×
ব্রেকিং নিউজ :
গণভোটের আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সুযোগ নেই: নাহিদ ইসলাম নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর করতে জামায়াত-এনসিপিসহ সকল রাজনৈতিক দলের সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা নেত্রকোণায় জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত বগুড়ায় প্লাস্টিকের বিকল্প পণ্যের প্রদর্শনী সুনামগঞ্জে ‘ইসিএ’ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা চট্টগ্রামে নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন ৩৫৫ কোটি টাকা, সূচকে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা ভূমি সেবা সত্যিকারার্থে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছেছে: ভূমি সচিব পুঁজিবাজারে অনিয়ম : সাবেক চেয়ারম্যানসহ দোষীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা শিক্ষার্থীদের মাদক থেকে দূরে থাকার আহ্বান জাবি ভিসির
  • প্রকাশিত : ২০১৮-১১-০১
  • ৪৫৩ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
চিনি পরিশোধনে সহায়তার প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
নিজস্ব প্রতিনিধি:-রাষ্ট্রায়ত্ত চিনিকলগুলোর আধুনিকায়ন এবং ‘র’ সুগার থেকে পরিশোধিত চিনি উৎপাদনে কারিগরি ও প্রযুক্তিগত সহায়তা দিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে ভারত। এ লক্ষ্যে খুব শীঘ্রই ভারতের পক্ষ থেকে একটি সমন্বিত প্রস্তাব শিল্প মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হবে। এ প্রস্তাবের ভিত্তিতে সহায়তার ক্ষেত্রগুলো চিহ্নিত করে তা বাস্তবায়নের জন্য একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করা হবে। ভারতের খাদ্যসচিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনারসহ এক প্রতিনিধিদল আজ শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমুর সাথে বৈঠককালে এ আগ্রহের কথা জানান। শিল্প মন্ত্রণালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ভারতের খাদ্যসচিব রবিকান্ত, বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা, শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব বেগম পরাগ, বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান এ কে এম দেলোয়ার হোসেনসহ ভারতীয় প্রতিনিধিদলের সদস্যগণ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে দু’দেশের শিল্পখাতে সহায়তার বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা হয়। এসময় বাংলাদেশের চিনি শিল্পের আধুনিকায়ন, ‘র’ সুগার থেকে রিফাইন্ড সুগার উৎপাদন, আখচাষিদের প্রশিক্ষণ, উচ্চ রিকভারিসম্পন্ন আখজাত হস্তান্তর এবং চিনি শিল্পের অভিজ্ঞতা বিনিময়ের ওপর আলোচনা হয়। শিল্পমন্ত্রী ভারতকে বাংলাদেশের ঘনিষ্ঠ বন্ধুরাষ্ট্র হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা সংগ্রামে ভারত সরকার ও জনগণের ঐতিহাসিক অবদান রয়েছে। তিনি স্বাধীনতাপরবর্তীতে বঙ্গবন্ধুকে স্বদেশে ফিরিয়ে আনতে তৎকালীন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধীর ক‚টনৈতিক সহায়তার কথা গভীর কৃতজ্ঞতার সাথে স্মরণ করেন। আমির হোসেন আমু বলেন, ভারতের জাতীয় মাননির্ধারণী সংস্থা এনএবিএল ইতিমধ্যে ২১টি পণ্যের অনুকূলে বিএসটিআই এর পরীক্ষণসনদ গ্রহণ করেছে। ১২টি পণ্যের পরীক্ষণসনদ গ্রহণের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। তিনি দ্রæত এসব পণ্যের পরীক্ষণসনদ গ্রহণ করতে ভারতীয় খাদ্য সচিব এবং হাইকমিশনারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। তিনি বাংলাদেশের রাষ্ট্রায়ত্ত চিনিকলের আধুনিকায়ন, উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং ‘র’ সুগার পরিশোধনের সুযোগ তৈরি করতে ভারতের সহায়তা প্রদানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানান।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat