভেল অফথালমিক পার্সনেল (এমএলও) অফথালমিক এ্যসিসট্যান্ট কোর্সের শিক্ষার্থী পাপিয়া রায় বলেন, গোপালগঞ্জে বঙ্গমাতার নামে কোন পাঠাগার নেই। হাসপাতালে মনোরম পরিবেশে পাঠক বন্ধব বঙ্গমাতা পাঠাগার করেছি। এখানে বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ, বাংলাদেশ, বঙ্গমাতা, চক্ষু রোগ, চিকিৎসাসহ সৃজনশীল বই রাখা হয়েছে। আমার দৃষ্টিতে এটি একটি সমৃদ্ধ পাঠাগার। এখান থেকে বঙ্গমাতার জীবন, কর্ম ও সাহসী ভ’মিকার কথা আমরা জানতে পারব। সেই সাথে ক্যারিয়ার গড়তে পাঠাগার আমাদের খুবই সহায়ক হবে।
হাসপাতালে সদ্য যোগদানকারী চিকিৎসক দিপংকর সাহা বলেন, এ পাঠাগার খুবই নান্দনিকভাবে সাজানো হয়েছে। এখানে বই যেমন রয়েছে, তেমনি পাঠককে আকর্ষণ করার মত পরিবেশ সৃষ্টি করা হয়েছে। এ পাঠাগার থেকে আমরা উদ্ভাবনী চিন্তার উম্মেষ ঘটাতে পারব। নতুন প্রজন্মের মানুষ হিসেবে বঙ্গমাতার নামের এ পাঠাগারে আমি বঙ্গমাতার আজানা ইতিহাস সম্পর্কে জানতে পারব।
প্রধানমন্ত্রীর সাবেক স্বাস্থ্য উপদেষ্টা ও কমিউিনিটি স্বাস্থ্য সহায়তা ট্রাস্টের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর মায়ের নামের এ বঙ্গমাতা পাঠাগারটি হবে প্রজন্মের বাতিঘর। এখান থেকে জ্ঞান অর্জন করে চিকিৎসক, শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ সমাজে আলো ছড়াবে। আলোকিত মানুষ গড়তে এ পাঠাগার অগ্রণী ভ’মিকা পালন করবে। আমি এ পাঠাগারকে আরো সমৃদ্ধ করতে সবধরণের সহযোগিতা করব।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat