×
ব্রেকিং নিউজ :
চাঁদপুরের কচুয়া ও ফরিদগঞ্জ উপজেলায় ২৮ জনের মনোনয়নপত্র জমা কক্সবাজার সৈকতে সার্ফিং প্রশিক্ষণ শুরু তাসকিন-সাইফুদ্দিনের বোলিং নৈপুণ্যে ১২৪ রানে অলআউট জিম্বাবুয়ে সরকারকে চাপে ফেলতে গিয়ে বিএনপি নিজেরাই চাপে আছে:ওবায়দুল কাদের খাড়িয়া ভাষা সংরক্ষণে উদ্যোগ গ্রহণের আহবান জানিয়েছেন প্রধান বিচারপতি দেশের ২৫ জেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আগামীকাল বন্ধ জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ জাতির পিতার সমাধিতে পানি সম্পাদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবের শ্রদ্ধা সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলায় বাংলাদেশের সাফল্যের প্রশংসায় যুক্তরাষ্ট্রের ‘নেসা সেন্টার’ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বোর্ডের সভা আগামীকাল
  • প্রকাশিত : ২০২১-০৭-২৪
  • ৩৮২ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

 বিশ্বব্যাপী শিশুর উন্নয়ন ও বিকাশে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থাকে গবেষণা, অংশীদারিত্ব ও কৌশলগত সাহায্যের মাধ্যমে একসাথে কাজ করার আহবান জানিয়েছেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা।
ইন্দিরা আজ চীনের রাজধানী বেইজিং-এ অনুষ্ঠিত “চায়না ডেভেলপমেন্ট রিসার্চ ফাউন্ডেশন” আয়োজিত ‘দারিদ্র্য বিমোচন ও শিশু উন্নয়নে সপ্তম আন্তর্জাতিক কনফারেন্সে’ অনলাইনে সংযুক্ত হয়ে একথা বলেন।
 ইন্দিরা আরো বলেন, মহামারী করোনাভাইরাস প্রতিরোধে সরকার সারা দেশে একযোগে গণ টিকাদান কর্মসূচি শুরু করেছে। করোনার ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১ লাখ ২৭ হাজার কোটি টাকার ২৮ টি প্রণোদনা প্যাকেজ বাস্তবায়ন করছে। যার মধ্যে শিশুর পুষ্টি ও উন্নয়নে বিভিন্ন প্রণোদনা প্যাকেজ রয়েছে। এসময় তিনি বিশ্বের সকল শিশুর উন্নয়নে হাতে হাত রেখে এক সাথে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।   
প্রতিমন্ত্রী  বলেন, বাংলাদেশ শিশুদের উন্নয়নে শিশুকেন্দ্রিক বাজেট বাস্তবায়ন করছে। সরকার শিশুর উন্নয়নকে বিনিয়োগ হিসেবে বিবেচনা করে দুই কোটি শিক্ষার্থীকে উপবৃত্তি প্রদান, বিনামূল্যে বই প্রদান ও স্কুলে মিড-ডে মিল চালু করেছে। 
তিনি আরো বলেন, সরকার মা ও শিশুর পুষ্টি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে গর্ভাবস্থা থেকে তিন বছর পর্যন্ত— এগার লাখ কর্মজীবি ও দরিদ্র মাকে ভাতা প্রদান করছে। শিশু দারিদ্র্য হ্রাসকে অগ্রাধিকার দিয়ে ২০২৪ সালের মধ্যে দারিদ্র্যের হার ১২.৪ শতাংশ ও অতি দারিদ্র্যের হার ৪.৫ শতাংশে নামিয়ে আনতে বিভিন্ন কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছে সরকার ।
তিনি আরো বলেন, সরকার ‘শিশুর প্রারম্ভিক যতœ ও বিকাশে সমন্বিত নীতি ২০১৩’ বাস্তবায়ন করছে।
 ইন্দিরা বলেন, বাংলাদেশ সফলভাবে এমডিজি অর্জন করেছে। তেমনি ২০৩০ সালে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে সরকার বদ্ধপরিকর। বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে এসডিজি গোল ৪ এর গুণগত শিক্ষা ও শিশুর প্রারম্ভিক বিকাশের ক্ষেত্রে। জাতিসংঘের এসডিজি অর্জনে বিশ্বের যে তিনটি দেশ সবচেয়ে এগিয়ে আছে, তার মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ।
দারিদ্র্য বিমোচন ও শিশু উন্নয়নে সপ্তম আন্তর্জাতিক কনফারেন্সের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন চায়না ডেভেলপমেন্ট রিসার্চ সেন্টার অব স্টেট কাউন্সিলের সেক্রেটারি  মা জেভনটাঙ্গ, চায়না ডেভেলপমেন্ট রিসার্চ ফাউন্ডেশনের সেক্রেটারি জেনারেল  ফানঙ্গ জিন,চেয়ারপার্সন  লী উয়ি
ও জাতি সংঘের উপ-মহাসচিব আমিনা জে. মোহাম্মদ।
 কনফারেন্সে শিশুদের প্রারম্ভিক বিকাশ, শিক্ষা, উন্নয়ন ও উত্তম চর্চাসহ বিভিন্ন বিষয়ে আটটি পে¬নারি সেশন অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে ইসিডি, শিক্ষা ও এসডিজি বিষয়ে বিশ্বের খ্যাতানামা রিসোর্স পার্সনবৃন্দ তাদের প্রবন্ধ উপস্থাপন করে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat