×
ব্রেকিং নিউজ :
হবিগঞ্জে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব সংস্কার, গণহত্যার বিচার ও সুষ্ঠু নির্বাচনে তরুণ নেতৃত্ব অপরিহার্য : রাশেদ খাঁন ইলিশ সংরক্ষণে চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম বগুড়ায় প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব পটুয়াখালীতে এনসিপির কার্যালয় উদ্বোধন দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন উৎসবে কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৮-৩১
  • ৪৩২ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

খুলনা-মংলা বন্দর রেললাইন প্রকল্পের অংশ হিসেবে নির্মিত রূপসা রেল সেতু মংলা বন্দরে প্রবেশযোগ্যতা ও সংযোগ বৃদ্ধির পথ প্রশস্ত করছে। ভারতের দেয়া ক্রেডিট লাইনের (এলওসি) আওতায় এটির নির্মান সম্পন্ন হয়েছে।
গত ২৫ জুন রূপসা রেল সেতুর নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে। ভারতীয় ইপিসি ঠিকাদার এম/এস এল এন্ড টি ৫.১৩ কিলোমিটার দীর্ঘ ব্রড-গেজ সিঙ্গেল-ট্র্যাক রেলওয়ে সেতু নির্মান করেছে। এটি খুলনাকে মংলা বন্দরের সাথে রেললাইনের মাধ্যমে সংযুক্ত করেছে।
সেতুটির নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ায় এটি সরকারের কাছে হস্তান্তরের অপেক্ষায় রয়েছে। তবে সেতুর দুই পান্তে রেললাইন স্থাপনের কাজ এখনো শেষ হয়নি।
খুলনার মংলা রেল সেতু প্রকল্পের ব্যবস্থাপক অমৃতোষ কুমার ঝা প্রকল্পস্থলে সাংবাদিকদের জানান, প্রকল্পের মোট ব্যয় হচ্ছে ৩৮৮.৯২ মিলিয়ন ডলার, আর রূপসা সেতু নির্মাণে ব্যয় হচ্ছে ১৬৯.২৬ মিলিয়ন ডলার।
তিনি আরও বলেন, রূপসা নদীর ওপর সেতুটি নির্মাণ করা হয়েছে এবং এটি একটি চ্যালেঞ্জিং কাজ।
অমৃতোষ বলেন, রূপসা রেলওয়ে সেতু হস্তান্তরের পর্যায়ে রয়েছে। সিঙ্গেল-ট্র্যাক ব্রডগেজ সেতুটির প্রত্যাশিত আয়ুষ্কাল হবে ১০০ বছর।
তিনি বলেন, তারা সেতু হস্তান্তর করার প্রস্তুতির বিষয়টি ইতিমধ্যে সরকারকে জানিয়েছেন ।
তিনি বলেন, রেললাইনটি বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বন্দর মংলা বন্দরে যোগাযোগ বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে এবং এটি রেল ও সামুদ্রিক বাণিজ্যের জন্য একটি বিকল্প রুট হিসেবে ব্যবহৃত হবে।
তিনি আরো বলেন, এটি এ অঞ্চলের অন্যান্য দেশগুলিকেও বন্দর ব্যবহারের সুযোগ দেবে এবং উপ-আঞ্চলিক বাণিজ্য বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে। রূপসা রেলওয়ে সেতু ও খুলনা-মংলা বন্দর রেললাইন মংলা বন্দর থেকে পণ্য পরিবহন ব্যবস্থা অনেক সহজ ও উন্নত করবে এবং সংযোগ ও প্রবেশগম্যতা বাড়াবে। ফলে, এ অঞ্চলের কৃষকদের কৃষি পণ্য স্থানীয় বাজারে সহজ প্রবেশাধিকার পাবে।
তিনি বলেন, ‘এটি বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের পর্যটনের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলিতে ইতিবাচকভাবে ভূমিকা রাখবে বলেও আশা করা হচ্ছে।’
খুলনা-মংলা রেললাইন ও রূপসা রেলওয়ে চালু হওয়ার সাথে সাথে মংলা বন্দর থেকে সেতুর মাধ্যমে অধিক পণ্য ও কন্টেইনার পরিবহন করা সম্ভব হবে এবং ভুটান ও নেপালের মত প্রতিবেশী দেশগুলোর এর সুবিধা নিতে সক্ষম হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat