×
ব্রেকিং নিউজ :
গণভোটের আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সুযোগ নেই: নাহিদ ইসলাম নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর করতে জামায়াত-এনসিপিসহ সকল রাজনৈতিক দলের সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা নেত্রকোণায় জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত বগুড়ায় প্লাস্টিকের বিকল্প পণ্যের প্রদর্শনী সুনামগঞ্জে ‘ইসিএ’ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা চট্টগ্রামে নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন ৩৫৫ কোটি টাকা, সূচকে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা ভূমি সেবা সত্যিকারার্থে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছেছে: ভূমি সচিব পুঁজিবাজারে অনিয়ম : সাবেক চেয়ারম্যানসহ দোষীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা শিক্ষার্থীদের মাদক থেকে দূরে থাকার আহ্বান জাবি ভিসির
  • প্রকাশিত : ২০১৮-১০-২৫
  • ৪৭৯ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
মিয়ানমার পরিস্থিতি নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদে সভা
আন্তর্জতিক ডেস্ক:-মিয়ানমার পরিস্থিতি নিয়ে ২৪ অক্টোবর নিরাপত্তা পরিষদে এক বিশেষ সভা অনুষ্ঠিত হয়। নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য আইভরিকোস্ট, ফ্রান্স, কুয়েত, নেদারল্যান্ডস্, পেরু, পোলান্ড, সুইডেন, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধে পরিষদের চলতি অক্টোবর মাসের সভাপতি বলিভিয়া এ সভার আহ্বান করে। সভায় জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলের মিয়ানমার সংক্রান্ত স্বাধীন ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশনের চেয়ারপারসন Marzuki Darusman ২০১১ সাল থেকে মিয়ানমারের রাখাইন, কাচিন ও সান প্রদেশে সংঘটিত সহিংসতার ঘটনাবলির বিবিধ প্রমাণ ও তথ্যউপাত্ত নিয়ে প্রকাশিত রিপোর্টের ওপর জোরালো সংক্ষিপ্তসার তুলে ধরেন। নিরাপত্তা পরিষদের ১৫টি সদস্যরাষ্ট্র ছাড়াও বাংলাদেশ ও মিয়ানমার এ সভায় বক্তব্য প্রদান করে।জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন তার বক্তব্যে সম্প্রতি ৭৩ তম সাধারণ পরিষদের হাইলেভেল সপ্তাহে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মিয়ানমার সঙ্কটের সমাধানে যে তিনদফা প্রস্তবনা তুলে ধরেছিলেন তা পুনরুল্লেখ করেন। রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘প্রথমত: মিয়ানমারকে অবশ্যই রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে গৃহীত বৈষম্যমূলক আইন, নীতি এবং অনুশীলন বাতিল করতে হবে। সঠিক ও সময়োপযোগী পদক্ষেপ গ্রহণ করে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুতির মূল কারণ উদ্ঘাটন করতে হবে। দ্বিতীয়ত: আস্থা বিনির্মাণ; সুরক্ষা ও অধিকারের নিশ্চয়তা এবং সকল রোহিঙ্গাদের জন্য নাগরিকত্বের পথ সুগম করার মাধ্যমে মিয়ানমারকে অবশ্যই একটি সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে। প্রয়োজনে সকল বেসামরিক নাগরিককে সুরক্ষা প্রদানের জন্য মিয়ানমারের অভ্যন্তরে একটি ‘সেফ জোন’ তৈরি করতে হবে। তৃতীয়ত: রোহিঙ্গাদের ওপর সহিংস অপরাধ প্রতিরোধে দায়বদ্ধতা ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হবে বিশেষ করে জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশনের সুপারিশমালার আলোকে’। বক্তাগণ রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশ সরকার ও জনগণের উদার মানবিক সহয়তার ভূয়সী প্রশংসা করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat