×
ব্রেকিং নিউজ :
ভূমি খাতে রাজস্ব বাড়ানোর ক্ষেত্র চিহ্নিত করতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি নির্দেশ ভূমিমন্ত্রীর বাংলাদেশে বিনিয়োগ বৃদ্ধির সম্ভাবনা ব্যাপক : এডিবি আবাসিক প্রধান উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে ইতিহাসে শেখ হাসিনার নাম লেখা থাকবে : ধর্মমন্ত্রী অসংক্রামক রোগের প্রকোপ নিয়ন্ত্রণে বাজেটে বরাদ্দ বৃদ্ধির দাবী বাংলাদেশ থেকে আম নিতে আগ্রহী চীন : কৃষিমন্ত্রী ঝালকাঠিতে শুরু হয়েছে ৪৫তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ বিএনপি দিন দিন সাংগঠনিকভাবে আরও দুর্বল হচ্ছে : ওবায়দুল কাদের আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভা আগামীকাল ওষুধের মূল্যবৃদ্ধি রোধকল্পে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ হাইকোর্টের তাবদাহ আরো বাড়তে পারে
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৩-০৩
  • ৯১৪ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের সংশোধন শীঘ্রই চূড়ান্ত হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সিনিয়র সচিব লোকমান হোসেন মিয়া। 
জাতীয় সচিবালয়ের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আজ  ‘তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গঠনে করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। এসময় তিনি আরো বলেন, ‘মাদকের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রীর অবস্থান জিরো টলারেন্স। আর মাদকের প্রথম ধাপ হলো ধূমপান। সেজন্য ধূমপান নিয়ন্ত্রণে আমরা কাজ করছি। এজন্য বর্তমানে তামাকজাত দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের সংশোধনের কাজও প্রায় শেষ পর্যায়ে। অচিরেই এটির পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন দেখা যাবে। এর ফলে ২০৪০ সালের মধ্যে তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গঠনের লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর প্রত্যয় পূরণ হবে।’
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (বিশ্বস্বাস্থ্য) কাজী জেবুন্নেছা বেগমের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন যুগ্মসচিব (বিশ্ব স্বাস্থ্য অধিশাখা) নিলুফার নাজনীন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ন্যাশনাল প্রফেশনাল অফিসার ডা. সৈয়দ মাহফুজুল হক, মাদক দ্রব্য ও নেশা নিরোধ সংস্থা (মানস) এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অধ্যাপক ডা. অরূপ রতন চৌধুরী, ভাইটাল স্ট্রাটেজিসের হেড অব প্রোগ্রামস- বাংলাদেশ মো. শফিকুল ইসলাম, ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের স্বাস্থ্য ও ওয়াশ সেক্টরের পরিচালক ইকবাল মাসুদ প্রমুখ।
মাদক দ্রব্য ও নেশা নিরোধ সংস্থা (মানস) এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অধ্যাপক ডা. অরূপ রতন চৌধুরী বলেন, ই-সিগারেটের ভয়াবহতা উপলব্ধি করে অন্যান্য দেশগুলোর মতো আমাদেরও উচিত এটি নিষিদ্ধ করা। এছাড়া পরোক্ষ ধূমপানের ক্ষতি থেকে আগামী প্রজন্মকে রক্ষার্থে কঠোর আইন প্রণয়ন করতে হবে।
কাজী জেবুন্নেছা বেগম বলেন, জাতীয় তামাক নিয়ন্ত্রণ সেল (এনটিসিসি) সরকারি ও বেসরকারি সংস্থাগুলোর সমন্বয়ে তামাক নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম পরিচালনা করছে। রোড ম্যাপ ও পলিসি নিয়ে কাজের ধারাবাহিকতায় বর্তমানে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনের কাজও প্রায় শেষ পর্যায়ে। প্রত্যেকে যদি যার যার জায়গা থেকে তামাক নিয়ন্ত্রণে কাজ করেন তবে আমি বিশ্বাস করি অচিরেই আমাদের দেশ তামাকমুক্ত হবে।
অনুষ্ঠানে অতিথিরা ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের স্বাস্থ্য ও ওয়াশ সেক্টরের পরিচালক ইকবাল মাসুদের ‘তামাক ছাড়ুন, সুস্থ থাকুন’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat