×
ব্রেকিং নিউজ :
আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের ৩ সদস্যের কারাদণ্ড গোপালগঞ্জে দারিদ্র বিমোচন প্রকল্পের প্রশিক্ষণপ্রাপ্তদের মধ্যে সনদপত্র বিতরণ ভোলার ৩ টি উপজেলা পরিষদের নির্বাচন আগামীকাল রাঙ্গামাটিতে জেলা আওয়ামীলীগ কার্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন গোপালগঞ্জের শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ শেখ মোশাররফ হোসেন স্কুল এ্যান্ড কলেজ নকল ডায়াবেটিস টেস্টিং স্ট্রিপস ধ্বংসে হাইকোর্ট নির্দেশ ক্রেতারা প্লট বা ফ্ল্যাট কিনে যেন হয়রানির শিকার না হয় : রিহ্যাবকে রাষ্ট্রপতি দ্বিতীয় ধাপে দেশের ১৫৬ উপজেলায় আগামীকাল ভোটগ্রহণ ঢাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচলের অনুমতি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী : ওবায়দুল কাদের ঢাকা-তাসখন্দ সরাসরি ফ্লাইট পরিচালনার উপর গুরুত্বারোপ রাষ্ট্রদূত ড. মনিরুলের
  • প্রকাশিত : ২০২১-১১-১০
  • ৩৬৮ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
ফাইল ছবি

জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা বলেছেন, সহিংসতার দুষ্টচক্র ভাঙতে মূল কারণসমূহ খুঁজে বের করা অত্যন্ত  জরুরি।
তিনি গতকাল জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে ‘আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তা বজায় রাখা: বর্জন, অসমতা ও সংঘাত’ শীর্ষক উচ্চপর্যায়ের উন্মুক্ত বিতর্কে অংশ নিয়ে একথা বলেন। 
নিরাপত্তা পরিষদের চলতি মাসের সভাপতি দেশ মেক্সিকো এ উন্মুক্ত বিতর্কটির আয়োজন করে যাতে অসমতা, বর্জন ও সংঘাত মোকাবিলায় নিরাপত্তা পরিষদের সম্ভাব্য ভূমিকার বিষয়ে আলোকপাত করা হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট  আন্দ্রেস ম্যানুয়েল লোফেজ  ওবারেডর  ।
বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি বলেন, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপট বিবেচনায় সহিংসতার অন্তর্নিহিত কারণগুলি পরিবর্তিত হয়। টেকসই শান্তির জন্য অংশীজনদের নিয়ে জাতীয়ভাবে পরিচালিত সমাধান কাঠামো বিনির্মাণে জাতিসংঘের অবশ্যই পূর্ণাঙ্গ পদক্ষেপ থাকতে হবে।
বৈষম্য ও বর্জনের কারণে যখন আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক সংঘাতের সৃষ্টি হয়, তখন তা প্রশমনে নিরাপত্তা পরিষদের অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে উল্লেখ করেন রাষ্ট্রদূত ফাতিমা। এক্ষেত্রে তিনি রোহিঙ্গা সংকটের উদাহরণ টেনে বলেন, মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের সামাজিক ও রাজনৈতিকভাবে বর্জনের কারণে যে সংকট তৈরি হয়েছে, তা এই অঞ্চলকে গুরুতর মানবিক ও নিরাপত্তা বিপর্যয়ের মধ্যে নিপতিত করেছে।
আন্তর্জাতিক শান্তি বজায় রাখার প্রসঙ্গে রাষ্ট্রদূত ফাতিমা বলেন, জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা কার্যক্রম ও বিশেষ রাজনৈতিক মিশনসমূহ প্রতিরোধমূলক কূটনীতিতে ব্যাপক অবদান রাখতে পারে কারণ তাদের কাছে রয়েছে সরাসরি মাঠ পর্যায়ের তথ্য, যা আসন্ন কোনো সংকট মোকাবিলায় পূর্বসতর্কতা ব্যবস্থাকে আরো শক্তিশালী করতে পারে। অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করতে ‘নারী, শান্তি ও নিরাপত্তা’ এবং ‘যুব, শান্তি ও নিরাপত্তা’ এজেন্ডা দুটিতে নিরাপত্তা পরিষদকে আরো বিনিয়োগ করতে পরামর্শ দেন বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat