×
ব্রেকিং নিউজ :
দেশের উন্নয়নের মূল চালিকা শক্তি প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্স : সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ৬৪ জেলার স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের গল্প-প্রবন্ধ নিয়ে সাময়িকী প্রকাশনা করবে বাংলা একাডেমি উল্লাপাড়ায় জামাত নেতার সাথে ছবি ভাইরালের ঘটনায় সংবাদ সম্মেলন দিনাজপুরে নাশকতার মামলায় বিএনপি-জামায়াতের ৩০ নেতাকর্মী জেলহাজতে কুমিল্লায় প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন রাঙ্গামাটিতে প্রাণি সম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন স্কাউটিংয়ের মূল দর্শন, কর্মসূচি ও কার্যক্রমগুলোতে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণের আহবান শিক্ষামন্ত্রীর বার কাউন্সিল এনরোলমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান বিচারপতি মোঃ আশফাকুল ইসলাম বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ কোর্সের সনদপত্র বিতরণ প্রাণি ও মৎস্যসম্পদ উন্নয়নে বেসরকারি খাতকে এগিয়ে আসতে প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান
  • প্রকাশিত : ২০২২-১১-২২
  • ৫১৬ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

সন্ত্রাসী, জঙ্গী সদস্য, গুরুতর অপরাধী এবং সাজাপ্রাপ্ত আসামি বা একাধিক মামলার দন্ডপ্রাপ্ত আসামিদের আদালতে উপস্থাপনের সময় ডান্ডা বেড়ী পরানোর জন্য কারা সদর দপ্তরে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
ডিএমপির প্রসিকিউশন বিভাগ পুলিশ কমিশনারের মাধ্যমে এ চিঠি প্রেরণ করেন। আজ মঙ্গলবার ডিএমপির প্রসিকিউশন বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার জসিম উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, আদালতে হাজিরার সময় গুরুতর অপরাধীদের ডান্ডা বেড়ী না পরানোর কারণে ইতোমধ্যে দন্ডপ্রাপ্ত দুই আসামি আদালত থেকে পালিয়ে গেছে। ডান্ডা বেড়ী পরানো থাকলে এ ধরনের অনাকাক্সিক্ষত পরিস্থিতি এড়ানো সম্ভব হতো। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য কারা সদর দপ্তরে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
কারা সদর দপ্তরে পাঠানো চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, জেলখানা থেকে সন্ত্রাসী, জঙ্গী, চাঞ্চল্যকর গুরুতর অপরাধী এবং সাজাপ্রাপ্ত আসামী বা একাধিক মামলার দন্ডপ্রাপ্ত আসামিদের আদালতে উপস্থাপনের সময় অবশ্যই জেল কোড অনুযায়ী ডান্ডা বেড়ী পরানো অবস্থায় কোর্টে প্রেরণের নির্দেশনা ছিল। এমতাবস্থায় জেলখানা হতে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মামলার আসামিদের কোর্টে প্রেরণের সময় জেলকোড অনুযায়ী অবশ্যই ডান্ডা বেড়ী পরানো এবং জঙ্গী ও সন্ত্রাসীসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ আসামিদের আলাদা প্রিজন ভ্যানে পাঠানোর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হলো।
গত রোববার দুপুরে ঢাকার চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত প্রাঙ্গণ থেকে দীপন হত্যা মামলার মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত দুই আসামিকে ছিনিয়ে নিয়ে যায় জঙ্গিরা। এছাড়া এসময় আরও দুই আসামি আরাফাত ও সবুরকে ছিনিয়ে নিতে চেষ্টা করে তারা। পরে ঘটনাস্থল থেকে আরাফাত ও সবুরকে আটক করা হয়। এ ঘটনায় কোতোয়ালি থানায় কোর্ট পরিদর্শক জুলহাস বাদি হয়ে ২০ জনের নামে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় অজ্ঞানামা আরও ৭ থেকে ৮ জনকে আসামি করা হয় ।
কোতোয়ালি থানায় করা মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য আসামিদের ১০ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করে পুলিশ। শুনানি শেষে অঅদালত প্রত্যেকের ১০ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করে।
আসামিরা হলেন- শাহীন আলম ওরফে কামাল, শাহ আলম ওরফে সালাউদ্দিন, বি এম মজিবুর রহমান, সুমন হোসেন পাটোয়ারী, আরাফাত রহমান, খাইরুল ইসলাম ওরফে সিফাত, মোজাম্মেল হোসেন, শেখ আব্দুল্লাহ, আ. সবুর ও রশিদুন্নবী ভূঁইয়া। আসামিরা সবাই আনসার আল ইসলামের সদস্য।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat