×
ব্রেকিং নিউজ :
হবিগঞ্জে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব সংস্কার, গণহত্যার বিচার ও সুষ্ঠু নির্বাচনে তরুণ নেতৃত্ব অপরিহার্য : রাশেদ খাঁন ইলিশ সংরক্ষণে চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম বগুড়ায় প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব পটুয়াখালীতে এনসিপির কার্যালয় উদ্বোধন দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন উৎসবে কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের
  • প্রকাশিত : ২০২৩-০৮-১৪
  • ৭৯১০৭ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
মুক্তিযোদ্ধাদের ৫০ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দুদকের করা মামলায় সাবেক প্রতিমন্ত্রী রেদোয়ান আহমেদকে  তিন বছর কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। কারাদন্ডের পাশাপাশি তাকে ৫০ লাখ টাকা জরিমানাও করা হয়েছে।
সোমবার ঢাকার বিশেষ জজ -২ এর বিচারক মো.আখতারুজ্জামান এ রায় ঘোষণা করেন। এছাড়া অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তৎকালীন মুক্তিযোদ্ধা সংসদের মহাসচিব শাহ আলম চৌধুরিকে খালাস দেয়া হয়েছে।
মামলায় ১৫ জনের মধ্যে ১০ জন আদালতে সাক্ষ্য দেন। 
খালেদা জিয়ার সরকারের প্রতিমন্ত্রী রেদোয়ান বর্তমানে অলি আহমদ নেতৃত্বাধীন এলডিপির মহাসচিব। তিনি পলাতক রয়েছেন। আদালত তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন। দুদকের আইনজীবী মীর আহম্মেদ সালাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। 
মামলায় অভিযোগে বলা হয়, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ হাট-বাজার থেকে প্রতি বছর যে টাকা মন্ত্রণালয় পায়ে থাকে, তার ৪ ভাগ টাকা দুঃস্থ ও বেকার মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তার জন্য মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলকে দেয়া হয়, যার পরিমাণ প্রায় ৫ কোটি টাকা। এই টাকা জমা রাখার জন্য সোনালী ব্যাংক মগবাজার শাখায় একটি হিসাব রয়েছে। 
২০০২ সালে মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ের তৎকালীন প্রতিমন্ত্রী ও মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের চেয়ারম্যান রেদোয়ান আহমেদ ও মুক্তিযোদ্ধা সংসদের অর্থসচিব শাহ আলম এই অর্থের জিম্মাদার হিসেবে বহাল থাকাবস্থায় ওই হিসাব থেকে ৫০ লাখ টাকা তুলে আত্মসাত করেন বলে মামলায় অভিযোগে উল্লেখ করা হয়। 
২০০৭ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি মুক্তিযোদ্ধা মো. নুরুল ইসলাম রমনা থানায় মামলাটি করেন। তদন্তের পর ২০০৭ সালের ৮ অক্টোবর দুদকের সহকারি পরিচালক মোহা. আবুল হোসেন আসামি রেদোয়ান ও শাহ আলমের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। 
আদালতে মামলাটির অভিযোগপত্র জমা হওয়ার পর আসামি রেদোয়ান আহমদের পক্ষে মামলার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাই কোর্টে ২০০৭ সালে একটি রিট আবেদন করা হয়েছিল। ২০১০ সালের ২৫ অক্টোবর হাইকোর্ট ওই আবেদন খারিজ করে দেন। 
হাইকোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের আবেদনও আপিল বিভাগ ২০১৫ সালের ১৫ নভেম্বর খারিজ করে দেন। ওই রায় পর্যালোচনার জন্য আপিল বিভাগে ২০১৬ সালে রিভিউ আবেদন করেন রেদোয়ান। আপিল বিভাগ উচ্চ আদালতের আদেশ বহাল রাখেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat