×
ব্রেকিং নিউজ :
ভাষা সংগ্রামী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আবুল মাল আবদুল মুহিত বাংলাদেশের ইতিহাসের উজ্জ্বলতম অংশ : প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের সাথে দ্বি-পাক্ষিক বাণিজ্য বাড়াতে চায় তুরস্ক ঝালকাঠিতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ২৬৫ জন নারীকে ল্যাপটপ প্রদান গোপালগঞ্জে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট দিবস উদযাপন মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাতময় পরিস্থিতি দেশের অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলতে পারে : প্রধানমন্ত্রী বিএনপির নির্বাচন বর্জনের রাজনীতি আত্মহননমূলক : পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাঙ্গালির আত্মপরিচয় বিকাশের মূলেই রয়েছে রবীন্দ্রনাথ ও বঙ্গবন্ধুর নিবিড় সম্পর্ক : স্পিকার রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যুক্তরাজ্যের সহায়তা চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী স্মার্ট বাংলাদেশের ভিত্তি মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা : রুমানা আলী এমপি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জীবনাদর্শ শোষণ-বঞ্চনামুক্ত ও অসাম্প্রদায়িক সমাজ বিনির্মাণে অনুপ্রেরণা যোগায় : ভূমিমন্ত্রী
  • প্রকাশিত : ২০২২-০১-০৩
  • ৯৮৩ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

ঝালকাঠির সুগন্ধা নদে এমভি অভিযান-১০  লঞ্চে অগ্নিকান্ডের ঘটনায় দগ্ধ  আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে।
আজ  সোমবার  সকাল ১১টার দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের আইসিউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
তার নাম মো. রাসেল শেখ (৩৮)।  রাসেল মুন্সিগঞ্জ জেলার শ্রীনগর উপজেলার নোওয়াপাড়া  গ্রামের মৃত গাফফার শেখের পুএ। 
এরআগে আগুনে রাসেলের দু’সন্তান জীবন (১৪) ও ইমন (৯) লঞ্চেই মারা গিয়েছিল। এছাড়া রাসেলের শাশুড়ি মনোয়ারা বেগম (৬০) এবং তার শ্যালকের স্ত্রী রুমা (২০) ও রুমার মেয়ে অহনা (৩) একই ঘটনায় আগুনে দগ্ধ হয়ে মারা যায়। বর্তমানে রাসেলের স্ত্রী পুতুল এবং পুতুলের বড় ভাই কালু বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।
এ নিয়ে লঞ্চ দুর্ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪৭ জনে দাঁড়ালো। 
আজ পর্যন্ত লঞ্চে অগ্নিকান্ডের ঘটনায় দগ্ধ হয়ে রাসেলসহ চারজন শেখ হাসিনা বার্ন ইন্সটিটিউটে মারা গেছে।
শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের প্রধান সমন্বয়ক ডা. সামন্তলাল সেন আজ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, রাসেলের শরীরের ২৮ শতাংশ দগ্ধ ছিল। তিনি আইসিউতে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
গত ২৩ ডিসেম্বর দিবাগত রাত ৩টার দিকে ঢাকা থেকে বরগুনাগামী ঝালকাঠির সুগন্ধা নদে এমভি অভিযান-১০ লঞ্চে আগুন লাগে। লঞ্চের ইঞ্জিনরুমে হঠাৎ আগুন লেগে যায়। খুব অল্প সময়ের মধ্যে আগুন ছড়িয়ে পড়ে পুরো লঞ্চে। এ ঘটনায় নারী- শিশুসহ  ৪৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়াও আহত রয়েছেন শতাধিক যাত্রী, নিখোঁজও আছেন অনেকে। আহতদের রাজধানীসহ বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এরআগে গত বুধবার সন্ধ্যায় শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে শাহিনুর খাতুন স্বপ্না (৪০) নামে এক নারী আইসিইউতে মারা যান  । বৃহস্পতিবার  রাতে ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন মারা যায় হাবিব খান (৪৫) নামে এক ব্যক্তি। এছাড়া ২৯ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় তামিম নামে এক শিশু মারা যায়। 
ডা. সামন্তলাল সেন জানান, লঞ্চে দগ্ধদের মধ্যে ২১ জনকে শেখ হাসিনা বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে। এরমধ্যে ৪জন মারা গেছেন। সুস্থ হয়ে ফিরে গেছেন পাঁচজন, এখনো ভর্তি রয়েছেন ১৩ জন। এই ১৩ জনের মধ্যে হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) রয়েছেন তিনজন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat