×
ব্রেকিং নিউজ :
চাঁদপুরের কচুয়া ও ফরিদগঞ্জ উপজেলায় ২৮ জনের মনোনয়নপত্র জমা কক্সবাজার সৈকতে সার্ফিং প্রশিক্ষণ শুরু তাসকিন-সাইফুদ্দিনের বোলিং নৈপুণ্যে ১২৪ রানে অলআউট জিম্বাবুয়ে সরকারকে চাপে ফেলতে গিয়ে বিএনপি নিজেরাই চাপে আছে:ওবায়দুল কাদের খাড়িয়া ভাষা সংরক্ষণে উদ্যোগ গ্রহণের আহবান জানিয়েছেন প্রধান বিচারপতি দেশের ২৫ জেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আগামীকাল বন্ধ জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ জাতির পিতার সমাধিতে পানি সম্পাদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবের শ্রদ্ধা সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলায় বাংলাদেশের সাফল্যের প্রশংসায় যুক্তরাষ্ট্রের ‘নেসা সেন্টার’ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বোর্ডের সভা আগামীকাল
  • প্রকাশিত : ২০২৩-০৭-০৪
  • ৫৮৭১ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
বিচারপতি মোহাম্মদ আনসার আলীর ২৮তম মৃত্যুবার্ষিকী আগামীকাল বুধবার।এ উপলক্ষে ঢাকার বনানীতে কবরস্থান প্রাঙ্গণে এবং নওগাঁয় তার গ্রামের বাড়িতে দোয়া মাহফিল, কোরআনখানি ও বিশেষ মোনাজাতের আয়োজন করা হয়েছে।
সুপ্রিম কোর্টের মুখপাত্র মোহাম্মদ সাইফুর রহমান আজ এ তথ্য জানিয়েছেন।বিচারপতি মোহাম্মদ আনসার আলী ১৯৬২ সালে ঢাকা হাইকোর্টে এবং তদানীন্তন পাকিস্তান সুপ্রিমকোর্টে আইন পেশায় নিয়োজিত ছিলেন। ছাত্রাবস্থায় তিনি মহান ভাষা আন্দোলনে ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন।ভাষা আন্দোলনে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে মোহাম্মদ আনসার আলী ২০০১ সালে মরণোত্তর ‘মাতৃভাষা পদক’ পান। ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা সংগ্রামেও তিনি সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন। তিনি বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট বারের সিনিয়র সহ-সভাপতি, তৎকালীন রংপুর হাইকোর্ট বারের দু’বার নির্বাচিত সভাপতি এবং বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড সোসাইটির সহ-সভাপতি ছিলেন। বহু রায়ের মধ্যে বিচারপতি হিসেবে তার দক্ষতা, বিচক্ষণতা ও প্রতিভার স্বাক্ষর মিলেছে। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য তিনি সারাজীবন কাজ করে গেছেন।
বিচারপতি মোহাম্মদ আনসার আলীর বড় সন্তান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহমেদ রফি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে কর্মরত আছেন ও ছোট ছেলে বিচারপতি আহমেদ সোহেল সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে বিচারক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
১৯৯৫ সালের ৫ জুলাই বিচারপতি আনসার আলী মৃত্যুবরণ করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat