×
ব্রেকিং নিউজ :
আইএলও কনভেনশনে স্বাক্ষর, শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ে স্মরণীয় দিন আজ: প্রধান উপদেষ্টা জুলাই সনদ বাস্তবায়ন বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের সভা আঞ্চলিক ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত আসন্ন সংসদ নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠানোর বিষয়ে আইআরআই’র আশাবাদ বাংলাদেশে শোভন কর্মসংস্থান ও বিনিয়োগ পরিবেশ জোরদারে কাজ করবে আইএলও রাজনৈতিক পক্ষপাতদুষ্ট ও অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে রাখা যাবে না : রিজভী শিক্ষার্থীর পূর্ণাঙ্গ বিকাশে গঠনমূলক শিক্ষার পাশাপাশি ক্রীড়া চর্চা অপরিহার্য: প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্সের ল্যুভর জাদুঘরে নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ মাখোঁর মাংস আমদানি করে দেশের ক্ষতি চাই না : মৎস্য উপদেষ্টা ইউরোফাইটার জেট কিনতে দোহা যাচ্ছেন এরদোয়ান
  • প্রকাশিত : ২০১৭-০৬-১১
  • ৬৬১ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
বেলকুচি-চৌহালী (সিরাজগঞ্জ-৫) আসনে কে পাবে ধানের শীষ প্রতিক
নিজস্ব প্রতিনিধি: - শরীফ আহমদ ইন্না (সিরাজগঞ্জ): আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বেলকুচি-চৌহালী (সিরাজগঞ্জ-৫) আসনে কে পাবে ধানের শীষ প্রতিক। তা নিয়ে এরই মধ্যে লড়াই জমে উঠেছে। এই লড়াইয়ে অনেকে থাকলেও মূল মনোনয়ন যুদ্ধটা হবে সাবেক এমপি মঞ্জুর কাদের ও বিএনপি নেতা রাকিবুল করীম খান পাপ্পুর মধ্যে। এর মধ্যে পাপ্পু খান প্রচারণা শুরু করে দিলেও মেজর মঞ্জর কাদেরকে এখনো এলাকায় দেখা যায়নি। কয়েক দফা শো ডাউন করেছেন তিনি ইতিমধ্যে। জেলা ও উপজেলার নেতাকর্মীরা তাকে সাহস জোগাচ্ছেন। নেতাকর্মীদের দুর্দিনে তিনি অভিভাবকের দায়িত্ব পালন করেছেন। দলীয় কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে চলছে তার ইফতার পার্টি। এ পর্যন্ত রাকিবুল করীম খান পাপ্পু ছাড়া অন্য কোনো নেতার নির্বাচনী প্রচারণা ও দলীয় কর্মকাণ্ড চোখে পড়েনি। সিরাজগঞ্জ জেলার বেলকুচি-চৌহালী উপজেলা নিয়ে সিরাজগঞ্জ-৫ আসন। ২০০৮ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মেজর মঞ্জুর কাদের (অব.) আওয়ামী লীগ প্রার্থী আব্দুল লতিফ বিশ্বাসের কাছে পরাজিত হয়ে এলাকা ছেড়ে চলে যান। সেই থেকে দীর্ঘ ৯ বছর মেজর মঞ্জুর কাদের তার নির্বাচনী এলাকায় আসেননি। সেই থেকে তিনি দলীয় নেতাকর্মীর পাশাপাশি জন বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছেন। নেতাকর্মীদের সঙ্গে তার কোনো যোগাযোগ নেই। বিগত আন্দোলন সংগ্রামে মেজর মঞ্জুর কাদের এলাকায় আসেননি। দীর্ঘ ৯ বছর তিনি দলীয় নেতাকর্মীদের ফেলে রেখে ঢাকায় অবস্থান করছেন। আন্দোলন সংগ্রামে তার কোনো অবদান নেই। দলীয় কর্মসূচি তার কোনো উপস্থিতি ছিলো না। তার চলে যাওয়া অভিভাবকহীন হয়ে পড়ে বেলকুচি-চৌহালী বিএনপি নেতাকর্মীরা। যুবদলকর্মী সোহেল আহমেদ বলেন, ২০০৮ সালে নির্বাচনে পরাজিত হওয়ার পর একবার এসেছিলেন চৌহালী উপজেলা বিএনপির কমিটি গঠন করতে। কিন্তু আমাদের সাথে তার কোনো দেখা হয়নি। মোবাইল ফোনেও তার যোগাযোগ নেই। দলের দুঃসময়ে তার কোনো অবদান নেই। এ কারণে মেজর মঞ্জুর কাদের ইমেজ সংকটে পড়েছেন। তার অনুপুস্থিতিতে জেলা বিএনপির অন্যতম সদস্য রাকিবুল করীম খান পাপ্পুর জনপ্রিয়তা বেড়েছে। দলীয় মনোনয়ন পেতে জোরালো জনসংযোগ চালাচ্ছেন পাপ্পু খান। মনোনয়ন পাওয়র সম্ভবনা বেড়ে গেছে তার। সাধারণ মানুষের পাশাপাশি দলীয় নেতাকর্মীরা পাপ্পু খানকে এই আসনে এমপি হিসেবে দেখতে চান। তিনি একজন ব্যবসায়ী। তাঁত সমৃদ্ধ এই অঞ্চলের হিন্দু মুসলিম অনেকে তাকেই চায়।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat