×
ব্রেকিং নিউজ :
গণভোটের আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সুযোগ নেই: নাহিদ ইসলাম নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর করতে জামায়াত-এনসিপিসহ সকল রাজনৈতিক দলের সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা নেত্রকোণায় জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত বগুড়ায় প্লাস্টিকের বিকল্প পণ্যের প্রদর্শনী সুনামগঞ্জে ‘ইসিএ’ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা চট্টগ্রামে নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন ৩৫৫ কোটি টাকা, সূচকে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা ভূমি সেবা সত্যিকারার্থে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছেছে: ভূমি সচিব পুঁজিবাজারে অনিয়ম : সাবেক চেয়ারম্যানসহ দোষীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা শিক্ষার্থীদের মাদক থেকে দূরে থাকার আহ্বান জাবি ভিসির
  • প্রকাশিত : ২০১৮-১২-০৫
  • ৪২৬ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
নির্বাচন সংক্রান্ত মিথ্যা তথ্য দিয়ে অভিযোগ দিলে সংশ্লিষ্ট অভিযোগকারীর বিচার হবে
নিউজ ডেস্ক:–নির্বাচন সংক্রান্ত মিথ্যা তথ্য দিয়ে অভিযোগ দিলে সংশ্লিষ্ট অভিযোগকারীর বিচার হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নুরুল হুদা। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে বুধবার নির্বাচন তদন্ত কমিটির (ইলেক্টোরাল ইনকোয়ারি কমিটি) বিচারকদের ব্রিফিংকালে তিনি এ কথা বলেন। সিইসি বলেন, যিনি আপনাদের কথা শুনবেন না পেনাল কোডের ১৯৩ ধারা মতে তাদের ৭ বছরের জেল হবে, যদি মিথ্যা তথ্য দেয় এবং আপনাদের আদেশ না মানে পেনাল কোডের ২২৮ ধারা অনুসারে তাদের বিচার হবে। তার মানে হলো কোড অব সিভিল প্রসিডিউর এর ১৯০৮-এর সম্পূর্ণ শক্তি নিয়ে আপনারা মাঠে অবস্থান করবেন। ইলেক্টোরাল ইনকোয়ারি কমিটির সদস্য ২৪৪জন যুগ্ম জেলা জজ ও দায়রা জজ এবং সহকারী জজ ব্রিফিংয়ে উপস্থিত ছিলেন। কে এম নুরুল বলেন, আপনাদেরকে ভিজিবল (দৃশ্যমান) হতে হবে। তার মানে আপনারা এখন পর্যন্ত কিন্তু ভিজিবল হননি। বাস্তবতা হলো সেটা। ভিজিবল যখন হবেন, আপনাদের কাজের মাধ্যমে যখন আস্থা রাখবে, আপনাদেরকে যখন চিনবে, তখন থেকে আপনাদের উপরে দায়িত্ব আসবে। তখন আর নির্বাচন কমিশনে শত শত অভিযোগ আসবে না। আমরা প্রত্যেকদিন শত শত অভিযোগ পাই। কিন্তু অভিযোগগুলো আমাদের কাছে আসার কথা না। কারণ আপনারা সেখানে (মাঠ পর্যায়ে) রয়েছেন। আমরা কি করবো? অভিযোগগুলো আপনাদের কাছে পাঠিয়ে দেবো। প্রজাতন্ত্রের যারা সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারি তাদের প্রত্যেকের উপরে কোনো না কোনোভাবে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দায়িত্ব অর্পিত হয়েছে। এটা ২০০৮ সাল থেকে শুরু হয়েছে। কমিটির সদস্যদের প্রো-অ্যাকটিভ ও ভাইব্রেন্ট হওয়ার নির্দেশ দিয়ে তিনি বলেন, ইলেক্টোরাল ইনকোয়ারি কমিটিকে প্রো-অ্যাকটিভ হতে হবে, ভাইব্রেন্ট হতে হবে এবং আপনাদেরকে জানাতে হবে যে, তাদেরকে সাহায্য সহযোগিতা করার জন্য আপনারা আছেন। ৩০০টি আসনের মধ্যে ১২২টি জায়গায় আপনারা তাদের কাছাকাছি আছেন। তারা যেনো সমস্যার সমাধান পায় এটা আপনাদেরকে দেখতে হবে। ইলেক্টোরাল ইনকোয়ারি কমিটির বিচারকদের সম্পূর্ণ শক্তি নিয়োগের নির্দেশ দিয়ে সিইসি বলেন, বিচারকদের সমন্বয়ে প্রতি জেলায় নির্বাচন কমিশন নির্বাচনী তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। যাদের নির্বাচন আচরণবিধি প্রতিপালনসহ অপরাধ আমলে নিয়ে বিচার কাজ করার দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। সেই দায়িত্ব সুন্দরভাবে পালন করতে হবে। প্রার্থীর অভিযোগ আমলে নিয়ে ব্যবস্থা নিতে হবে। এ জন্য বিচারকদের আরও সক্রিয় হতে হবে। তিনি বলেন, আপনারা আপনাদের করণীয় যথাযথভাবে পালনের মাধ্যমে মানুষের অভিযোগ শুনবেন; আমলে নেবেন। যেনো অভিযোগ ঢাকা পর্যন্ত না আসে, এলাকায় বসে সমাধান পেতে হবে। অনুষ্ঠানে নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার, মো. রফিকুল ইসলাম, বেগম কবিতা খানম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) শাহাদাত হোসেন চৌধুরী, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সচিব হেলালুদ্দীন আহমদসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বাসস

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat