×
ব্রেকিং নিউজ :
শিগগিরই মাগুরায় রেললাইন চালু হবে : রেলমন্ত্রী কুকি-চিনের নারী শাখার সমন্বয়কসহ দুইজন বান্দরবানের কারাগারে সুনামগঞ্জে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলামের দাফন সম্পন্ন রাঙ্গামাটির লংগদুতে প্রতিপক্ষের গুলিতে নিহত ২ জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে কেউ যেন বৈষম্যের শিকার না হন: রাষ্ট্রপতি সরকারের ধারাবাহিকতার জন্যই দেশে এতো উন্নয়ন হয়েছে : ওবায়দুল কাদের শুদ্ধাচার নিশ্চিতকরণ ছাড়া এসডিজি অর্জন সম্ভব নয় : চট্টগ্রামে টিআইবি কংগ্রেসম্যানদের সই জালকারী বিএনপি একটা জালিয়াত রাজনৈতিক দল : পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্যবসা সম্প্রসারণে ইএসজি কমপ্লায়েন্স রিপোটিং স্ট্যান্ডার্ড থাকা জরুরী সোনালী আঁশ পাটের সুদিন ফিরিয়ে আনতে চাই : বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী
  • প্রকাশিত : ২০১৮-০৫-০৮
  • ৯২৩ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিনিধি:- সরকারি দলের সংরক্ষিত নারী আসনের সাংসদ পিনু খানের ছেলে বখতিয়ার আলম রনির জোড়া খুনের মামলার রায়ের জন্য দিন ধার্য থাকলেও তা আজ হয়নি। মামলাটিতে অধিকতর যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের পর আদালত রায় দেবে। ঢাকার অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ ১ম আদালতের বিচারক মো. আল মামুনের আদালতে মঙ্গলবার বহুল আলোচিত এই মামলাটির রায়ের জন্য দিন ধার্য ছিল। তবে আদালত স্বপ্রণোদিত হয়ে মামলার বিষয়ে অধিকতর যুক্ততর্ক উপস্থাপনের জন্য দিন ধার্য করেন। এতে মামলাটির রায় পিছিয়ে যায়। এর আগে গত ১০ এপ্রিল ঢাকার প্রথম অতিরিক্ত ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. আল মামুন রায় ঘোষণার জন্য ৮ মে তারিখ ঠিক করেন। এর আগে মামলাটির ৩৭ জন সাক্ষীর মধ্যে ২৮ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে গত বছর ১৮ অক্টোবর সাক্ষ্যগ্রহণ কার্যক্রম শেষ হয়। এরপর ওই বছর ২৯ অক্টোবর আসামি রনি আত্মপক্ষ শুনানিতে নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন। মামলায় যুক্তি উপস্থাপনে আসামি পক্ষে আইনজীবী কাজী নজিবুল্লাহ হিরু আসামির বেকসুর খালাস এবং রাষ্ট্রপক্ষে অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর আব্দুস সত্তার দুলাল আসামির সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড দাবি করেছেন। ২০১৬ সালের ৬ মার্চ মামলাটিতে এ আসামির অব্যাহতির আবেদন নাকচ করে আদালত চার্জগঠন করেন। ২০১৫ সালের ২১ জুলাই ডিবি পুলিশ রনির বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করে। মামলায় রনিকে তিনদফা দশ দিনের রিমান্ড শেষে ২০১৫ সালের ২ জুলাই আদালতে তাকে কারাগারে পাঠান। এরপর থেকে তিনি কারাগারেই রয়েছেন। ২০১৫ সালের ১৩ এপ্রিল রাত পৌনে ২টার দিকে রাজধানীর নিউ ইস্কাটনে একটি কালো রঙের প্রাডো গাড়ি থেকে এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়লে তাতে অটোরিকশাচালক ইয়াকুব আলী ও রিকশাচালক আবদুল হাকিম আহত হন। পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসাপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তারা মারা যান। ওই ঘটনায় নিহত হাকিমের মা মনোয়ারা বেগম অজ্ঞাত পরিচয় কয়েকজনকে আসামি করে রমনা থানায় ওই বছর ১৫ এপ্রিল একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ২০১৫ সালের ৩০ মে এলিফ্যান্ট রোডের বাসা থেকে এই ঘটনায় জড়িত থাকার সন্দেহে বখতিয়ার আলম রনিকে আটক করে ডিবি পুলিশ।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat