×
ব্রেকিং নিউজ :
হবিগঞ্জে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব সংস্কার, গণহত্যার বিচার ও সুষ্ঠু নির্বাচনে তরুণ নেতৃত্ব অপরিহার্য : রাশেদ খাঁন ইলিশ সংরক্ষণে চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম বগুড়ায় প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব পটুয়াখালীতে এনসিপির কার্যালয় উদ্বোধন দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন উৎসবে কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৩-০৪
  • ৫৩০ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, বাংলাদেশে থাকতে হলে বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রতি অবিচল থাকতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের সরকারকে মেনে চলতে হবে।
প্রতিমন্ত্রী আজ শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবের কনফারেন্স লাউঞ্জে অনুষ্ঠিত মুক্তিযুদ্ধকালীন পত্রিকা ‘সাপ্তাহিক দাবানল’-এর সূবর্ণজয়ন্তী সংখ্যার প্রকাশনা উৎসবে প্রধান বক্তা হিসেবে এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, আজ যারা বলছেন বাংলাদেশে গণতন্ত্র নাই। তারা বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতাকে স্বীকার করে না। যারা আলোয় প্রজ্জ্বলিত এই সত্যকে অস্বীকার করে তাদের মুখ থেকে গণতন্ত্রের সংজ্ঞা শুনতে চাই না।
দাবানল পত্রিকাটির চরিত্র ও চেতনার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রচুর অপপ্রচার হয়েছে। অপপ্রচারকে রুখে দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের উদ্দেশ্য ও স্পিরিট মানুষের কাছে পৌঁছে দিয়েছে দাবানলের মতো বেশ কয়েকটি পত্রিকা। সেই পত্রিকা আবারও নতুন কলেবরে আসছে- সুতরাং অপপ্রচারকারীরা সাবধান। কারণ, আবারও আসছে দাবানল।
দাবানলের প্রতিষ্ঠাতা প্রকাশক ও পৃষ্ঠপোষক জাতীয় নেতা শহীদ ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলীর বড় সন্তান প্রয়াত ড. মোহাম্মদ সেলিম প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ড. সেলিম জীবনের বেশিরভাগ সময় বিলেতে কাটিয়েছেন। অনেকে আরাম আয়েশী জীবন ছিলো তার, তবুও দেশের কথা দেশের মানুষের কথা ভুলে যাননি তিনি। দেশ ও মানুষের প্রতি দায়বদ্ধ থেকেই মুক্তিযুদ্ধের সময় একটি পত্রিকার প্রকাশের কথা অনুভব করেছিলেন তিনি।
তিনি বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারের জাতির পিতাকে হত্যার পর স্বাধীনতার পরাজিত শক্তি আবার মাথাচারা দিয়ে উঠে। সেসময় জাতির পিতার দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানার পাশে থেকে এই হত্যার প্রতিবাদে বিশ্ব জনমত তৈরি করা এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে একটি তদন্ত কমিশন গঠনের ক্ষেত্রে  গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন ড. এম সেলিম।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য এ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা নাসির উদ্দীন ইউসুফ, শহীদ ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলীর সন্তান রেজাউল করিম, আবৃত্তিশিল্পী মাহিদুল ইসলাম। শহীদ ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী ফাউন্ডেশনের সভাপতি এবং দাবানল পত্রিকার প্রকাশক ও সম্পাদক মো. শেহেরিন সেলিম রিপনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক এ্যাডভোকেট মুজিবুর রহমান।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat