×
ব্রেকিং নিউজ :
হবিগঞ্জে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব সংস্কার, গণহত্যার বিচার ও সুষ্ঠু নির্বাচনে তরুণ নেতৃত্ব অপরিহার্য : রাশেদ খাঁন ইলিশ সংরক্ষণে চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম বগুড়ায় প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব পটুয়াখালীতে এনসিপির কার্যালয় উদ্বোধন দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন উৎসবে কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের
  • প্রকাশিত : ২০২৪-০১-২৩
  • ৪৩৫৪৮২৮ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুস শহীদ  বলেছেন, বাংলাদেশের আম সুস্বাদু ও মানসম্পন্ন হওয়ায় এবছর বেশি পরিমাণ আম নিবে রাশিয়া। ৫০ টন আম নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা দেশটির। এছাড়া ফুলকপি, পেঁপে নিতেও আগ্রহী রাশিয়া। তারা বাংলাদেশে সার রপ্তানি অব্যাহত রাখবে বলেও জানান মন্ত্রী।
আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুস শহীদ এর সঙ্গে সাক্ষাৎকালে ঢাকায় নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেক্সান্ডার মান্টিটস্কি মন্ত্রীকে তাদের এ আগ্রহের কথা জানান। এসময় কৃষিসচিব ওয়াহিদা আক্তার উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক প্রসঙ্গে কৃষিমন্ত্রী বলেন, রাশিয়া আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত বন্ধু। স্বাধীনতার সময় থেকে তারা আমাদের বন্ধু আছে। আগামীতেও থাকবে। রাশিয়ায় আম, ফুলকপি, পেঁপে প্রভৃতি রপ্তানি করা হবে। কৃষিপণ্যের গুণগতমানে যাতে কোনো সমস্যা না হয়, তা অবশ্যই পরীক্ষা করে সেগুলো রপ্তানি করা হবে।
সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে মন্ত্রী বলেন, সারের পর্যাপ্ত মজুত রয়েছে। বোরো মৌসুমে সারের কোন রকম সংকট হবে না। তিনি জানান, চলতি বছরের মার্চ মাস পর্যন্ত ইউরিয়া সারের সম্ভাব্য চাহিদা হলো ৮ লাখ ৮৬ হাজার টন, এর বিপরীতে বর্তমান মজুত ও সম্ভাব্য পাইপলাইন মিলে মোট মজুত হবে ১৩ লাখ ৫১ হাজার টন। একইভাবে টিএসপির ২ লাখ ৪১ হাজার টন চাহিদার বিপরীতে মজুত হবে ৩ লাখ ৮৮ হাজার টন, ডিএপির ৩ লাখ ১৪ হাজার টন চাহিদার বিপরীতে মজুত হবে ৪ লাখ ৭৬ হাজার টন এবং এমওপির ২ লাখ ২৩ হাজার টন চাহিদার বিপরীতে মজুত হবে ৫ লাখ ২৭ হাজার টন।
পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণের কথা উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, চালের দাম বাড়লে তাতে মানুষের ওপর চাপ পড়ে। এ বিষয়ে আমরা সজাগ আছি। মন্ত্রণালয় থেকে যেখানে যতটুকু সহযোগিতা দরকার, সেটি করা হবে। তিনি বলেন, ‘‘আমরা চেষ্টা করব, যাতে দাম বেড়ে না যায় এবং কৃষকেরাও যাতে দাম পায়, আবার মজুতদারিও যাতে না হয়।’’ তিনি বলেন, মজুতদারি এবং সিন্ডিকেট যাতে না হয়, সেদিকে সরকারের কঠোর নজর রয়েছে। 
এদিকে মঙ্গলবার বিকালে সচিবালয়ে কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুস শহীদ এর সঙ্গে বৈঠক করেন বাংলাদেশ চা এসোসিয়েশনের (বিটিএ) প্রতিনিধিদল। এসময় কৃষিসচিব ওয়াহিদা আক্তার এবং বিটিএ’র চেয়ারম্যান কামরান টি রহমান, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান সালেক আহমেদ আবুল বশরসহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।  
বৈঠকে বিটিএ’র প্রতিনিধিদল চা-কে কৃষিপণ্য হিসাবে ঘোষণা করার জন্য কৃষিমন্ত্রীর কাছে দাবি জানান। তারা জানান, কৃষিপণ্য হিসাবে গণ্য করা হলে কৃষিখাতের মতো চা শিল্পেও স্বল্প হারে বা ৪ শতাংশ সুদে ঋণ পাওয়া যাবে এবং চা শিল্প টেকসই ও লাভজনক হবে। বৈঠকে বিটিএ প্রতিনিধিদল চা শিল্পে বিদ্যমান বিভিন্ন সমস্যাও তুলে ধরেন। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কথা বলে এসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে বলে বিটিএ’র প্রতিনিধিদলকে এসময় জানান মন্ত্রী।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat